পতেঙ্গায় শতাধিক কোরআন শরীফ ময়লার ডিপুতে নিক্ষেপ! এলাকায় উত্তেজনা
নগরীর পতেঙ্গা থানাধীন স্টিলমিল এলাকাতে শতাধিক পুরাতন জরাজীর্ণ কোরআন শরীফ ময়লা ডোবাতে ফেলে দেয়ার ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।
স্থানীয় উত্তেজিত জনতা এ ঘটনার দায়ে কথিত আহলে হাদিস নামে একটি সংগঠনের ৬ জনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে।
আটককৃতরা হলেন- মো: রফিকুল ইসলাম (২৮), মো:আলমগীর হোসেন (৩০), মো: মনজুরুল ইসলাম (৩০), মো: শামীম আহসান (৪০), মো: আব্দুর শুক্কুর (৬৪), মো: মঞ্জুরুল আলম (৩৩)।
পুলিশ স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, রবিবার বিকাল সাড়ে ৩টা দিকে পতেঙ্গা থানাধীন মুন বেকারী গলির বায়তুর রহমান আহলে হাদীস জামে মসজিদ কমপ্লেক্সের সভাপতি মো: আব্দুর শুক্কুর নেতৃত্বে কিছু হুজুর প্রায় শতাধিক পুরাতন (জরাজীর্ণ) কোরআন শরীফ পার্শ্ববর্তী একটি ময়লা ডোবাতে ফেলে দেয়। এ ঘটনা এলাকায় জানাজানি হলে তাৎক্ষনিকভাবে শত শত এলাকাবাসী জড়ো হয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকেন। এবং কথিত আহলে হাদিস নামে একটি সংগঠনের ৬ অনুসারীকে আটক করে রাখে। পরে পুলিশ গিয়ে উত্তেজিত জনতাকে প্রশমিত করে ৬ জনকে থানায় নিয়ে যায়।
ঘটনার প্রতক্ষ্যদর্শী এলাকার মানবাধিকার নেতা মো. কবির হোসেন পাঠক ডট নিউজকে বলেন, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকার সাধারণ মুসলমানদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে বিকেল থেকে দফায় দফায় মিছিল হয়েছে। আইন শৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কায় এলাকার প্রতিটি গলির মুখে পুলিশ পাহারা জোরদার করা হয়েছে।
এব্যাপারে রাতে পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো: আবুল কাশেম ভূইয়া পাঠক ডট নিউজকে জানায়, আহলে হাদীস পন্থী ৬ জনকে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। তারা কেন কোন উদ্দেশ্যে পবিত্র কোরআন শরীফ ময়লা যুক্ত ডোবায় ফেলেছে এবং এর পিছলে অন্য কোন আসৎ উদ্দেশ্য রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আমরা পুলিশ বাদী হয়ে রাতে একটি মামলা রুজু করেছি। ৬ জনকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
এদিকে এ ব্যাপারে নগরীর কয়েকজন মসজিদের ইমাম ও আলেমের সাথে কথা বলে জানা গেছে- জরাজীর্ণ হলেও পবিত্র কোরআন শরীফ ময়লা পানিতে ফেলার কোন নিয়ম নেই। বরং এ ধরণের কোরআন ভালোভাবে পুড়িয়ে ফেলে তার ছাই যত্মসহকালে কোন নির্জন যেখানে মানুষের বা পশুর পায়ের ছাপ পড়ার সম্ভবনা নাই তেমন স্থানে পুঁতে ফেলতে হবে। অথবা ছেঁড়া কোরআন শরীফ যত্মসহকারে কবরাস্থানে দাফন করার নিয়ম রয়েছে।
নীল মাহমুদ
Salader bicar cai..
Must be punished
পবিত্র কোরআন শরীফকে যারা অবমাননা করেছে সেইসব হাইওয়ানে বাচ্চাদের পাথর মেরে মাটিতে পুঁথে পেলা হোক।
পড়ার অনুপযোক্তো ছেড়া থাকলে কুরআন ও হাদীসের কপিগুলো ডাষটবিনে কেনো রাখা হলো? এমোন হলে কি করতেন রাসুল সা:এর সাহাবাগন?আরব দেশে কি করে?শরীয়ত কি বলে?আমরা কি করবো?
নিউজের শেষের দিকে এ ব্যপারে আলেম ইমামদের মতামত তুলে ধরা হয়েছে। নিউজ পড়লেই সমাধানটা জানবেন।
ওকে ভাই!
সালাদেরকে ডিম থ্যারাপি দেওয়া দরকার।।।
Oder Cross Fire Kore Mere Felar Dorkar