অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

চট্টগ্রাম নগর ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীর

3
.

চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন নগর ছাত্রলীগের বর্তমান যুগ্ন সম্পাদক সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীর।  বির্তকির্ত কর্মকাণ্ডের দায়ে নূরুল আজীম রনিকে সাধারণ সম্পাদক অব্যাহতি দেয়ার ২৪ ঘন্টার মাথায় জাকারিয়া দস্তগীরকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রিয় কমিটি।

আজ শুক্রবার রাতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রিয় কমিটির সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসেন স্বাক্ষরিত এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের এক জরুরুী সিদ্ধান্ত মোতাবেক জানানো যাচ্ছে যে, নুরুল আজীম রনি (বাংলাদেশ ছাত্রলীগ চট্টগ্রাম মহানগর শাখা) এর নিজ আবেদনের প্রেক্ষিতে তাকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে অব্যাহতি দেয়া হলো এবং সে সাথে জাকারিয়া দস্তগীর ( যুগ্ন সম্পাদক সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ চট্টগ্রাম মহানগর শাখা)কে চট্টগ্রাম শাখার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হলো।

উল্লেখ্য ২০১৩ সালের ৩০ অক্টোবর ইমরান আহমেদ ইমুকে সভাপতি ও নূরুল আজিম রনিকে সাধারণ সম্পাদক করে নগর ছাত্রলীগের ২৯৬ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন হয়।  সাংগঠনিক নিয়মানুযায়ী, ২০১৬ সালের ৩০ অক্টোবর এ কমিটির মেয়াদ শেষ হয়।

ইমরান আহমেদ ইমু ও নুরুল আজিম রনি প্রয়াত নেতা মহিউদ্দিনের অনুসারী। বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীরও মহিউদ্দিন চৌধুরীর অনুসারী। তিনি নগরীর ওমরগনি এমইএস কলেজের ছাত্র।

.

উল্লেখ নগরীতে বেসরকারী বিজ্ঞান কলেজের এক অধ্যক্ষকে মারধর নিয়ে সমালোচনার রেশ না কাটতেই গতকাল বৃহস্পতিবার এক কোচিং সেন্টারের মালিককে পেটানোর অভিযোগ উঠে চট্টগ্রাম নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনির বিরুদ্ধে।  ঘটনার ২ মাস পর বৃহস্পতিবার এই ঘটনায় বাদী হয়ে মোহাম্মদ রাশেদ নামের ওই ভুক্তভোগী নগরীর পাঁচলাইশ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে পরে তা সন্ধ্যায় মামলা হিসেবে এজাহারভুক্ত করে পুলিশ। েএ মারধরের ভিডিও সোস্যাল মিডিয়ায় ঝড় তোলে।  এ প্রেক্ষিতে বিকালে রনি নিজেই প্রথমে সংগঠনের পদ থেকে অব্যাহতি চায়। পরে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রনিকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে আজিবনের জন্য বহিস্কার করে।

৩ মন্তব্য
  1. Arif Sumon বলেছেন

    হেডলাইন দিছেন ভারপাপ্ত সাধারন সম্পাদক কিন্তুু ভিতরে লিখছেন ভারপাপ্ত সভাপতি,,,বুঝলাম না কিছু,,, সাংবাদিক নাকি সাংঘাতিক,,,,

  2. Saikat Dewan বলেছেন

    গাঁজা খেলে রিপোর্ট লিখেছিলেন। তাই উল্টো পাল্টা হলো। আপনারা শুদ্ধ করে পড়বেন।

    1. Md Faisal বলেছেন

      Hahahaha