অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

চট্টগ্রামে মানবপ্রাচীর টুঙ্গিাপাড়ায় কাঙ্গালীভোজসহ নানা কর্মসূচিত পালিত শোক দিবস

2
????????????????????????????????????
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের পক্ষে মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনের নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অপর্ণ।

নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বন্দরনগরী চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালিত হচ্ছে। যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি উপলক্ষে সোমবার সকাল থেকে সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে।

????????????????????????????????????
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে নগরীতে ৪০ কি. মি. দীর্ঘ মানবপ্রাচীর কর্মসূচীতে অংশ নেন মেয়র আ জ ম নাছির।

চসিকের ব্যতিক্রমধর্মী মানবপ্রাচীর:
বঙ্গবন্ধুর শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ‘শোকের শক্তিতে রুখো সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ’ এ স্লোগানে নগরীর ৪০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে লক্ষাধিক জনতার মানবপ্রাচীর কর্মসূচি পালিত করে। সকাল সাড়ে ৯ টা থেকে সকাল সাড়ে ১০ টা পর্যন্ত ১ ঘন্টার মানবপ্রাচীর চট্টগ্রাম নগরীর শাহ আমানত ব্রীজ বশিরুজ্জামান চত্বর থেকে বহদ্দারহাট, মুরাদপুর, সিডিএ এভিনিউ, শেখ মুজিব রোড, এম এ আজিজ রোড হয়ে কাটগড় কামাল আতাতুক এভিনিউ পর্যন্ত। এ ছাড়াও দেওয়ানহাট থেকে অলংকার। ষোলশহর ২নং গেইট থেকে বায়েজিদ বোস্তামী রোড হয়ে অক্সিজেন এবং বহদ্দারহাট থেকে কাপ্তাই পর্যন্ত প্রায় ৪০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে প্রচন্ড গরম অপেক্ষা করে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষাথীর্, চসিকের ৮ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী সহ নগরীর বিভিন্ন স্তরের জনগন অংশ গ্রহণ করে। মানবপ্রাচীর কর্মসূচিতে সাংসদ ও সাবেক মন্ত্রী ডা. মো. আফছারুল আমীন, সাংসদ আলহাজ্ব এম. আবদুল লতিফ তাদের নির্বাচনী এলাকায় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন আয়োজিত মানবপ্রাচীরে নেতৃত্ব দেন। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ৪১টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর গণ তাদের নির্ধারিত স্থানে মানববন্ধনে নেতৃত্ব দেন। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব আ জ ম নাছির উদ্দীন শাহ আমানত ব্রীজ থেকে নগরীর বিভিন্ন সড়কের মানবপ্রাচীরে অংশ গ্রহণকারীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে টাইগার পাস এলাকায় এসে মানবপ্রাচীর কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে সমাপনী ঘোষনা করেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম বারের মত চট্টগ্রামে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব আ জ ম নাছির উদ্দীনের নেতৃত্বে এবং আহবানে ঐতিহাসিক এ মানবপ্রাচীর অনুষ্ঠিত হয়। সমাপনী কর্মসূচিতে সিটি মেয়র আলহাজ্ব আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসবাদ আস্তানা গাড়তে পারবে না। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম শান্তি ও নিরাপদ এলাকা। চট্টগ্রামে অলি আউলিয়াদের পূন্যভূমি। এ চট্টগ্রামে জঙ্গী ও সন্ত্রাসীদের কোন স্থান নেই। জনাব আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, চট্টগ্রামবাসী ধর্মপ্রাণ, সহজ সরল প্রকৃতির মানুষ। এখানে ধর্ম-বর্ণ-সম্প্রদায়-দল-মত নির্বিশেষে সকলে মিলেমিশে শান্তিতে সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে স্ব স্ব ধর্ম-কর্ম পালন করে যাচ্ছে। সিটি মেয়র বলেন, ১৯৭১ সনের মহান মুক্তিযুদ্ধ চট্টগ্রাম থেকে শুরু হয়। চট্টগ্রাম থেকে বাংলার স্বাধীনতা’র ঘোষনা বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ঘোষিত হয়। মেয়র স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের