আখতারুজ্জামান বাবু গণমানুষের নেতা হিসেবে সকলের হৃদয়ে বেঁচে থাকবেন
আওয়ামীলীগের প্রাক্তন প্রেসিডিয়াম সদস্য, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের প্রাক্তন সভাপতি আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু’র ৪র্থ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক স্মরণ সভায় বক্তরা বলেছেন, জননেতা আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু শুধু চট্টগ্রাম নয় সমগ্র বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি কালজয়ী নাম। বাবু বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দুর্দিনের কান্ডারী হিসেবে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। চট্টগ্রামের আওয়ামী পরিবারের অভিভাবক হিসেবে মৃত্যুর শেষ দিন পর্যন্ত যথাযথ দায়িত্ব পালন করে গেছেন। আখতারুজ্জামান বাবু শুধু একজন রাজনীতিবিদ নয় তিনি সফল ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক হিসেবেও গণ মানুষের কল্যাণে কাজ করে গেছেন।
সোমবার বিকালে ডিজিটাল বাংলাদেশ পাবলিসিটি কাউন্সিল এবং বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট চট্টগ্রাম বিভাগের উদ্যোগে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের চেয়ারম্যান সাবেক মহিলা কাউন্সিলর নারী নেত্রী হাসিনা জাফর।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ গণপরিষদ ও সাবেক এম.পি জননেতা ইসহাক মিয়া। উদ্বোধক ছিলেন চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি, রূপালী ব্যাংক লি. এর পরিচালক ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সদস্য আবু সুফিয়ান।
অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আনোয়ারা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তৌহিদুল হক চৌধুরী। মূখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেখ রাসেল সমাজ কল্যাণ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব, ধানমন্ডি মহিলা আওয়ামীলীগের সভানেত্রী সৈয়দা রাজিয়া মোস্তফা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জিন বোধী ভিক্ষু, এম এ সবুর, বরুমছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন, রায়পুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জানে আলম, সাবেক ছাত্রনেতা মোঃ জসিম উদ্দিন চৌধুরী, স.ম জিয়াউর রহমান, অধ্যাপক সৈয়্যদ মিসবাহ উদ্দিন, সুভাষ চৌধুরী টাংকু, কাজী সাইফুল ইসলাম, মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, শেখ আব্দুল্লাহ, কবি সজল দাশ, আসিফ ইকবাল, জে.এস. আনন্দ বোধি ভিক্ষু, আবদুল হক, জান্নাতুল ফেরদৌস সোনিয়া, মোস্তাফিজুর রহমান মানিক, সুমন চৌধুরী প্রমুখ।