অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

চট্টগ্রামে ছাত্রদল নেতা সরোয়ার হত্যা মামলায় ৭ আসামী বেকসুর খালাস

1
.

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’র কার্যালয় নাসিমন ভবনের সামনে অভ্যন্তরীণ বিরোধের জের ধরে ছাত্রদল নেতা গোলাম সারোয়ারকে গুলি করে হত্যা মামলার আসামী ৭ যুবদল নেতাকর্মী বেকসুর খালাস পেয়েছেন।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মীর মো. রুহুল আমীন চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ডের রায় ঘোষণা করা হয়। মামলার আসামী পক্ষের আইনজীবি আব্দুস সাত্তার রায়ে ৭ আসামী খালাস পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

খালাস পাওয়া আসামীরা হলেন, সাবেক নগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী, আলাউদ্দিন, রফিক, টিংকু দাস, অরূপ বড়ুয়া, নাছির উদ্দিন, রাজা (বিদেশে পলাতক)।

এর মধ্যে চার্জশীর্টভূক্ত আসামী সাহেদ আকবর গ্রেফতার হয়ে ৪ মাস কারাগারে ছিলেন। পরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে নির্দেশে তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। অপর আসামী ইয়াছিন চৌধুরী লিটনের নাম চার্জশীর্ট থেকে বাদ দেয়্ হয়।

উল্লেখ্য ১৯৯৯ সালের ৮ মার্চ নগরীর কাজীর দেউদীস্থ নাসিমন ভবনের সামনে ছাত্রদলের গ্রুপের বিরোধের জের ধরে দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়। এক পক্ষকে অন্য পক্ষ ধাওয়া করে নূর আহমদ সড়কের লাভ লেইনের দিকে নিয়ে যাওয়ার সময় মেট্টোপোল ক্লাবের সামনে গুলিতে তৎকালীন ছাত্রদল নেতা গোলাম সারোয়ার খুন হয়। নিহত ছাত্রদল নেতা সারোয়ার বিএনপি নেতা সাবেক মন্ত্রী মীর মো. নাসির উদ্দিনের অনুসারী ছিলেন।

এ ঘটনায় নিহত সারোয়ারের মা মেহেরুন্নেছা বাদি হয়ে ১০ ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের আসামী করে কোতয়ালী থানায় একটি  হত্যা মামলা দায়ের করেন। আসামীরা সবাই তৎকালীন ছাত্রদল বর্তমানে বিএনপি ও যুবদলের নেতা।

দীর্ঘ তদন্ত শেষে পুলিশ ২০০১ সালের ১৬ মার্চ  সাতজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। ২০০৩ সালের ২৫ আগস্ট আদালতঅভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করে। মামার মোট চারজন স্বাক্ষী আদালতে হাজির হয়ে সাক্ষ্য দেন।

 

১ টি মন্তব্য
  1. Shahed Akboer বলেছেন

    চট্টগ্রামে ছাত্রদল নেতা সরোয়ার হত্যা মামলায় ৭ আসামী বেকসুর খালাস। –চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’র কার্যালয় নাসিমন ভবনের সামনে অভ্যন্তরীণ বিরোধের জের ধরে ছাত্রদল নেতা গোলাম সারোয়ারকে গুলি করে হত্যা মামলার আসামী ৭ যুবদল নেতাকর্মী বেকসুর খালাস পেয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতে চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ডের রায় ঘোষণা করা হয়। মামলার আসামী পক্ষের আইনজীবি আব্দুস সাত্তার রায়ে ৭ আসামী খালাস পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। খালাস পাওয়া আসামীদের মধ্যে কয়েকজন হলেন, সাবেক নগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী, আলাউদ্দিন, রফিক, টিংকু দাস, অরূপ বড়ুয়া, রাজা (বিদেশে পলাতক)। এর মধ্যে চার্জশীর্টভূক্ত আসামী সাহেদ আকবর গ্রেফতার হয়ে ৪ মাস কারাগারে ছিলেন। পরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে নির্দেশে তাকে মামল থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। অপর আসামী ইয়াছিন চৌধুরী লিটনের নাম চার্জশীর্ট থেকে বাদ দেয়্ হয়। উল্লেখ্য ১৯৯৯ সালের ৮ মার্চ নগরীর কাজীর দেউদীস্থ নাসিমন ভবনের সামনে ছাত্রদলের গ্রুপের বিরোধের জের ধরে দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়। এক পক্ষকে অন্য পক্ষ ধাওয়া করে নূর আহমদ সড়কের লাভ লেইনের দিকে নিয়ে যাওয়ার সময় মেট্টোপোল ক্লাবের সামনে গুলিতে তৎকালীন ছাত্রদল নেতা গোলাম সারোয়ার খুন হয়। এ ঘটনায় কোতেয়ালী থানায় মামলা দায়ের করে তার পরিবার। পুলিশ ৭ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশীট দাখিল করে। আসামীরা সবাই তৎকালীন ছাত্রদল বর্তমানে বিএনপি ও যুবদলের নেতা।