কিছু অংশ তুলে ধরে বলেন, চট্টগ্রামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র থেমে নেই। সকল ষড়যন্ত্রের দাঁত ভাঙ্গা জবাব চট্টগ্রামবাসী দিতে প্রস্তুত আছে। জনাব আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, জাতির পিতার রক্তঋন পরিশোধে বাংলার মানুষ ১৯৭৫ সন থেকে প্রতিবাদ করে আসছে। প্রসঙ্গক্রমে বর্তমানেও যারা যারা চট্টগ্রামের উন্নয়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে চাচ্ছে তাদেরকেও প্রতিহত করেই চট্টগ্রামের উন্নয়ন এগিয়ে নেবে। আজ ১৫ আগষ্ট ২০১৬ খ্রি. সোমবার, জাতীয় শোক দিবস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর ৪১ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে ভোরে নগর ভবনে বঙ্গবন্ধু চত্বরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন করেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব আ জ ম নাছির উদ্দীন। দুপুরে নগর ভবনের কে বি আবদুচ ছত্তার মিলনায়তনে খতমে কোরআন, মিলাদ মাহফিল ও বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। মোনাজাত শেষে এতিমদের মাঝে তবারুক বিতরন করা হয়। এ সকল কর্মসূচিতে প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, মিসেস জোবাইরা নার্গিস খান, জাতীয় শোক দিবস উদযাপন কমিটির আহবায়ক কাউন্সিলর নাজমুল হক ডিউক, ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল হোসেন, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা মিসেস নাজিয়া শিরিন, প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্ণেল মহিউদ্দিন আহমেদ, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ মঞ্জুরুল ইসলাম, সিটি ম্যাজিস্ট্রেট সনজিদা শারমিন সহ সাধারণ ও সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর, চসিকের বিভাগী ও শাখা প্রধান সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ। মিলাদ মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা হারুন অর রশিদ।
জেলা প্রশাসন: জাতীয় শোক দিবসে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সকালে সার্কিট হাউজ প্রাঙ্গণ থেকে শোক র‌্যালি বের করে। র‌্যালিটি নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা শিল্পকলা একাডেমি প্রাাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়। পরে একাডেমি প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এসব কর্মসূচিতে অংশ নেন জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দিন এবং জেলা প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তারা।
tungipara-ctg-mejban_collected_230600টুঙ্গি পাড়ায় মহিউদ্দিনের মেজবান: মহানগর সভাপতি সাবেক সিটি মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর ব্যবস্থাপনায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদাত বার্ষিকীতে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর মাজার প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কলেজ মাঠে ৩০ হাজার লোকের মেজবানের আয়োজন করা করেছে। এছাড়াও সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য বালাডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ১০ হাজার লোকের মেজবানের আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়া টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর মাজার সংলগ্ন জামে মসজিদে দোয়া-মিলাদ মাহফিল ও মুনাজাত শেষে বঙ্গবন্ধুর কবরে মহানগর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে পুস্পমাল্য অর্পণ করা হবে। এদিকে চট্টগ্রাাম দারুল ফজল মার্কেটের দলীয় কার্যালয়ে সকালে জাতীয় ও কালো পতাকা উত্তোলন, কালো ব্যাচ ধারণ, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে মাল্য দান, বেলা ৩টায় লাভলেইন স্মরণিকা কমিউনিটি সেন্টারে আলোচনা সভা ও জেয়াফতের আয়োজন করা হয়েছে।

15 august 02
বোয়ালখালী উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে রাখেন সাংসদ মঈন উদ্দিন খান বাদল।

দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ: দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে খতমে কোরান ও দোয়া মাহফিল সকাল ৮টায় আন্দরকিল্লায় সংগঠন কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া সংগঠন কার্যালয়ে জাতীয়, দলীয় ও কালো পতাকা উত্তোলন এবং দিনব্যাপী মাইকে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ প্রচার করা হবে।

এদিকে জেলার বোয়ালখালী উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে সাংসদ মঈন উদ্দিন খান বাদল  বলেন, মুজিব কোনো দলের পিতা নন, তিনি জাতির পিতা। বাংলাদেশের উন্নয়নের পেছনে রয়েছে শেখ মুজিবুর রহমানে উপস্থিতি। তিনি নিজের প্রাণ বিসর্জন দিয়ে আমাদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র উপহার দিয়েছেন।

 বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে বাদল আরো বলেন, বাংলাদেশ নামক ভূখন্ডের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ পৃথিবীতে বেঁচেছিলেন মাত্র ৫৫বছর। তার মধ্যে ২৩ বছর কেটেছে জেলে। বাকি জীবন উৎসর্গ করেছেন আমাদের জন্য, সমগ্র বাঙালির জন্য।

চুয়েট: দিনবাপী কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ, কালো ব্যাজ, জাতির জনকের জীবন ও কর্মের ওপর আলোচনা সভা, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর বিদেহী আতœার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া মাহফিল ও মোনাজাত করা হয়।

_DSCnews6489
শোক দিবসের কর্মসূচিতে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করে।

ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়: শোক দিবসের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকালে জাতীয় পতাকা অর্ধনিমতকরণ ও কালো ব্যাজ ধারণ, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন, বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শের ওপর আলোচনা সভা এবং বাদ জোহর খতমে কোরআন ও বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত।

????????????????????????????????????
শোক দিবসে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে মিলাদ ও বিশেণ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।

চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১ তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব ও চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন (সিইউজে)’র যৌথ উদ্যোগে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়। কর্মসূচির মধ্যে সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। সকাল সাড়ে এগারটায় প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং বেলা বারটায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল আয়োজন করা হয়। এর আগে ১ মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করা হয়। দোয়া ও মুনাজাত পরিচালনা করেন হযরত মাওলানা হাফেজ মো. জামাল উদ্দিন।
এ সময় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব সভাপতি কলিম সরওয়ার এবং সাধারণ সম্পাদক মহসিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহসভাপতি শহীদ উল আলম, যুগ্ম মহাসচিব তপন চক্রবর্তী, নির্বাহী সদস্য আসিফ সিরাজ, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি আলহাজ আলী আব্বাস, সাংবাদিক কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটির চেয়ারম্যান মইনুদ্দীন কাদেরী শওকত, বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমানসহ সাংবাদিক সংগঠনসমূহের নেতৃবৃন্দ ও বিপুল পরিমাণ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

Bikash BSL
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন করেন মহানগর ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ।

