অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

নির্বাচনকে হাস্যরসে পরিণত করেছে সরকার: বক্কর

0
.

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেছেন, ভোট ডাকাতির নির্বাচনে ক্ষমতায় আসা সরকার এখন নির্বাচনকে হাস্যরসে পরিণত করেছে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর সারাদেশে আওয়ামী সন্ত্রাসী ও প্রশাসনের নির্যাতন, নির্মমতা সারাবিশ্ব উপলব্ধি করেছিল। বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে ২৯ তারিখ রাতেই ব্যালট বক্স ভরিয়ে দিয়েছিল। স্বাধীন রাষ্ট্রের পরিপন্থী কাজে সরকার সেদিন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের ব্যবহার করে স্বাধীনতার চেতনাকে ধংস করেছে। এ ফ্যাসিবাদ সরকার জনগনকে ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করে গণতন্ত্রের লেবাসে অগণতান্ত্রিক আচরণ করছে। জনগণের ওপর আস্থা নেই বলে নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়ে একদলীয় শাসন কায়েম করেছে। গুরুতর অসুস্থ বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করছে। তাই গণতন্ত্র, ভোট ও জনগণের অধিকার রক্ষায় সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করতে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে জনবিস্ফোরণ ঘটাতে হবে।

তিনি আজ বৃহস্পতিবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকালে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ের মাঠে ৩০ ডিসেম্বর ভোটাধিকার হরণ দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির কেন্দ্রঘোষিত বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

আবুল হাশেম বক্কর বলেন, নির্বাচনকালীন সময়ে নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকার ছাড়া সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কোনো নির্বাচন কমিশনই করতে পারবে না। রাষ্ট্রপতি নিজেই বলেছেন, তার কোনো ক্ষমতা নেই পরিবর্তন করার। সেই কারণে রাষ্ট্রপতির সাথে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ কোনো ইতিবাচক ফলাফল আনতে পারবে না। আর বিএনপি অর্থহীন কোনো সংলাপে অংশগ্রহণ করবে না। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নির্বাচনকালীন সময়ে নিরপেক্ষ সরকার গঠন এবং নিরপেক্ষ প্রশাসনের সাংবিধানিক নিশ্চয়তা ছাড়া নির্বাচন কমিশনের গঠন নিয়ে সংলাপ শুধু সময়ের অপচয়। অতিথে রাষ্ট্রপতির সব উদ্যোগই ব্যর্থ হয়েছে নির্বাচনকালীন সময়ে আওয়ামী লীগের দলীয় সরকার ক্ষমতায় থাকার কারণে। বর্তমান নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লীগের দলীয় সংগঠনে পরিণত হয়েছে।

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ইয়াছিন চৌধুরী লিটনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সি. যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজ, যুগ্ম আহবায়ক মো. মিয়া ভোলা, এড. আবদুস সাত্তার, এস এম সাইফুল আলম, নাজিমুর রহমান, শফিকুর রহমান স্বপন, কাজী বেলাল উদ্দিন, মো. শাহ আলম, ইসকান্দর মির্জা, আহবায়ক কমিটির সদস্য হারুন জামান, মাহবুব আলম, নিয়াজ মো. খান, ইকবাল চৌধুরী, এস এম আবুল ফয়েজ, নাজিম উদ্দীন আহমেদ, আর ইউ চৌধুরী শাহীন, মন্জুর আলম মন্জু, আনোয়ার হোসেন লিপু, মনজুর আলম চৌধুরী মনজু, মো. কামরুল ইসলাম, নগর বিএন‌পি নেতা‌ জি এম আইয়ুব খান, শামসুল আলম (ডক), শাহ আলম, মাহাবুবুল হক, সিহাব উ‌দ্দিন মু‌বিন, এড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, শহীদুল ইসলাম, মোহাম্মদ আ‌লি, ইব্রাহিম বাচ্ছু, থানা বিএনপির সভাপতি মামুনুল ইসলাম হুমায়ুন, মোশারফ হোসেন ডেপটী, মো. সেকান্দর, আবদুল্লাহ আল হারুন, থানা সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন, জাহিদ হাসান, মো. শাহাবুদ্দীন, হাজী বাদশা মিয়া, জসিম উদ্দিন জিয়া, মনির আহমেদ চৌধুরী, আবদুল কাদের জসিম, মাঈনু উদ্দীন চৌধুরী মাঈনু, রোকন উদ্দীন মাহমুদ, জাহাঙ্গির আলম, বিএনপি নেতা আবদুল বা‌তেন, এ‌কেএম পেয়ারু, ইকবাল হো‌সেন, আবদুল হা‌লিম স্বপন, মো. ই‌দ্রিস আ‌লি, জে‌লি চৌধুরী, খোর‌শেদ আলম কুতুবী, আজাদ বাঙ্গালী, শ‌ফিক আহমদ, আবদুল হাই, আ‌রিফ মে‌হেদী, মোস্তা‌ফিজুর রহমান বুলু, আ‌লি আজম চৌধুরী, সালাউদ্দীন লাথু, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আকতার খান, হাজী নবাব খান, এস এম মফিজ উল্লাহ, আলাউদ্দিন আলী নুর, কাজী শামসুল আলম, জমির আহমদ, ফারুক আহমদ, রফিক চৌধুরী, মো. ইলিয়াছ, মো. হারুন, মো. বেলাল, খাজা আলাউদ্দিন, এস এম ফরিদুল আলম, মো. আসলাম, শরিফুল ইসলাম, মোশারফ জামাল, আশরাফ উদ্দিন, আজম উদ্দীন, এম এ মুছা বাবলু, আবুল বসর, ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক এস এম আবুল কালাম আবু, সিরাজুল ইসলাম মুন্সী, হাসান ওসমান চৌধুরী, হাবিবুর রহমান চৌধুরী, মো. শফি উল্লাহ, আশরাফ খান, এস এম আজাদ, হাজী আবু ফয়েজ, হাজী এমরান উদ্দীন, হায়দার আলী, ফরিদুল আলম চৌধুরী, সৈয়দ আবুল বশর, আবু সাঈদ হারুন, আনোয়ার হোসেন আরজু, মনজুর মিয়া, জিয়াউর রহমান জিয়া, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, জসিম মিয়া, হাজী মো. জাহেদ, মনজুর কাদের, মো. হাসান, অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ এম এ গফুর বাবুল, নাছির উদ্দীন চৌধুরী নাসিম, আমান উল্ল‌াহ আমান, সেলিম উদ্দীন রাসেল, এমদাদুল হক বাদশা, শওকত আলী বাবুল, তারিকুল ইসলাম তানভীর, গুলজার বেগম, ক‌ামরুন নাহার লিজা, হেলাল হোসেন প্রমুখ।