সীতাকুণ্ডে শিক্ষা বৃত্তি ও হতদরিদ্রদের মাঝে টিন, ছাগল সেলাই মেশিন বিতরণ
সীতাকুণ্ডে শিক্ষা-সহায়তা বৃত্তি ও হতদরিদ্রদের মাঝে নগদ টাকা, সেলাই মেশিন, হুইল চেয়ারসহ বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার (২১ জানুয়ারি) পৌরসদরে একটি কমিউনিটি সেন্টারে এ উপলক্ষে অনুষ্ঠানে আয়োজন করা হয়।
সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিনের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর এ.কে.এম তফজল হক ও যাকাত কমিটির সদস্য-সচিব সানাউল্যাহ মাসুদের সঞ্চলনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, ফেনী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. ফসিউল আলম, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমিতির উপদেষ্টা রসায়নবিদ দেলোয়ারুল ইসলাম, আলহাজ্ব নুরুল আবছার, আলহাজ্ব মাস্টার আবুল কালাম চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল (অব.) সালাউদ্দিন (বীর প্রতিক), সীতাকু- অনলাইন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি মো. জাহাঙ্গীর আলম ও সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম বি.এসসি।
সভায় বক্তরা বলেন, সীতাকুণ্ড সমিতির জন্ম হয়েছে সীতাকুণ্ড বাসীর কল্যাণে এবং অবহেলিত সীতাকুণ্ডের উন্নয়নে। এই ধারাবাহিকতায় সমিতি নানা উন্নয়ন এবং জনহিতকর ও সমাজ উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। আজ শিক্ষার্থিদের শিক্ষা সহায়তা বৃত্তি এবং হত দরিদ্রদের মাঝে বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে এ সমিতি তার লক্ষ্য উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন কাজ করে যাচ্ছে। তাই সমিতির এই জনহিতকর কাজে সীতাকুণ্ডের বিত্তবানদের আরো সক্রিয়ভাবে এগিয়ে আসা প্রয়োজন বলে অভিমত ব্যক্ত করেন তারা।
অনুষ্ঠানে ৬জন শিক্ষার্থী মাঝে ৬৮ হাজার টাকার শিক্ষা সহায়তা বৃত্তি, যাকাতফান্ড হতে হতদরিদ্র ৩জনকে ৩টি সেলাইমেশিন, ১জন প্রতিবন্ধিকে ১টি হুইল চেয়ার, ১জন অন্ধ মহিলাকে ২বান টিন, ১জন দুস্থ মহিলাকে ১টি ছাগল, ১জন দুস্থকে ১টি বাই সাইকেল, ২জন অসুস্থ ব্যক্তিকে চিকিৎসার জন্য ৫ হাজার টাকা প্রদান করা হয়।
এ সময় অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন, সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন মানিক, হাজি ইউসুফ শাহ্, আলহাজ্ব মহিউদ্দিন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কাজী আলী আকবর জাসেদ, মফিজুর রহমান সাজ্জাদ, এস.এম তবরেজ, সৌমেন দত্ত, এড. সরোয়ার আলম প্রমুখ।
কয়টা কি দিছে বললে না যে?
নিউজটা পড়ে দেখো..
আরে ভাই কিছু মনে করিচ না।
আরে ভাই মনে করা কি আছে..?
ভাই কেনে চলর?
ঠেলি ঠেলি চলিদ্দ্যি..
ছাগল তো পকিস্থানের জাতীয় পশু!
বাংলা দেশের জাতীয় পশুর নাম কী মামা।
M,c সব কিছুর মঝে শুধু পাকিদের খুঁজস কেন..?
তাদের বুকেরপাডা অনেক বড় তাই।
মামা, ৭১ এ ই তো বাংলাদেশের জাতীয় পশু ‘কত প্রকার ও কি কি’ প্রমাণ হয়েছে। Ala Uddin
৭১ তো অনেক আগের কথা জখন তোমার দরী মোজ পাখা ছিল।এখন?
Nice post I really love