চট্টগ্রামে বিদেশী ছাত্রী ধর্ষণঃ দোকান কর্মচারী গ্রেফতার
চট্টগ্রাম মহানগরীর খুলশী থানা এলাকায় বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ইউএসটিস) এ পড়তে আসা শ্রীলংকান এক তরুণী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। মেয়েটির আনুমানিক বয়স (২২)। এ ঘটনায় থানায় মামলা হওয়ার পর অভিযুক্ত দোকান কর্মচারী আরিফুর রহমানকে গ্রেফতার করেছে।
গত ১৮ জুন রবিবার এ ঘটনার পর বিদেশী এ তরুণী গতকাল সোমবার বাদী হয়ে থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। এর পর পুলিশ আজ সোমবার ভোরে নগরীর আমবাগান এলাকা থেকে অভিযুক্ত যুবক আরিফুর রহমানকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃত যুবক আরিফুর জাকির হোসেন রোডে অবস্থিত “খুলশী মার্ট” নামে একটি সুপার শপের কর্মচারী বলে জানায় পুলিশ।
অভিযোগকারী শ্রীলংকান তরুণী ইউএসটিসির এমবিবিএস চর্তুথ বর্ষের ছাত্রী। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন গুল মেহের ছাত্রী হোস্টেলে থাকতো।
সিএমপি খুলশী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মো. নাসির উদ্দিন বিদেশী ছাত্রী ধর্ষণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তবে আরিফুের যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করে সে খুলশী মার্টের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কর্মচারী জানান শ্রীলংকান এ তরুনীর সাথে গত কয়েক মাস যাবত আরিফুলের ঘনিষ্ট্য সম্পর্ক চলে আসছিল। তারা নিজেরাই আপোষে হোটেলে গিয়েছে। জোরপূর্বক বা ধর্ষণের কোন ঘটনা ঘটেনি।
পাঠক ডট নিউজের সাথে আলাপকালে ওসি জানায়, মামলার এজাহারে মেয়েটি উল্লেখ করেছেন, গত রবিবার রাতে শ্রীলংকান ওই তরুনীকে নগরীর ফয়’স লেকের একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে সুপার শপ কর্মচারী আরিফ। ধর্ষণের শিকার হওয়া ওই তরুনী গতকাল (সোমবার) বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। এরপরপরই পুলিশ অভিযুক্ত আরিফকে আমবাগান নিজ বাসা থেকে গ্রেফতার করে।
বিকালে তাকে আদালতে হাজির করা হলে চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম মো. আল ইমরান খান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
R koto….?!!!
তাদের অশালীন পোশাক এর কারনে এসব হচেছ। তারপর ও বিচার হউক।
আপোষে হয়েছে.. পরে ধর্ষনের মামলা…
আমার তো নাটকের মতো লাগে
ঐ চাত্রী দোকান কর্মচারীর শাতে আবাসিক হোটেলে কেন গেল?
হোটেলে যখন দুজনই গিয়েছে তাহলে ধর্ষণের কথা কেমনে আসে? আর জোর করে কি হোটেলে নিয়ে যেতে পারবে কেউ কাউকে?
হুম
দু:খজনক,,তদন্তপূর্বক বিচার হোক!
জবাই করে দেওয়া হউক।
জোর করে হোটেলে নিয়ে যায়নি। তবে?
আপোষে করেছে নিশ্চিত কিন্তু কি কারণে তা ধর্ষণে রুপ নিল তা বলা মুশকিল। প্রয়োজন নিরপেক্ষ তদন্ত, উপযুক্ত শাস্তি। তবে, যদি আপোষে হয় তবে ছেলেটির সুবিচার দাবি করছি। আর বিদেশী ছাত্রীদের চলাফেরা অত্যন্ত উচ্ছৃঙ্খল,এসব নিয়ন্ত্রণ করা উচিৎ।
মন্তব্য লিখুনঃkhub kharaf.
মন্তব্য লিখুনঃ
শুধু ছেলের দোষ দিয়ে কোনো লাভ নেই।
বিদেশী মেয়েটি কি কোনো অন্যায় করি নি প্রশ্ন রুইলো।
এই সব শ্রীলংকান মেয়েরা খুলশী এলাকার পরিবেশ নষ্ট করে ফেলছে। এই গুলি সব ধান্দাবাজ। আমার মেন হয় ছেলেটা টাকা দেয় নাই। তাই মামলা করে দিছে।