এবার ১৫ আগস্টে কেক কাটছেন না খালেদা জিয়া
দেশের চলমান পরিস্থিতিতে সামগ্রিক অবস্থা বিবেচনায় ১৫ আগস্ট খালেদা জিয়ার জন্মদিনে কেক কাটার আনুষ্ঠানিকতা থাকছে না বলে জানা গেছে।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, বন্যা পরিস্থিতি, গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে হামলা, দলের বহু নেতাকর্মী কারাগারে, সেই বিবেচনায় খালেদা জিয়া এবার জন্মদিনে আনুষ্ঠানিকভাবে কেক কাটা ও ফুলেল শুভেচ্ছা গ্রহণ করবেন না।
বিএনপির চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, ‘দেশের চলমান সংকট, বন্যা পরিস্থিতি ও দলের অনেক নেতাকর্মী কারাগারে থাকায় ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) এবার জন্মদিনে কেক কাটবেন না এবং ফুলের শুভেচ্ছা নিবেন না। প্রতি বছর জন্মদিনের প্রথম প্রহরে খালেদা জিয়া গুলশানে তার কার্যালয়ে যান। সেখানে নেতা-কর্মী-সমর্থকরা তাকে শুভেচ্ছা জানান।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার দিনে জন্মদিন পালন নিয়ে অনেক সমালোচনাও রয়েছে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে খালেদার স্বামী প্রয়াত জিয়াউর রহমানের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগও রয়েছে। সেনা কর্মকর্তা জিয়ার সঙ্গে ১৯৬০ সালে খালেদার বিয়ে হয়। পঁচাত্তরে পটপরিবর্তনের পর প্রথমে সামরিক আইন প্রশাসক এবং পরে রাষ্ট্রপতি হন জিয়া।
১৯৮১ সালে ৩০ মে রাষ্ট্রপতি থাকা অবস্থায় জিয়া নিহত হলে রাজনীতিতে পা রাখেন খালেদা। প্রথমে দলের ভাইস চেয়ারম্যান এবং তিন বছর পর চেয়ারপারসন নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৯১ সালে সংসদ নির্বাচনে বিএনপি বিজয়ী হলে দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হন খালেদা। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির বিতর্কিত নির্বাচনের পর কয়েকদিনের জন্য প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি।
২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট জয়ী হলে পুনরায় প্রধানমন্ত্রী হন খালেদা জিয়া। ২০০৮ সালের নির্বাচনে হারের পর সংসদে বিরোধীদলীয় নেতার দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। ২০১৪ সালে নির্বাচনে অংশ না নিয়ে বর্তমানে খালেদা জিয়া ক্ষমতার বাইরে রয়েছেন।
হাই হাই ভাই কনকি আমরা খামুকি,
কালকে তো ভারতের স্বাধীনতা দিবস! ওটা বন্ধ হবে??
তাহলে কি আওয়ামী লীগের কথা সত্যি!
R koto natok hobe ei banglai
Hotath Golapir Ai poriborton keno ?
Mitta obinoi r koto…sahos nai cake kater…