চট্টগ্রামে অনশন চলাকালে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের মারামারি
দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে চট্টগ্রামে অনশন কর্মসূচি চলাকালে ছাত্রদলের দুপক্ষের হাতাহাতি মারামারির ঘটনা ঘটেছে। বুধবার দুপুরে নগরীর নাসিমন ভবনের মাঠে এ মারামারির দৃশ্য ধারণ করার সময় ছাত্রদলের নেতাদের হাতে লাঞ্চিত হয়েছেন বেসরকারী টেলিভিশনের একজন ক্যামেরাম্যান। এসময় অনশনস্থলে বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়ে।
গোয়েন্দা সংস্থার মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা পাঠক ডট নিউজকে জানান, বক্তব্য চলাকালে দুপুর দেড়টার দিকে চবি ছাত্রদলের সাবেক নেতা সাইফুর রহমান শপথ উত্তর জেলা ছাত্রদলের এক জুনিয়র কর্মীকে দাড়ানোবস্থা থেকে বসতে বললে ওই কর্মী সাইফুর রহমানকে ধাক্কা দেয়। এতে নগরী বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেম বক্কর সমর্থিত ছাত্রদলের সাথে উত্তর জেলা ছিাত্রদল গিয়াস গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতি মারামারি লেগে যায়।
পরে দলীয় নেতাদের হস্তক্ষেপে মারামারি থামে। তবে এতে কেউ আহত হয়নি।
এদিকে মারামারির সময় এসএ টিভির লাইভ চলাকালে দৃশ্য ধারণকালে ছাত্রদলের নেতারা ক্যামেরাম্যান অমিত দাশকে লাঞ্চিত করেছে মর্মে অভিযোগ উঠেছে।
প্রসঙ্গত কেন্দ্রিয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে চট্টগ্রামে অনশন কর্মসূচি পালন করে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। আজ বুধবার সকাল দশটা থেকে নগরীর কাজীর দেউড়িস্থ নাসিমন ভবনের দলীয় মাঠে বিশাল প্যান্ডেল টাঙিয়ে অনশন পালনের পাশাপাশি নেতাকর্মীরা বক্তব্য শ্লেগাানে দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি করছেন নেতারা।
অনশন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শামীম, সাবেক সংসদ সদস্য বেগম রোজী কবির, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু সুফিয়ান, নগর বিএনপি নেতা এম এ আজিজ, হারুণ জামাল, নিয়াজ মোহাম্মদ খান, নূরুল আলম রাজু, এম এ হান্নান, সাইফুল আলম, যুব দলের কাজী বেলাল, মহিলা দলের মনিআরা বেগম মনি ও জেলী চৌধুরী প্রমুখ।
একই মাঠে মহানগর বিএনপি ও উত্তর জেলা পৃথকভাবে ভাগ হয়ে অনশনে অবস্থান করলেও উত্তর জেলার নেতাকর্মীদের মধ্যেও দুটি গ্রুপ আলাদাভাবে অনশন করছে। বিকেল চারটায় অনশন শেষ হয়।
ভাইজানেরা এখন হাতাহাতি করার সময় নয়। এখন মিলেমিশে ঝগড়া বিবাদ ভুলে একসাথে কাজ করার সময়।
এরা নিজেরা নিজেদের মধ্যে মারামারি করতে পারে বাইরে না।।।
বাহ, নিজেরা নিজেরা বাঘ।
আর ছাত্রলীগ / পুলিশের সামনে লেজ গুটিয়ে পালনো বিগা বিল্লি।
কুত্তাকা বাচ্ছা,,,