বেপজা স্কুলে শিক্ষকের বেত্রাঘাতে চোখ হারালো শিক্ষার্থী মাশরাফুল!
চট্টগ্রামে বেপজা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের এক পাষন্ড শিক্ষকের বেত্রাঘাতে চোখ হারিয়েছে ওই প্রতিষ্ঠানে অষ্টম শ্রেণী পড়ুয়া ছাত্র মাশরাফুল আল কারীব। এই ঘটনায় পুলিশ গতকাল সোমবার রাতে অভিযুক্ত শিক্ষক মো:আরিফ বিল্লাকে (৪৪) গ্রেফতার করেছে।
আজ দুপুরে পুলিশ তাকে আদালতে হাজির করেছে। গ্রেফতারকৃত শিক্ষক মো: আরিফ বিল্লা ইপিজেড থানাধীন বন্দরটিলাস্থ কবরস্থান গলির পেয়ার আহমদ ভবনের অস্থায়ী বাসিন্দা। তিনি বেপজা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের গনিত বিষয়ক শিক্ষক।
অভিযোগে জানা গেছে, ২৯শে জুলাই সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ৮ম শ্রেনীর বিশেষ কোচিং ক্লাস চলাকালে একটি অংক করতে গিয়ে ভুল করে মাশরাফুল আল কারীব। এতে গণিত শিক্ষক মো:আরিফ বিল্লা উত্তেজিত হয়ে চিকন কাঁটাতার পেঁচানো বেত দিয়ে মারতে থাকে মাশরাফুলকে। এক পর্যায়ে তারযুক্ত বেতের বারি আঘাত করে তার বাম চোখে। ফলে তার বাম চোখ সাথে সাথে লাল বর্ণ ধারণ করে এবং গুরুতর জখম হয়।
মাশরাফুল আল কারীবের পিতা মো:কামরুজ্জামান জানায়, আমার ছেলেকে তার সহপাঠীরা বাসায় নিয়ে আসলে তার চোখের জখম গুরুতর মনে হলে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে মাশরাফুলকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাই। পরে চমেক চিকিৎসকরা তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ অপটোলজিতে পাঠানোর জন্য পরামর্শ দেয়। এরপর মাশরাফুলের উন্নত চিকিৎসার জন্য শেভরন আই এবং ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতাল লিমিটেডে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
চিকিৎসকরা জানায় মাশরাফুলের বাম চোখের কর্ণিয়া গুরুতর জখম প্রাপ্ত হয়েছে। যার ফলে তার বাম চোখের দৃষ্টি শক্তি হারিয়ে ফেলেছে সে। তবে অপারেশন হলে হয়ত সে দৃষ্টি শক্তি ফিরে পেতে পারে আবার নাও পেতে পারে।
তিনি আরো জানান আমার ছেলে মাশরাফুল তার বাম চোখ দিয়ে এখন কিছুই দেখতে পায়না। আমি এই শিক্ষকের কঠিন বিচারের দাবি জানাচ্ছি।
এদিকে এ ঘটনায় গত ৬ আগষ্ট মো:কামরুজ্জামান বাদী হয়ে আদালতে মামলা দায়ের করে ছাত্র মাশরাফুল আল কারীবের পিতা মো:কামরুজ্জামান। আদালতের নির্দেশে গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ নিজ বাসা থেকে শিক্ষক আরিফ বিল্লাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
এ বিষয় নিশ্চিত করে ইপিজেড থানার ওসি মো: সৈয়দ আহসানুল ইসলাম পাঠক ডট নিউজকে জানায়, আজ আদালত থেকে থানায় অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেফতারের নির্দেশনা আসলে আমি আমার থানার সেকেন্ড অফিসার জাহেদ উল্লাহ জামান ও এস আই নাসিমকে দ্রুত আমার কক্ষে ডেকে অভিযুক্ত শিক্ষকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেই। পরে রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ তাকে গ্রেফতার করে থানা হেফাজতে নিয়ে আসা হয়। আজ দুপুরে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
কুলাঙ্গার শিক্ষক মো: আরিফ বিল্লার কঠিন শাস্তি দাবী করছি।
দু:খজনক ঘটনা, দোস্ত…অবশ্যই শাস্তি হওয়া দরকার।
or choke nia palen halar po
… nije ke mone kore…
বেপজা স্কুল ও কলেজের শিক্ষকরা সবসময় ছাত্রছাত্রীদের সাথে এই আচরণ করে থাকে
যে শিক্ষক বেত্রাঘাত করে শিক্ষার্থীর চোখ নষ্ট করে ফেলে সে আসলেই শিক্ষকই না।
দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি অবশ্যই দেয়া উচিত।
Paathok.News, আপনি কি আদৌ মূল এবং আসল কাহিনী জানেন যে ছেলেটা কেন & কিভাবে ব্যাথা পেয়েছে?
খালি আর্টিকেল একটা লিখে Instant Article বানাই কিছু লাইক শেয়ারের জন্যে একটা Scandal বানিয়ে শেয়ার করে দিলেন! Great!
🙂
Shitty online news portals!
