কক্সবাজারে ইয়াবাসহ গাজি টিভির আরো এক সাংবাদিক গ্রেফতার
কক্সবাজার থেকে ঢাকায় ইয়াবা পাচারকালে গাজী টেলিভিশনের টেকনাফে প্রতিনিধি নজির আহমদ সীমান্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার সকাল ১১টায় কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে তাকে আটক করা হয়। আটক নজির আহমদ টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের আশরাফ আলীর ছেলে।
তার কাছে গাজী টিভির একটি পরিচয়পত্র রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। তার দেহ তল্লাশী করে উদ্ধার করা হয়েছে ১০৭ পিস ইয়াবা।
এর আগে ২০১৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর ৪০ হাজার ইয়াবাসহ চট্টগ্রামে স্বস্ত্রীক গ্রেফতার হয়েছিল গাজী টেলিভিশনের তৎকালিন কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি মো. সেলিম। বর্তমানে তিনি কারাগারে রয়েছেন।
কক্সবাজার সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রণজিত কুমার বড়ুয়া জানান, সাংবাদিক সীমান্ত সকালে ঢাকা যাওয়ার জন্য কক্সবাজার বিমানবন্দরে আসেন। তাকে সন্দেহ হলে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ তার শরীর তল্লাশি করতে চাইলে তিনি বাধা দেন।
তিনি জানান, পরে পুলিশ এসে ইয়াবাগুলো উদ্ধার করে তাকে থানায় নিয়ে আসেন। তার বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
টেকনাফ থেকে কয়েকজন সাংবাদিক জানান, সীমান্ত জিটিভি, সমকাল, চট্টগ্রাম মঞ্চসহ কয়েকটি পত্রিকায় টেকনাফ প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতেন। এখন তিনি নিজের স্বঘোষিত সীমান্ত পত্রিকার সম্পাদক।
সাংবাদিক নামধারী টাউট
সাংবাদিক নামধারী টাউট
শর্টকাট বড লোক হতে চাই, এগুলোকে ফাসি দেওয়া উচিত
শর্টকাট বড লোক হতে চাই, এগুলোকে ফাসি দেওয়া উচিত
তুমি সাংবাদিক সমাজের কলংক ছি ছি।
পুলিশে কইলো, আর আমরা বিশ্বাস করলাম?! কাঁটা (সাংবাদিকদের) দিয়ে কাঁটা (সাংবাদিকদের) ভালোভাবেই তুলছে। ঈদকে সামনে রেখে নগরের দোকানে দোকানে পুলিশের চাঁদাবাজি, একের পর এক ছিনতাই-চুরিতে তাদের নির্বিকার ভূমিকা…. আর কিছু বলব না… পরে আমাকেও ইয়াবা ধরিয়ে দিয়ে চালান দিবে।
অপরাধী যেই হোক না কেন আইনের আওতায় আসুক সেটা সকলের চাওয়া, কিন্তু বিক্রির জন্য ১০৭ পিস ইয়াবা নিয়ে বিমানে করে ঢাকা যাবে বিষয়টা কি একটু হাস্যকর শোনায়না?
যদি অন্তত হাজার পিস ইয়াবা বহন করে বিমানে যাত্রা করছে তাহলে হয়ত কিছুটা বিশ্বাস যোগ্য হত, নাকি পুলিশের ক্রোধের স্বীকার হলেন তিনি বুঝতে পারলামনা, প্রশ্নটা তুললাম কারণ তার নামের আগে সাংবাদিক শব্দটা আছে তাই, আশাকরি সবাই একমত হবেন…