অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

সদর মার্কেট ছেড়ে গ্রামে গিয়েও শেষ রক্ষা হচ্ছেনা পটিয়ার ব্যবসায়ীদের

0

পটিয়া প্রতিনিধিঃ

চট্টগ্রামের পটিয়ার স্বাস্থ্য বিধি না মেনে প্রতিনিয়ত প্রসাশনের সাথে লুকোচুরি করে ব্যবসা করে পটিয়া একদল কতিপয় ব্যবসায়ী।
কেউ গভীর রাতে কেউ ভোরে আবার কেউ ফোনে কন্ট্রাক করে দোকান খুলে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে।

পটিয়ার দোকান মালিক প্রথমে দোকান বন্ধ রাখার ঘোষনা দিলে তর্ক বির্তকের জেরে আবারও দোকান চালু করেন ব্যাবসায়ীরা।
পরে উপজেলা প্রসাশনের সাথে বৈটকে সিদ্ধান্ন্ত গৃহীত হয় করোনা ভাইরাসের রোগীর পাদুর্ভাব পটিয়ায় বেড়ে যাওয়ায় মার্কেট বন্ধ রাখবে ব্যাবসায়ীরা কিন্তু আইনের তোয়াক্কা না করে প্রতিনিয়ত মাজ রাত কিংবা ভোরে কাস্টমার ডেকে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে অসাধু ব্যাবসায়ীরা।

পটিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারহানা জাহান উপমা বিভিন্ন সময় স্বাস্থ্য বিধি না মেনে জনসমাগম করে ব্যবসা করার অপরাধে জরিমানাও আদায় করলে ব্যবসার লালস মিটে নাই কিছু ব্যবসায়ীদের।

মঙ্গলবার ভোর ৫টার সময় ছন্দবেশে গিয়ে দেখেন দিনের মত বাহিরে দরজা বন্ধ রেখে পুরো দোকান ভর্তি মানুষ কেনাকাটা করছে পরে ঐ দোকানকে ৭ হাজার টাকা জরিমানা এবং মুচলেকা দিয়ে দোকান বন্ধ করে দেন। ইতিমধ্য অনেক ব্যবসায়ী পটিয়া সদরে ব্যবসা করতে এখন গ্রামকে বেছে নিয়েছেন এবং গ্রামে গ্রামে অস্থায়ী ভাবে দোকান খুলে স্বাস্থ্য বিধি না মেনে ব্যবসা করছে।

এই খবর পাওয়ায় আজ বুধবার সকাল থেকে দিনব্যাপী জনস্বার্থে অভিযান পরিচালনা করেন পটিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারহানা জাহান উপমা পটিয়া ছনহরা, দক্ষিণ ছনহরা, মুরালীঘাট বাজার, দক্ষিন বাথুয়া, আশিয়া সহ বিভিন্ন এলাকায় ভাসমান দোকান বসিয়ে জনসমাগম করে স্বাস্থ্যবিধি না মেনে দোকান খোলা রেখে বিভিন্ন পণ্য বিক্রয় করার অপরাধে ০৪ দোকানের মালিককে ১২ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয় এবং ভাসমান দোকানগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়।

এই বিষয়ে ইউএন ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উপমা বলেন, এই অভিযান জনগণের স্বার্থে অব্যহত থাকবে।