রোহিঙ্গাদের জন্য আরো ২৮ টন ত্রাণ পাঠিয়েছে ইরান
মিয়ানমার সেনা বাহিনীর নির্যাতনে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য আরও ২৮ টন ত্রাণ পাঠিয়েছে ইরান।বৃহস্পতিবার বিকা বিকালে ২৮টন ত্রাণ নিয়ে বিমানটি চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
রোহিঙ্গাদের জন্য পাঠানো ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ৩০০ তাঁবু, ৫ হাজার ৫০০ কম্বল, ১০ হাজার টিনজাত খাবার এবং এক টন ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জাম। এর আগে ১৫ সেপ্টেম্বর ইরান সরকার রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ৪০ টন ত্রাণ পাঠিয়েছিল।
ইরান দূতাবাসের ফার্স্ট কাউন্সিলর হৌসাং নেমাতুল্লাহ জাবা থেকে ত্রাণ বুঝে নেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. হাবিবুর রহমান।
ইরানের রেড ক্রিসেন্টের প্রধান আমির মোহসেন জিয়ায়ী জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গা মুসলমানদের জন্য মোট ১৫০ টন ত্রাণ পাঠানো হবে।
এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর রোহিঙ্গা মুসলমানদের জন্য ইরানের প্রথম ত্রাণবাহী কার্গো বিমান বাংলাদেশে পৌঁছে। ইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ইব্রাহিম রহিমপুরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ত্রাণ বিতরণের পাশাপাশি রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করেন।
প্রথম দফায় পাঠানো ৪১ টন ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে ছিল তাঁবু, কম্বল, চা, চিনি, তেল, কাপড়চোপড়, ওষুধসহ ৯ ধরনের পণ্য সামগ্রী।
২ টন কমায়া লিখলেন ক্যান ভাই? দুই টন ত্রাণ কি দুই কেজি মুড়ির মতো, যে বাংলাদেশে আসার পথে খায়া ফালাইসে?
কম বা বেশী লিখলে আমার কি লাভ ক্ষতি আছে..? সরকারীভাবে যে তথ্য পেয়েছি তাই লিখেছি
“সবাই পেল সোনার খনি, আর আমি (বঙ্গবন্ধু) পেলাম চোরের খনি। সাড়ে সাত কোটি কম্বল এলো, আমার কম্বল নাই।”
এখন মাত্র ২টন কমেছে,রোহিঙ্গাদের কাছে যেতে যেতে আরো ২৫টনই কমে যাবে
কিন্তু বিদেশী কোন ত্রাণ বিতরণ করতে এখনো দেখনি!!
বিদেশীরাতো ত্রাণ বিতরণ করবে না। তারা সরকারের কাছে পাঠিয়েছে। জেলা প্রশাসনের মধ্যমেই বিতরণ করা হচ্ছে।
আরে বলছি, বিদেশীদের দেওয়া ত্রাণ এখনো বিতরণ হয়নি!