অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

কাদের মির্জার বিরেুদ্ধে মামলা নেয়নি আদালত

0
.

নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি:
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে আ.লীগের বিবদমান দু’টি গ্রুপের বিরোধের জেরে উপজেলা আ.লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খানকে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় এখতিয়ার গত ক্রুটি থাকায় বসুরহাট পৌরসভার মেয়র কাদের মির্জার বিরুদ্ধে মামলা নেয়নি আদালত।

আজ সোমবার (১৫ মার্চ) দুপুর ৩টার দিকে নোয়াখালীর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস এম মোছলেউদ্দিন নিজামের আদালতে বাদী পক্ষের আইনজীবীর দ্রুত বিচার আইনে দায়ের করা মামলা শুনানি করার এখতিয়ার না থাকায় মামলাটি ফেরত দেয় আদালত।

তবে আগামীকাল মঙ্গলবার নোয়াখালী দ্রুত বিচার আদালতের বিচারিক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শোয়েব উদ্দিন খাঁনের আদালতে এ মামলা দায়ের করা হবে। মামলা বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো.হারুনুর রশীদ হাওলাদার এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি আরো জানান, দুপুরে দ্রুত বিচার আইনে দায়ের করা মামলাটি এ আদালতের এখতিয়ার না থাকায় আদালত মামলাটি ফেরত দিয়েছে।

উল্লেখ্য, মামলার বাদী উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আরজুমান পারভীন রুনু। তিনি তাঁর স্বামী উপজেলা আ.লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খাঁনকে মারধরের ঘটনায় মেয়র আবদুল কাদের মির্জাকে প্রধান আসামি করে ৯৭জনের নাম উল্লেখ করে আদালতে একটি মামলার আবেদন করেন।

অপরদিকে,উপজেলার চাপরাশিরহাট বাজারে আ.লীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় মির্জা কাদেরের অনুসারী উপজেলা যুবলীগের সহসভাপতি সালা উদ্দিন পিটন বাদী হয়ে মিজানুর রহমান বাদলকে প্রধান আসামি করে ১০৫ জনের রাম উল্লেখ করে একটি মামলার আবেদন করলে আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) কে এ মামলার তদন্ত করতে নির্দেশ দেয়।

এরআগে, গত (৯ মার্চ) আ.লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খানের ওপর হামলা ও আলাউদ্দিন হত্যার ঘটনায় এজাহার দুটিতে কাদের মির্জাকে প্রধান আসামি করে কোম্পানীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছিল। কিন্তু থানা পুলিশ সেই এজাহারগুলো মামলা হিসেবে গ্রহণ না করায় ওই দুই বাদী আদালতে মামলার আবেদন করেন।