কে এই এবা যার হত্যার ‘প্রতিশোধ’ নিতে মসজিদে রক্তাক্ত হামলা!
নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টার্চে দুটি মসজিদে হামলার ঘটনায় মারা গেছে ৪৯ জন। হামলাকারীর নাম ব্রেন্টন টেরেন্ট (২৮)। হামলা চালানোর আগে ৭৩ পৃষ্ঠার ঘোষণাপত্রে ১৬ হাজার ৫০০ শব্দে এ হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেন এই বন্দুকধারী।
যার মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে, এবা আকারলাউন্ড নামের ১২ বছরের সুইডিশ শিশুর কথা। ২০১৭ সালে স্টকহোমে ট্রাক হামলার সময় মারা যায় এবা।
তিনি লিখেছেন, দুই বছর আগের এ ঘটনা নাটকীয়ভাবে আমার চিন্তায় পরিবর্তন নিয়ে আসে। সময়টা ছিল ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে মে। ২০১৭ সালের ৭ এপ্রিল ওই হামলার ঘটনা ঘটে। আমি এ সহিংসতার পর আর চুপ থাকতে পারিনি। কারণ পরিস্থিতি বদলে গিয়েছিল আর সে বদল এনেছিল এবা… স্কুল ছুটির পর এবা তার মায়ের সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছিল।
২০১৭ সালের ৭ই এপ্রিল উজবেকিস্তানের এক জঙ্গি সুইডেনের স্টকহোম শহরে লড়ি চালিয়ে পিষে মেরে ফেলেছিলো ৮জনকে৷ নিহতদের মধ্যে ছিলো ১১বছর বয়সী এবা নামের এক শ্রবণপ্রতিবন্ধী মেয়ে।
স্কুল থেকে ফেরার পথে মায়ের সাথে তাকেও লড়ির নিচে পিষে মরতে হয়েছিলো। গতকাল ছিলো মেয়েটির জন্মদিন।সেই হত্যার রিভেঞ্জ নিতেই ‘এবা’র জন্মদিনকেই বেছে নেয়া হয়।
এই দুঃখজনক ঘটনায় আমি আসলে কি বলব ভেবে পাচ্ছিনা তবে মুসলমান সমাজের উপর এমন হামলা করা মানে প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাঃ কে অস্বীকার করা। সুতরাং হামলাকারীর যথেষ্ট শাস্তির আশা করছি যাতে করে আর কোনো বেইমান নরপশুরা মুসলিমদের উপর আক্রমণ করার সাহস না পায় এই আমার দাবি।
Sure
বিশ্ব জুড়ে মুসলিম দলনের প্রতিশোধের নামে বিকৃত জঙ্গিপনা ইসলামকে চ্যালেঞ্জের মুখে ঠেলে দিয়েছে।প্রকৃত জিহাদ অন্যায়ের প্রতিকার প্রতিরোধে সুনির্দিষ্ট ও চিহ্নিত অন্যায় কারীর বিরুদ্ধে ইসলামী শরীয়তে অনুমোদিত ব্যবস্থা গ্রহন। নিরপরাধ মানুষ তা যে ধর্মেরই হোকনা কেন, তাকে আঘাত করা ইসলামে অনুমোদন করে না।
খুবই দুঃজনক
মুসলিম জঙ্গী হামলা আর খ্রিষ্টান জঙ্গী হামলা কোনটাই আমরা চাই না। কোন বিবেকবান মানুষ চাইতে পারে বলে আমি বিশ্বাস করি না। ওরা সবাই শুধুই পশু মানুষ না।
মুসলিম হোক বা হিন্দু বা খৃষ্টান।মানুষকে হত্যার প্রতিশোধে অন্য মানুষকে হত্যা তো কোন সমাধান নয়।সৃষ্টিকর্তা এই অধিকার কোন মানুষকে দেন নি।ইবাদতের উদ্দেশ্যে যাওয়া মুসলমান ভাইদের কয়জন এবা- র মৃত্যুর জন্য দায়ি ছিল?
