অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

সীতাকুণ্ডে প্রস্তাবিত বন্দরের জায়গা পরিদর্শন করলেন চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যান

0
সীতাকুণ্ডের মুরাদপুর সমুদ্র উপকুল এলাকায় প্রস্তাবিত নতুন বন্দরের জায়গা পরিদর্শন করেছেন চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যান।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে তৈরী হবে চট্টগ্রামের দ্বিতীয় বন্দর। অর্থনৈতিক শিল্প শীপ ব্রেকিং ইয়ার্ডের পর নতুন বন্দর স্হাপনে এই উপজেলার চেহারা পাল্টে যাবে। এমনটায় জানালেন চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যান রিয়াল এডমিরাল খালেদ ইকবাল।

আজ শনিবার সকালে তিনি সীতাকুণ্ডের মুরাদপুর সমুদ্র উপকুল এলাকায় প্রস্তাবিত নতুন বন্দরের জায়গা পরিদর্শন করে এ কথা বলেন।

খালেদ ইকবাল বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের পাশাপাশি আমরা এখানে বন্দর করতে পারলে এ বন্দর থেকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি শতকরা এক ভাগ যোগ হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। এখানে আমরা ইকোনমিক জোন করে মাঝারি সাইজের বন্দর করতে পারবো, যেটাতে ৬/৭ জেডির সাথে লাইটারেজ জাহাজ রাখার জায়গার ব্যবস্থা করলে হবে।

আর এ জায়গা বন্দর করলে সবচেয়ে লাভবান পরিবহন ব্যবস্থা। খুব কম খরচে এখান থেকে যেকোন খালাস পন্য ডেলিভারী দেওয়া সম্ভব হবে। বন্দরের প্রস্তাবিত জায়গা পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন, স্হানীয় সংসদ আলহাজ্ব দিদারুল আলম, কমোডোর জুলফিকার আজিজ, কমোডোর শাহীন রহমান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম ভুইয়া, চট্টগ্রাম চেম্বার পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ, পরিচালক পরিবহন গোলাম সরওয়ার, নাজমুল হক যান্ত্রিক চট্টগ্রাম বন্দর, চিফ হাইড্রোগ্রাফার কমান্ডার মনজুরুল করিম চৌধুরী, চিফ ইঞ্জি.মাহমুদুল হক চৌধুরী, এস্ট্রেট ম্যানেজার জিল্লুর রহমান, টার্মিনাল ম্যানেজার সরওয়ার ইসলাম, সচিব মো.ওমর ফারুক।

এছাড়া উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল বাকের ভুইয়া, স্থানীয় চেয়ারম্যান জাহেদ হোসেন নিজামী বাবুসহ প্রমুখ।

পরিদর্শন শেষে স্থানীয় এমপি  দিদারুল আলম প্রস্তাবিত নতুন বন্দরের জন্য সকল প্রকার সহযোগীতার আশ্বাস দেন।