AL Sajjad Abir AntsAL Sajjad AbirAAnts RebornsNoman Alam Moon Hasan Robiul shit 🙂
অাদালতকে গিয়ে বলেন, পুরো সত্যি ঘটনা না জেনে মামলা নেয়া ঠিক হয়নি বিচারক সাহেব, কিংবা পুলিশকে গিয়ে বলেন, সত্য ঘটনা না জেনে ফেরেস্তা আরিফ বিল্লাকে গ্রেফতার করা ঠিক হয়নি। উনি কিছু করেন নি। ছেলেটা নিজে নিজে অন্ধ হয়ে গেছেন আল্লাহর হুকুমে..! আছে আপনার সে সাহস..? আগে সেখানে যান। তারপর সাংবাদিকদের জ্ঞান দিতে আসিয়েন। সাংবাদিকরা কোন অথেন্টিক তথ্য ছাড়া নিউজ করে না।
আর্টিকেল বানাক আর যাই বানাক আরিফ বিল্লাহ মাস্টার টা আসলেই অমানুষ সে এটাও জানেনা যে গারডিয়ান্দের সাথে কি ভাবে ব্যবহার করতে হয়।আর ওই স্কুলে ত আরো মাস্টাররা আছে সবাই অর নামে কেন খারাপ বলে তাহলে ওই ব্যক্তি হিসাবে আসলেই খারাপ তার সুস্ট বিচার হওয়া দরকার
vi egula casar pulapain ket teke uita aisa ekane cakribnea lat saheb hoie jai emon emon gurdien ace jader gorer dorjsi dukat moto capacity ei arifbillar nai bt school e gele lat saheb er moto vab dekai…..
খুবই দুঃখজনক
টা খুবই দুঃখজনক, সরকারী নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে বেত্রাঘাত করার ঘটনা নিন্দনীয়। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা বোর্ড ব্যবস্থা না নিয়ে দায় এডানোর কৌশল নিন্দনীয়। ইতিমধ্যেই চট্টগ্রামের ক্যান্টমেন্ট পাবলিক স্কুলেও এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে যদিও মিডিয়াতে আসেনি অদৃশ্য কারনে। তাহলে কি বিচারের বানী নিবৃত্তে কাদঁবে?
নিজকে খুবই লজ্জিত লাগছে, আমার সহকর্মীদের কেউ কেউ দেখি শিক্ষার্থীদের চুল কেটে দেয়, প্যান্ট কেটে দেয়। এত অধ:পতন হলো কী করে সমাজের শিক্ষিত শ্রেনির-শিক্ষকদের ?
অধিকাংশ স্কুলেই শিক্ষাথিদের সাথে শিক্ষকরা এমন আচরন করে। বিচার চাই।
কাউকে ব্যাক্তিগতভাবে না জেনে এমন মন্তব্য করা উচিত না।
ক্লাস ফোর থেকে এইচ.এস.সি পর্যন্ত বেপজা তে ছিলাম।
স্যারকে খুব ভালোভাবে জানি,উনি ইচ্ছাকৃতভাবে এই কাজ করতে পারেন না।দুর্ঘটনাবশত হয়ে গেছে,যে কারো জিবনে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
স্যার আমাদেরকে ও মারতো কিন্তু এমন আচরণ কখনো করেনি।
আপনি জানলে বলেন, কীভাবে ব্যাথা পাইছে? Ismail Rahat
বিল্লাল মাস্টার অমানুষ হারামি মাস্টার।তাকে হাজত খানায় শাস্তি দেওয়ার উচিৎ।
Ai News Ta Purai False
Lathi Deya Ak Student Ka Tar Oporadar Sasti Dauar Somoy Arifular Chokha Lagacha.
ঐ শিক্ষককে আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করা হউক।
ঐ ব্যাটা গরু মার্কা টিচার। তারেও গরুর মত পিটানো উচিৎ। ছাত্র কী করে মানুষ করতে হয় তা জানে না।
বাংলাদেশের মিডিয়া জগতের কোনো দিন ও উন্নতি হবে না।।।
দয়া করে সত্যটা জেনে তার পর খবর তৈরি করেন।।।
ccc
স্যার ভালোবেসে/ শাসনের ছলে বেত্রাঘাত করতেই পারেন!! কিন্তু এভাবে?? দুঃখজনক! তিনি কি অসাবধানতা বশত ঘটনাটি ঘটিয়েছেন নাকি পরিকল্পিতভাবে? সেটা দেখান বিষয়
Do we realy need this type of teacher for our children to build up our future generation?Rewuired justice!!
onk age thake e jani lokta students dar prpchur mardhor korto.amr koto gulo friendss onr voi scl charse..
je ja kore tar sathy tai kora hok tobei bujte parbe …tar oporadh ki chilo
একবার না পারিলে শতবার বলতে হবে,তার পর মারার কোন অধিকার নাই।
যেহেতু টাকা দিয়া পরতেচে। অবশ্যেই চোখের বদলে চোক চাই।
Beshi kichu korar dorkar nai same kaz onake kora hok deke onar kmon lage ata p m er kase amader argi