পতেঙ্গায় পুলিশের সহযোগিতায় কিশোরীর বাল্য বিয়ে সম্পন্ন!
চট্টগ্রাম মহানগরীর পতেঙ্গা থানা পরোক্ষ সহযোগিতায় ৮ম শ্রেণীতে পড়ুয়া এক কিশোরীর বাল্য বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। বাল্যবিবাহের কবলে পড়া এ কিশোরীর নাম জয়া মনি (১৪)।
শুক্রবার ১২ জানুয়ারী মাগরিবের নামাযের পর নগরীর পতেঙ্গা থানাধীন পশ্চিম মুসলিমাবাদ এলাকাস্থ আব্দুল কাদের জ্বিলানী জামে মসজিদে মৃত নবী হোসেনের বিলেত ফেরত যুবক মো:রুবেলের সাথে বাহাদুর মিয়ার নাবালক কন্যা জয়া মনি’র সাথে এ বাল্য বিয়ে সম্পন্ন হলেও পুলিশ জেনেও কোন ব্যবস্থা নেয় নি।
অভিযোগ রয়েছে, ঘটনা সম্পর্কে পতেঙ্গা থানা পুলিশকে গত ৩দিন আগে স্থানীয় সংবাদকর্মীরা অবহিত করলেও পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয় নি।
কিশোরী জয়া পতেঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেনীর ছাত্রী। স্থানীয় যুবলীগ নেতা ইকবালের তত্ত্বাবধানে এ বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে জানাগেছে।
কিভাবে আপনি একটি নাবালক কন্যার সাথে ত্রিশ বছর বয়সী এক যুবকের বিবাহ সম্পন্ন করলেন এমন প্রশ্নের জবাবে মসজিদের ইমাম মো: সরোয়ার কামাল জানান, আমি মেয়েকে দেখিনি তবে মেয়ের ছবি দেখে মনে হচ্ছে এ কাজটি আমার সঠিক হয়নি।
আমাকে মেয়ের বাবা একটি জন্ম সনদ দিয়েছে যাতে মেয়ের বয়স ১৮ উল্লেখিত রয়েছে। আর সে তথ্যের উপর ভিত্তি করে আমি আকদ্ সম্পন্ন করেছি। আমি চাই এ বিয়ে বন্ধ করে দেয়া হোক।
এ ব্যাপারে জয়ার বাবা মো: বাহাদুর জানান, আমার মেয়েকে নিয়ে স্থানীয় কয়েকটি বখাটে ছেলে আমাকে হুমকি দিলে আমি আমার মেয়ের ভবিষ্যৎ এর কথা চিন্তা করে পরিবারের সকলের সাথে কথা বলে বিয়ের সিদ্ধান্ত নিই। তবে আজ শুধু আকদ্ হয়েছে। ছেলে বিদেশ থেকে ফিরে এলে অনুষ্ঠান করে তুলে দিব।
এ বিষয়ে সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে পাঠক ডট নিউজের প্রতিবেদক আল-আমিন সিকদার ও তার ক্যামেরাম্যানকে নাজেহাল করার চেষ্টা ও সংবাদ প্রকাশ না করার হুমকি দেয় মেয়ের পরিবার ও যুবলীগ নেতা দেবাশিষ পাল দেবুর অনুসারী স্থানীয় যুবলীগ নেতা মো:ইকবাল।
আল-আমিন জানান, আজ পতেঙ্গা থানাধীন মুসলিমাবাদ এলাকায় বাল্যবিবাহ হওয়ার বিষয়টি পতেঙ্গা থানার সেকেন্ড অফিসারকে অবহিত করারর পরও তিনি কোন ব্যবস্থা নেননি।
এ ব্যাপারে পতেঙ্গা থানার সেকেন্ড অফিসার এস আই প্রকাশ প্রনয় দে বলেন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছিলাম। পুলিশের মোবাইল টিম বিয়ে বন্ধ করেছে।
প্রকৃত পক্ষে পুলিশর মোবাইল টিম একঘন্টা পর ঘটনাস্থলে পৌছলেও ততক্ষণে আকদ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়ে যায়।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, কিশোরী জয়ার বাবা বাহাদুর মিয়া পতেঙ্গা থানা পুলিশের সোর্স হিসেবে কাজ করে তাই পুলিশ অনেকটা পরোক্ষ সহযোগিতায় এ বাল্য বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল কাশেম এর সরকারী মোবাইল ফোনে বারবার কল দেয়ার পরও তিনি ফোন রিসিভ করেন নি।
তুর সমস্যা কি…???
এযুগের,মেয়েরা,১৪,তে,সামির,পয়জন,
১২বছরে বিয়ে দিলেও অসুবিধা নাই
ভালো হোইচে
তাহ আবার শিরো নাম দিয়ে প্রোচার করার কি আছে
কি দানদা করার জন্য না কি
বাল্য বিবাহ যদি বন্ধ করতে চাও,তাহলে তাদের দুইটা দায়িত্ব নিতে হবে,১. তাদেরকে অবৈধ সম্পর্ক এর পাপের বুজা নিতে হবে,ধর্ষণ হলে তাদেরকে কুমারিত্ব ফিরিয়ে দিতে হবে।২.১৮ বছর হলে তাদেরকে বিয়ার ব্যবস্থা করে দিতে হবে,এর মধ্যে কারো না বলা চলবেনা।
আমি আপনার মন্তব্যককে সাপট করলাম, আপনি ঠিক বলছেন
ধন্যবাদ @
রাইট
Allah o to amr rltv
tai naki?sotti?
পুলিশ নিচ্ছে ওখানে টাকা খাইছে
সাথে তোর স্রীকেও
১৪ বচর মেয়ে নাবালেক হয় কি করে
পুলিশ উত্তম কাজ করিছে।তুই চেতিও না
সভ্য সমাজে অসভ্য পশুর আচরণ! দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি করছি…. সম্পৃক্ত যারা আছেন তাদের!
sbai alhamdulillah na bole aho pes badan kn……ata bangladesh…..
পুলিশসুলভ আচরণ করিয়াছে
Sadie mobarak
যখন,, আকাম, কুকাম করে,, তখন তো, ১২ বয়সেই হয়, তাহলে ১৪ তে বিয়ে করলে সমস্যা কি,,
আমিও বিয়ে করেছি,,নবম শ্রেনী পড়া মেয়ে কে,,,,
কি হইছে,,
তো আপনিকি কাজটা ভাল করেছেন ???!!!
কেন,,আপনার কি মনে হয়,,আমি খারাপ কিছু করেছি,,আমি যাকে বিয়ে করছি,,তার সিদ্ধান্ত নিয়েই বিয়ে করছি,,
apnar akta meye hoile takee 12 bochor boyoshei biya diyen 🙂 Insanul Hauqe, apnar bon achee?
বাল্য বিবাহ বলে আরো কত জনের সাথে নষ্টি পষ্টি করার সময় বাড়ায় দিছে আর সুযোগে পুলিশও কিছু লভ্যাংশ পাইছে, এ নিয়ে মাথা ব্যাথা করার কোন দরকার নাই 😀
ভাই কে কি করেছে সে দিকে না তাকিয়ে নিজের বিবেক খরচ করুন
ঠিক করছে বিয়ে করে
right
০৬ বছরের মেয়ে হলে ভালো হত