রেয়াজুদ্দিন বাজারে থেকে জামাত-শিবিরের চোরা চালানের ঘাঁটি উৎখাত করতে হবে
নগরীর রেয়াজউদ্দিন বাজারে রবিবার রাতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ যুবলীগ শ্রমিকলীগ কার্যালয়ে হামলা ভাংচুর এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর ছবি ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে জামাত-বিএনপির উল্লাসের প্রতিবাদে প্রতিবাদী সমাবেশ করেছে নগর ছাত্রলীগ।
রবিবার আজ সন্ধ্যায় নগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি একরামুল হক রাসেলের সভাপতিত্বে নগর ছাত্রলীগ উপ-সম্পাদকমন্ডলীর সম্পাদক আব্দুল আহাদের পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন-নগর ছাত্রলীগ সভাপতি ইমরান আহম্মেদ ইমু ও সাধারন সম্পাদক নুরুল আজিম রনি।
ছাত্রলীগের সাথে একাত্বতা পোষণ করে বক্তব্য রাখেন ১৩৪১ রেয়াজউদ্দিন বাজার দোকান কর্মচারী সমিতির সভাপতি এস.এম. নুরুল আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক এম.এ জিন্নাহ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি নোমান চৌধুরী, শাহীন মোল্লা, সৌমেন বড়ুয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম সামদানি জনি, সাংগঠনিক সম্পাদক খোরশেদ আলম মানিক, আমির হামজা, সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য তপু বড়ুয়া, মিনহাজুল আবেদীন সানি, আবুল মনসুর টিটু, উপ-সম্পাদক এম.এ. হালিম সিকদার মিতু, মো: বিন ফয়সাল, মিজানুর রহমান মিজান, সহ-সম্পাদক কায়সার মাহমুদ রাজু, শাহজাহান সাজু, সাব্বির সাকিব, সদস্য আবদুল বাতেন, কামরুল হুদা পাভেল, সালাউদ্দিন বাবু, ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রলীগ নেতা বিকাশ দাশ, সিটি কলেজ ছাত্রলীগ নেতা আশীষ চৌধুরী, ওমর গণি এম.ই.এস বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রলীগ নেতা আবদুল্লাহ আল মামুন, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ নেতা মাহমুদুল করিম, মহসীন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা কাজী নাঈম।
এ সময় ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা জানি সাতকানিয়া লোহাগাড়া এলাকার জামায়াত শিবিরের ক্যাডাররা এই এলাকায় ব্যবসা বানিজ্য করে। রেয়াজউদ্দিন বাজারকে এই জামাত বিএনপির কুলাঙ্গাররা দেশের সর্ববৃহৎ স্বর্ণ চোরাচালান ও ইয়াবার হাট বানিয়ে রেখেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান চালিয়ে এসবের প্রমাণ পেয়েছে অনেকবার।
এসময় বক্তব্যে ছাত্রলীগ নেতারা হুঁশিয়ার উচ্চারণ করে বলেন, এই বৃহৎ বাজারকে জামাত বিএনপি সন্ত্রাসীরা চোরাচালান ঘাঁটি বানিয়ে এমন কোন অপরাধ বাকি নেই যা করেনা। চট্টগ্রাম সহ দেশের হুন্ডি ব্যবসা পরিচালিত হয় এই এলাকা থেকে। আর এই হুন্ডি ব্যবসায়ীদের সাহায্য নিয়ে মধ্যপ্রাচ্য সহ সকল দেশ থেকে জঙ্গীদের হাতে পৌছে দেওয়া হচ্ছে প্রচুর অর্থ।
দেশবিরোধী অপকর্মের ঘাঁটি এই রেয়াজউদ্দিন বাজারে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও কর্মচারী শ্রমিক লীগের অফিসে হামলা চালিয়ে জামাত বিএনপির ক্যাডাররা তাদের ধৃষ্টতা প্রমাণ করেছে। কিন্তু দু:খের বিষয় এই রিয়াজউদ্দিন বাজারের জামাত বিএনপির সব ক্যাডাররা প্রকাশ্যের চলাফেরা করলেও পুলিশ নিষ্ক্রিয়। এখনো পর্যন্ত হামলাকারীদের গ্রেফতার করেনি পুলিশ। আমরা জোর দাবী জানাচ্ছি অনতিবিলম্বে গ্রেফতার করে শাস্তি নিশ্চিত না করলে ছাত্রলীগ হামলাকারীদের সমুচিত জবাব দিবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।
এগুলোরে মঙ্গলগ্রহে পাঠানো ছাড়া উপায় কি…..??? পৃথিবী উনাদের আর নিতে পারছেনা।
ভাই লেখা টা হবে
রেয়াজুদ্দিন বাজারে থেকে জামাত-শিবির উৎখাত করে চোরা চালানের ঘাঁটি করতে হবে
রেয়াজুদ্দিন বাজারে মাদক সেবনে ও বিক্রি করতে কষ্ট হচ্ছে বুজি জামাতিদের কারনে?
রিয়াজুদ্দিন বাজার মাদক ব্যবসার টাকা ভাগবাটোয়ার করার সময় নিহত হওয়া ছাত্রটা’র রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার একটা সাইনবোর্ড ছিল।সেই সাইনবোর্ডর তলে নতুন সুর