আমার ভালবাসা ব্যার্থ হয়েছে একজন নারীর কারণে।তাই বলে গোটা নারী জাতির তো কোন দোষ নেই।আমার মা ও একজন নারী।তাই একজনের অপরাধের শাস্তি আরেকজনকে বা গোটা জাতি কে দেওয়ার চেষ্টা করে যদি খুনী নিজেকে মহান দাবি করতে চায়,তবে তাকে উন্মাদ ছাড়া কিছু বলব না।
বিশ্ব মোড়ল মার্কিন প্রেসিডেন্ট আপনাদের আগ্রাসন পৃথিবী জুড়ে। আজ দেখুন নিউজিল্যান্ডের আজকে মসজিদে যে জঘন্য ও ঘৃণিত হামলা হলো আপনি নিশ্চুপ কেন আর কোন মুসলিম কোথাও হামলা করলে সেটাকে জঙ্গি হামলা বলা হয় আর অমুসলিমরা সারা বিশ্বে হামলা করলে তাদেরকে জঙ্গি বলা হয় না বলা হয় সন্ত্রাসী কিন্তু কেন…?
বিশ্ব মোড়ল মার্কিন প্রেসিডেন্ট আপনাদের আগ্রাসন পৃথিবী জুড়ে। আজ দেখুন নিউজিল্যান্ডের আজকে মসজিদে যে জঘন্য ও ঘৃণিত হামলা হলো আপনি নিশ্চুপ কেন আর কোন মুসলিম কোথাও হামলা করলে সেটাকে জঙ্গি হামলা বলা হয় আর অমুসলিমরা সারা বিশ্বে হামলা করলে তাদেরকে জঙ্গি বলা হয় না বলা হয় সন্ত্রাসী কিন্তু কেন…?
যারা মারা গিয়েছেন তাদের যেন বেহেশত নসিব হয়
really… its so painful for all Muslim….
but…..may beব্রেন্টন টেরেন্ট… really…he is mentally sick….
cz…if he alright…he can’t killed Muslim.. 😞
কোন মুসলিম হামলা করলে গোটা মুসলিম জাতীকে বলা হয় জংগী, আর ইহুদী-খ্রীষ্টানেরা হামলা করলে বলা হয় যে- সে ছিল মানসিক বীকারগ্রস্ত বা পাগল। এই বলেই বিশ্ব মড়লেরা নিশ্চুপ থাকে- কিন্তু কেন???
(আল্লাহ্ তাদের জান্নাতবাসী করুন!!!)
হামলাকারী যেই হোক না কেন তার যথাযথ শাস্তি কামনা করছি। হায় রে কপাল নামাজ পড়তে গেছেছিল মানুষ গুলা মসজিদে আর সেখানেই হামলা। এতেই বোঝা যাই হামলাকারী কতটা অমানুষ, ভীরু কাপুরুষ। নিরিহ মানুষের উপর মসজিদে হামলা। আল্লাহ্ যেন ওর ভাল বিচার করেন যাতে এমন সাহস আর কেউ দেখাতে না পারে। আর ওই হামলাকারীর সবার সামনে ফাঁসি চাই আমি। আমি একজন মুসলিম তাই আমিও বিচার চাই ভালভাবে।
হামলাকারী যেই হোক না কেন তার যথাযথ শাস্তি কামনা করছি। হায় রে কপাল নামাজ পড়তে গেছেছিল মানুষ গুলা মসজিদে আর সেখানেই হামলা। এতেই বোঝা যাই হামলাকারী কতটা অমানুষ, ভীরু কাপুরুষ। নিরিহ মানুষের উপর মসজিদে হামলা। আল্লাহ্ যেন ওর ভাল বিচার করেন যাতে এমন সাহস আর কেউ দেখাতে না পারে। আর ওই হামলাকারীর সবার সামনে ফাঁসি চাই আমি। আমি একজন মুসলিম তাই আমিও বিচার চাই ভালভাবে।
এই টেরোরিস্টএর কি হয় এই এবা??
কষ্টদায়ক
এটা কেমন বিবেক যে একজন মারা গেছে এক কারণে তার প্রতিশদ নেবে নিরহ মানুষ কে হত্যা করে। ইসলামি আইন অনুযাই একে কঠিন শাস্তি দিয়া হোক, যাতে কোন নর পশু এমন কাজ করার শাহস না পায়।
নিরীহ মুসলমানদের এইভাবে কে হত্যা করা হয়। হে আল্লাহ তুমি এদের বিচার কর। এরা এই বিশ্ব থেকে মুসলমানদের নিশ্চিহ্ন করতে চায়। অল্পের জন্য বেচে গেল বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াররা। আল্লাহ তোমার কাছে হাজার হাজার শুকরিয়া।
এই ভাবে খবর পরিবেশন ইহুদী, খ্রিষ্টানদের অপপ্রচারের নামান্তর এবং পরোক্ষভাবে আক্রমনকারীকে সমর্থন করা,আমি এরুপ সংবাদ পরিবেশনের তীব্র নিন্দা জানা..
