প্রেস ক্লাবে হামলাকারী হিন্দু যুবকদের ক্ষমা করে দিলেন সাংবাদিক নেতারা
চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব ও সাংবাদিকদের উপর হামলাকারী হিন্দু যুবকদের ক্ষমা করে দিয়েছেন সাংবাদিক নেতারা। ফলে আদালত থেকে জামিন পেয়ে গেছে আটক ৪ হামলাকারী হিন্দু যুবক।
সংবাদপত্রে পাঠানো চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রবিবার বিকালে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ৬ ডিসেম্বর ঘটনায় কারাগারে আটক ৪ তরুণের অভিভাবকগণ লিখিতভাবে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করায় ঐ অনাকাক্সিক্ষত ঘটনার নিষ্পত্তিকল্পে গতরাতে (১৭ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব এবং চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন (সিইউজে) নেতৃবৃন্দের সাথে জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদ বাংলাদেশ, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদ ও চট্টগ্রাম মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দের মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত উক্ত সমঝোতা স্মারকের শর্তানুসারে আজ (১৮ ডিসেম্বর) উক্ত চার তরুণের জামিন আবেদন করা হলে চট্টগ্রাম অতিরিক্ত মূখ্য মহানগর হাকিম জনাব শাহাদাত হোসেন ভূঁইয়া জামিন মঞ্জুর করেন। তাদের জামিনের প্রার্থনা জানানো হলে বাদীপক্ষের আইনজীবীগণ সম্পাদিত সমঝোতা স্মারক আদালতের সামনে তুলে ধরেন। জামিনপ্রাপ্ত তরুণরা হচ্ছে অজয় দত্ত, পিয়াল শর্ম্মা, নয়ন সরকার ও অনুভব মজুমদার।
গত ১৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট রানা দাশগুপ্তসহ জন্মষ্টমী উদযাপন পরিষদ বাংলাদেশ ও চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর, দক্ষিণ পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দ ৬ ডিসেম্বরের অনাকাক্সিক্ষত ঘটনার জন্য সাংবাদিক সমাজের কাছে দুঃখ ও ক্ষমা প্রার্থনা করে কারাগারে আটক তরুণদের ক্ষমা করে দেওয়ার জন্য মামলার বাদীগণসহ চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব ও চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দের কাছে আবেদন জানানোর প্রেক্ষাপটে তাতে সাড়া দিয়ে সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ১৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় এক বৈঠকে মিলিত হয়ে সমঝোতায় আসার সিদ্ধান্ত নেন।
তৎপ্রেক্ষিতে গত ১৭ ডিসেম্বর রাতে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে আটক চার যুবকের পিতা-মাতাসহ জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদ বাংলাদেশ, হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদ, চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর, দক্ষিণ পূজা উদযাপন পরিষদ ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের এক সমঝোতা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আন্দোলন পরিচালনা ও বিরোধ নিষ্পত্তি কমিটির আহবায়ক, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহসভাপতি শহীদ উল আলমের সভাপতিত্বে যুগ্ম আহবায়ক অঞ্জন কুমার সেনের সঞ্চালনায় ঐ সভার শুরুতে আটক চার যুবকের পিতামাতা যথাক্রমে তপন কুমার দত্ত, কাঞ্চন শর্ম্মা, নারায়ন সরকার ও রূপালী মজুমদার সন্তানদের ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাদের অবিবেচনাপ্রসূত কার্যক্রম ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে নিয়ে ক্ষমা করে দেওয়ার জন্য সাংবাদিক সামজের মহত্মতা কামনা করেন।
আজ ১৮ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে আসামীপক্ষে জামিনের প্রার্থনা জানানো হলে জামিন মঞ্জুরে অনাপত্তি জানিয়ে বাদিপক্ষে শুনানীতে অংশ নেন এডভোকেট ইব্রাহীম হোসেন চৌধুরী বাবুল, সালাহউদ্দিন হায়দার সিদ্দিকী, রেজাউল করিম চৌধুরী, কফিল উদ্দিন চৌধুরী, মাহফুজুর রহমান খান, নিতাই প্রসাদ ঘোষ, আবিদ হোসেন, ইব্রাহীম কুতুবী, সাইফুদ্দিন মোহাম্মদ খালেদ, যীশু রায় চৌধুরী ও গোলাম মাওলা মুরাদ এবং আসামীপক্ষে এডভোকেট চন্দন দাশ, হুমায়ুন কবীর রাসেল, চন্দন তালুকদার, ভুলন ভৌমিক প্রমুখ।
ক্ষমা করাটা কি আসলে উচিৎ হৈলো ? কথায় আছে কুত্তার লেজ যতক্ষণ চুঙ্গায় থাহে ততক্খণ সোজা..
মুসলমান হলে ক্ষমা নাই
Khankir put ki emnitei bolche salim osman?
ভালোতো ভালো না….!!!
আজকে যদি মুসলিম কেউ ভুলে করতো তাহলে তাদের ১৪গোষ্ঠী কে জঙ্গি বানিয়ে ক্রশপায়ার দিতো।
#নিন্দা_জানাই_সেসব_সাংবাদিক_নেতাদের_কে
ভালোতো ভালো না….!!!
আজকে যদি মুসলিম কেউ ভুলে করতো তাহলে তাদের ১৪গোষ্ঠী কে জঙ্গি বানিয়ে ক্রশপায়ার দিতো।
#নিন্দা_জানাই_সেসব_সাংবাদিক_নেতাদের_কে
হায়,মুসলমান হলে,চেতনার দল,মঞ্চ,এদের লাফালাফি শুরু হতো।এই ছেলের মা/ বাবা ডিবি তে থাকতো।আগামীতে এমন মারপিটে রানা দা,সাংবাদিকরা কি করে দেখতে হবে।
ড়রাই ছে মনে হয় সাংবাদিক রা….? তবে ভালো।
মেরেছে কলসি কানা, তাই বলে কি প্রেম দিব না……
সাংবাদিকদের হলুদ সাংবাদিকতা নিয়ে একটা তদন্ত হওয়া দরকার