প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী মাহবুবুল হক শাকিল আর নেই
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী মাহবুবুল হক শাকিল আর নেই (ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন)। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৪৮ বছর।
এর আগে রাজধানীর গুলশানে একটি রেস্টুরেন্টে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসক ডাকা হয়। পরে তাকে ইউনাইটেড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব আসিফ কবির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শাকিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬৮ সালে ময়মনসিংহে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তার বাবা আইনজীবী ও মা শিক্ষক।
তার স্ত্রী পেশায় আইনজীবী। তাদের সংসারে একটি কন্যা সন্তান রয়েছে।
গত মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী (মিডিয়া) ও উপ-প্রেস সচিবের দায়িত্ব পালন করেন ছাত্রলীগের এক সময়ের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিনিয়র সহ-সভাপতি শাকিল।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের পর তাকে বিশেষ সহকারী হিসেবে সঙ্গে রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী হিসেবে কাজ করলেও শাকিল একজন কবি হিসেবেও পরিচিত ছিলেন। তার কবিতা বোদ্ধা মহলে বেশ প্রশংসিত।
Keno nei..uni kothai gesen..hasinar sate thakte bole..aibabe chole gele hasinake ke dekbe..hai hai re..apsos lagtase..
Kothai gacy?
কেন কই গেছে
মনে হয় লন্ডনে
Na Na vai london noy..bongoboltur sate moris bepari kore gese…
আমার আগে ৫ জন মরহুম শাকিলকে নিয়ে তির্যক মন্তব্য করলেন। যা একজন মুসলমানের জন্য শোভনীয় নয়। সবাই নিউজ লিঙ্কটি পড়ার পরও মানুষের মৃত্যু বিষয়ে কটাক্ষ করা হীনমন্যতার নামান্তর।শাকিল বা তার দলের কন্সেপ্টের সাথে আমার ভিন্নমত থাকাটা দোষনীয় নয়। তাই বলে তার মৃত্যু নিয়ে হাস্যরস করা চরম অসৌজন্যতা। যা খুবই দুঃখজনক আর গুনাহের ব্যাপার।
দোষে গুণে মানুষ, কেউ ফেরেস্তা না। মৃত্যু মানুষ নিয়ে কয়েকজন বন্ধুর এমন মন্তব্য সত্যি অবাক হলাম। রাজনৈতিক মত বিরোধ থাকতেই পারে। মৃত্যুর পর আর কোন বিরোধ থাকার কথা নয়।
আমি সেটাই বলছিলাম ভাই। আওয়ামী রাজনীতির সমর্থক হওয়ার পরও আমি দলের কতিপয় সিদ্ধান্তে ঐক্যমত্য পোষণ করিনা। যেহেতু দল আমার সিদ্ধান্তে চলেনা তাই মতপার্থক্য হলে লেখালেখির মাধ্যমে তার কঠোর সমালোচনা করতে থাকি। কিন্তু আমার দলের ফায়দা হাসিল হওয়ার আশায় আমি বিরোধীদলীয়দের মৃত্যু কামনা করতে পারিনা। এমনকি তাদের কারো ইন্তিকালে মনে মনে হলেও আনন্দিত হতে পারিনা। কারণ আমার ধর্মবিশ্বাস আমাকে বাঁধাগ্রস্থ করে।
ভাই আমাদের দেশে মৃত্যু নিয়ে উল্লাস করতে দেখা যায় যা খুবিই দুঃখজনক
যারা এসব বাজে কথা বলেছে তারা হয়তো ভাবছে ওরা অমর গোটা খেয়ে এসেছে। ফাজিল কতগুলো। মানুষের মৃত্যু নিয়ে এমন বাজে কথা যারা বলতে পারে তারাতো অমানুষ।
দোষে গুণে মানুষ, কেউ ফেরেস্তা না। মৃত্যু মানুষ নিয়ে কয়েকজন বন্ধুর এমন মন্তব্য সত্যি অবাক হলাম। রাজনৈতিক মত বিরোধ থাকতেই পারে। মৃত্যুর পর আর কোন বিরোধ থাকার কথা নয়।
এক আবালের কমেন্টস ডিলিট করে দিয়েছি এবং আনফ্রেন্ড করেছি।
ইন্নালিল্লাহি…রাজিউন।
ইন্নালিল্লাহ…… ……..
সাংবাদিক পীর হাবিব কি বলে…?
কারো মৃত্যু সংবাদ শুনে খারাপ মন্তব্য করার জঘন্যতম উদাহরণ কারা সৃষ্টি করেছে, সেটি প্রথমে ভালভাবে জেনে প্রতিক্রিয়াশীল হোন । কেননা লাশের পাশ্বে পুলিশ পাহারায় জুতা মিছিল, মিষ্টি বিতরন, নৃত্য এসব দেখে এখন একদলের নেতা মারা গেলে অন্যদলের লোকেরা এগুলো করে জবাব দেয়।,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, সুতরাং,,,,,, ।
আপনার যুক্তি মানতে পারছি না। অন্যে খারাপ বলে আপনিও খারাপ হবেন। তাহলে ভালো আর খারাপের মধ্যে পার্থক্য কোথাই..? কুকুরের কাজ হচ্ছে কামড় দেয়া। কিন্তু মানুষ তা পারে না।
আমি কিন্তু কাউকে গালি দিচ্ছি না। বলিতে চাচ্ছি যে, এই দু:খজনক পরিবেশ কেন সৃষ্টি হল।
গালি দেননি। কিন্তু আপনার কথাটা গালির চেয়ে বেশি মনে হলো। আপনি বললেন “খারাপ মন্তব্য করার জঘন্যতম উদাহরণ কারা সৃষ্টি করেছে, সেটি প্রথমে ভালভাবে জেনে প্রতিক্রিয়াশীল হোন ।” এখানে প্রতিক্রিয়াশালতার কথা আসবে কেন।
ভাই, আপনাদের পূর্বেকার কমেন্ট দেখে মনে হয়েছিল, যেন আজকে যারা কমেন্ট করেছে তারাই শুধু অপরাধ করেছে, এর আগে এর চাইতে ঘৃন্য আজে বাজে কাজ যারা দেখিয়েছে, তারা যেন কোন অপরাধ করেনি। সেই দৃষ্টিতে আমার কাছে এটা প্রতিক্রিয়া মনে হয়েছে।
আমি তো শুন লাম মাল খাই টাল হয়ে
মারা গেলেন এই টা কি টিক শুনলাম
তুমি অধম বলে আমি উত্তম হবোনা কেন? যারা আর কারো মৃত্যুতে মিষ্টি বিতরণ কিংবা জুতা মিছিলের নৃত্য করে তাদের এবং আপনার মধ্যে ফারাক কোথায়? রাজনীতির নষ্ট খেলায় আপনিও নষ্ট হয়ে গেলেন আরকি! একদল কারো মরণে ধেয়ধেয় করে নেচেছে আরেকদল ঘেউঘেউ করে হাসছে!! কী অদ্ভুদ এদেশ! সত্যিই সেলুকাস!!!HM Asraf.
কিছু ব্যক্তির বিচ্ছন্ন আচরনকে দলীয় হিসাবে চিন্তা করার কোন মানে হয় না। এক পুরো দলীয় আয়োজনে নোংরামি গুলো করে যাচ্ছে, আরেক পক্ষের কিছু আবেগপ্রবণ লোকেরা বিচ্ছিন্নভাবে কিছু নিজের মত ক্ষোভ প্রকাশ করছে। আর তাই আপনাদের এত খারাপ লাগলো? আফসোস!