৪ নায়িকাসহ এক ডজন বান্ধবীর সাথে সম্পর্ক ছিল সাফাতের
বনানীর রেইনট্রি হোটেলে দুই তরুণীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের বিষয়টি স্বীকার করে সাফাত দাবি করেছেন, ‘এটি জোর করে হয়নি।’ যত সম্পর্ক তিনি মেয়ের সঙ্গে করেছেন একটিও জোর করে নয়, সবই অর্থের বিনিময়ে। তার ছিল একডজন ঘনিষ্ঠ বান্ধবী এবং চার জন নায়িকা। এদের সবার সঙ্গেই মেলামেশা করতেন তিনি। এর মধ্যে ৪ নায়িকার সঙ্গে নিয়মিতই মেলামেশা হতো তার। রিমান্ডে তিনি সবার নামই প্রকাশ করেছেন।
রবিবার রিমান্ডের দ্বিতীয় দিনে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ কর্মকর্তাদের ধর্ষক সাফাত এসব তথ্য দিয়েছেন। জানালেন, গোয়েন্দা পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
রাজধানীর বনানীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীকে সম্ভ্রমহানীর ঘটনায় গ্রেফতার সাফাত আহমেদ রিমান্ডের প্রথম দিনেই গোয়েন্দাদের জিজ্ঞাসাবাদে প্রায় এক ডজন বান্ধবীর নাম ফাঁস করেছেন। এসব বান্ধবীর সঙ্গে তার শারীরিক সম্পর্কের খোলামেলা বর্ণনা দিয়েছেন তিনি।
রিমান্ডে সাফাত জানান, প্রতিদিন তার হাতখরচ ২ লাখ টাকা। এ টাকার জোগান দেন তার বাবা আপন জুয়েলার্সের মালিকদের একজন দিলদার আহমেদ। প্রায় প্রতি রাতেই তারা এ ধরনের পার্টি করতেন। পাঁচ তারকাসহ রাজধানীর বিভিন্ন অভিজাত হোটেলে আয়োজিত এসব পার্টিতে বন্ধু-বান্ধবীরা হাজির থাকতেন। এসব পার্টিতে বান্ধবীদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কও করতেন। সবকিছুই সমঝোতার ভিত্তিতে হতো। দুই ছাত্রীর সঙ্গেও সমঝোতায় সব হয়েছে।
বনানীর রেইনট্রি হোটেলে দুই তরুণীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের কথা স্বীকার করেছেন সাফাত। তার দাবি, ওই রাতেও জোর করে কিছু হয়নি। এর সপক্ষে সাফাত কিছু প্রমাণও দিয়েছেন গোয়েন্দাদের। এর মধ্যে সাফাত আহমেদ অভিযোগকারী দুই তরুণীর মধ্যে একজনের সঙ্গে ঘটনার রাতে তোলা ঘনিষ্ঠ কিছু ছবিও (সেলফি) দেখান গোয়েন্দাদের।
সূত্রে জানা গেছে, সাফাত আহমেদের দেয়া তথ্য তারা গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছেন। তবে ওই দুই তরুণীর সঙ্গে তাদের শারীরিক সম্পর্কের বিষয়টি আপসে হয়েছে, সাফাতের এমন দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা।
প্রসঙ্গত, ওই দুই ছাত্রীর একজন ওই ঘটনায় ৬ মে শনিবার রাজধানীর বনানী থানায় পাঁচজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় সম্ভ্রমহানীর অভিযোগ আনা হয়েছে সাফাত আহমেদ ও নাঈম আশরাফের বিরুদ্ধে। অন্যরা এইকাজে সহযোগিতা করেছেন। সাফাতের গাড়িচালক বিল্লাল ঘটনার ভিডিও করেছেন। সাফাত-নাঈম এখন পাঁচদিনের রিমান্ডে।
মামলার বাদীর অভিযোগ, সাফাতের জন্মদিনের অনুষ্ঠানের দাওয়াত পান তিনি। দিনটি ছিল ২৮ মার্চ। এক বান্ধবীসহ তিনি বনানীর হোটেল রেইনট্রিতে যান। সেখানে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করা হয় তাদের। এরপর রাতভর আটকে রেখে সাফাত ও নাঈম তাদের সম্ভ্রমহানী করেন।
মামলার আসামিরা হলেন আপন জুয়েলার্সের মালিকের ছেলে সাফাত আহমেদ, তার বন্ধু নাঈম আশরাফ, দুই ছাত্রীর বন্ধু সাদমান সাকিব, সাফাতের গাড়িচালক বিল্লাল হোসেন ও দেহরক্ষী সাকিফ। সুত্রঃ যমুনা নিউজ
উফ,এমন রতন পেটে ধরেছে যে মা তার পেট দেখতে ইচ্ছেকরে।
Sorry Apu, aponi o to Ma hoben/ Hoiechen, tobe keno make amon kotha? Kon mai chai tar chele nosto hok? Kintu hoi, ata peter dosh na,
চার জনের মধ্যে কি নায়কা পপি কেও চুদে ছিস?
দৈনিক হাত খরচ ২ লাখ টাকা?
আমার শুনতেই ঘা শিউরে উঠে!
আমি মনে করি এক্ষেত্রে এই ছেলের দোষ নাই।কারন সে কারো সাথে জোড় করে সেক্স করে নাই।
যেভাবেই হোক ফাশানো হইছে।
সাফাতের কোন দোষ নাই।সব দোষ তার বাবার।কেননা,তার বাবা
সাফাত কে হাত খরচ ২ লাখ দেয়, সেটার কারণে সাফাত নষ্ট হয়েছে।
মন্তব্য লিখুনঃera meyederke ponno mone kore.meyera hosse mayer jati.tomaro to ma ache ache bon .tai somman korte sikho.
টাকার বিনিময়ে এটা হচ্ছে কথাটা ঠিক।