আমি একজন মুসলিম হিসেবে বলতে পারি মানুষ হত্যা করা কোন ধর্মের কাজ নাকোন ধর্মই মানুষ হত্যা কে সাপোর্ট করে না তাই যারা হত্যাযজ্ঞ কাজ করে তারা কোন ধর্মের অনুসারী হতে পারে না আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আর কোন ধর্মের লোক কি বলতে পারবে যে হত্যাযজ্ঞ কাজ তাদের ধর্মে বলা আছে
Lok tir emon shasti ditay hoby jaty onno muslim hate r ra 100 bar vhaby 😠😠😠😠😡😡😡
sure
ওকে এমন সাজা দেয়া হোক যাতে করে ও প্রতিটা মূহর্ত মৃত্যুর যন্ত্রনা ভোগ করে।আর এমন সাজা দিতে হবে,ওর প্রত্তেক দিন একটা করে শরিরের জোরা কেটে পেলতে হবে।যেমন,একটি আংগুল,হাতের কবজা,হাতের কনুই,বাহু,পায়ের আংগুল,পায়ের নালা,হাটু,কোমর।
Ai janoar ke tukra tukra kora dorkar
He is an uncommon killer in the world!
ওর প্রতিশোধ বলে কথাটা হয়তো সাজানো কিন্তু এই হামলার পিছে বড় কোনো বেধর্মী জানোয়ারদের হাত আছে হয়তো ::::
তার জন সম্মুখে ফাসি চাই তার পরিবারে লোক মারা গেছে অন্যায় ভাবে এতো জন মুসলিম নামাজীকে হত্যা করা কোনো ভাবেই মেনে নেওয়া যায়না
এই দুঃখজনক ঘটনায় আমি আসলে কি বলব ভেবে পাচ্ছিনা তবে মুসলমান সমাজের উপর এমন হামলা করা মানে প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাঃ কে অস্বীকার করা। সুতরাং হামলাকারীর যথেষ্ট শাস্তির আশা করছি যাতে করে আর কোনো বেইমান নরপশুরা মুসলিমদের উপর আক্রমণ করার সাহস না পায় এই আমার দাবি।
বিশ্ব জুড়ে মুসলিম দলনের প্রতিশোধের নামে বিকৃত জঙ্গিপনা ইসলামকে চ্যালেঞ্জের মুখে ঠেলে দিয়েছে।প্রকৃত জিহাদ অন্যায়ের প্রতিকার প্রতিরোধে সুনির্দিষ্ট ও চিহ্নিত অন্যায় কারীর বিরুদ্ধে ইসলামী শরীয়তে অনুমোদিত ব্যবস্থা গ্রহন। নিরপরাধ মানুষ তা যে ধর্মেরই হোকনা কেন, তাকে আঘাত করা ইসলামে অনুমোদন করে না।
এ রকম একজন ম্যাস-কিলার কে ‘মেন্টালি সিক’ আখ্যা দিলে কেমন যেন বেশি মাত্রায় সিমপ্যাথি দেখানো হয়ে যায়। একে এমন পেনাল কোডের আওতায় আনা হোক যেন অদূর ভবিষ্যতে এ রকম মেন্টাল ডিসঅর্ডার দেখানোর সাহস কারো না থাকে।
এ রকম একজন ম্যাস-কিলার কে ‘মেন্টালি সিক’ আখ্যা দিলে কেমন যেন বেশি মাত্রায় সিমপ্যাথি দেখানো হয়ে যায়। একে এমন পেনাল কোডের আওতায় আনা হোক যেন অদূর ভবিষ্যতে এ রকম মেন্টাল ডিসঅর্ডার দেখানোর সাহস কারো না থাকে।
এই পশুর হত্যার বিনিময়ে চাই হত্যা। কারন তার হত্যা জাহিলিয়াত যুগকেও হার মানিয়েছে। তাই দ্রুত তাকে গলাকাঠা দেয়া হোক তাহলে বিশ্ব কেউ এধরণের কান্ড ঘটাবেনা।।