মহানগর ছাত্রলীগ: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন শেষে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস দমনের শপথ গ্রহণ করেন মহানগর ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দরা। এসময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তালেব আলী, ইয়াছির আরাফাত কচি, একরামুল হক রাসেল, নাঈম রনী, মঈনুল হাসান চৌধুরী শিমুল, সৌমেন বড়ুয়া, শাহীন মোল্লা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীর, রনি মির্জা, সাংগঠনিক সম্পাদক খোরশেদ আলম, খোরশেদ আলম মানিক, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য আবুল মনসুর টিটু, ওয়াহিদুর রহমান কিরণ, আরিফুল ইসলাম, গিয়াস উদ্দিন জেবিন, ইমরান কামাল রনি, শেখ শরফুদ্দিন সৌরভ, রাসেল তালুকদার রনি, নাঈম উদ্দিন, কালা চাঁদ ভট্টাচার্য্য সীমান্ত, রাহুল দাশ, কাইসার মাসুদ রাজু, মাহমুদুর রশিদ বাবু, সালাহ উদ্দিন বাবু, আসিফ খান আসাদ, মিজানুর রহমান মিজান, মোঃ ফরহাদ সায়েম, মোশরাফুল হক পাভেল, ইমরান আহমেদ শাওন, ফয়সাল অভি, বিকাশ দাশ, মাহমুদ মুন্না, সুফল পাল, ফারুক রিয়াদ, মোঃ ইরফান, মোঃ শহীদুল আলম, কামরুল হাসান, আজিজুল হক, সাগর, খোরশেদ, হৃদয়, তৌকির হাসান, হাসান আলী হাসান, তৌফায়েল আহমেদ মামুন, সুলতান মাহমুদ ফয়সাল, আজগর আলী, রিশাদুল হক, ইউসুফ খান হাসান, রাজেশ বড়–য়া, নুরুল ইসলাম সুমন, মোঃ রহিম শামীম, নাজিম উদ্দিন সাইফুল প্রমুখ।
ইতিমধ্যে মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমু এবং সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনির নেতৃত্বে একটি বহর টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি, পুষ্পস্তক অর্পন ও দোয়া মাহফিল এবং মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর উদ্যোগে টুঙ্গিপাড়ায় ৩০ হাজার লোকের মেজবানে অংশ গ্রহণ করেন।

জাতীয় চার নেতা স্মৃতি পরিষদ এর উদ্যোগে পথ শিশু নিয়ে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন ।

জাতীয় চার নেতা স্মৃতি পরিষদ:
১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর ৪১ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা স্মৃতি পরিষদ এর আয়োজনে পথ শিশু সমাবেশ ও জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন কর্মসূচি পালিত হয়। ১৫ আগষ্ট ০১ মিনিটে শিল্পকলা একাডেমীতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহাম এঁর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন এবং ভোরে পথ শিশুদের এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে মাল্যদান এবং পথ শিশু সমাবেশে সংগঠনের সাধারন সম্পাদক মো. আবদুর রহিম, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য কবি আসিফ ইকবাল, ম. মাহমুদুর রহমান শাওন, বোরহান উদ্দিন গিফারী, রাশেদ মাহমুদ পিয়াস, মো. আলাউদ্দিন ভূইয়া, মো. ফরহাদ আহমেদ নোভেল, মো. মহিউদ্দিন, মো. আসিফ মাহমুদ রাব্বি, মোহাম্মদ আজিম উদ্দীন, অনয় ধর, ফেরদৌস আহমেদ, সিফাত রহমান সহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। পথ শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়। পথ শিশু সমাবেশে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা স্মৃতি পরিষদ এর সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুর রহিম বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিশুদের খুব ভালবাসতেন। শিশুর মুখের হাসি ফুটাতে তিনি দেশকে ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত করার পরিকল্পনা গ্রহন করেছিলেন। জনাব আবদুর রহিম শিশু রাসেলের জীবন আলোচনা করে পথ শিশুদেরকে রাসেলের স্মৃতি ধারন করে জীবন গড়ার পরামর্শ দেন। এ সময় জাতির পিতা সহ ১৫ আগষ্টে শহীদ সকলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়।

????????????????????????????????????
বঙ্গবন্ধুর ৪১তম শাহাদাত বার্ষিকীতে চট্টগ্রাম মহিলা অধিপ্তরের আলোচনা সভায় সংসদ সদস্য ওয়াসিকা আয়েশা খান বক্তব্য রাখেন।

চট্টগ্রাম মহিলা অধিদপ্তরে:
চট্টগ্রাম মহিলা অধিপ্তরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ৪১তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দিনের সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় সংসদ সদস্য ওয়াসিকা আয়েশা খান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর আবিদা আজাদ, জেলা মহিলা অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিতা চাকমা।
প্রধান অতিথি ওয়াসিকা আয়েশা খান বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন দেশ জাতির জন্য সংগ্রাম করে গেছেন। জীবনের ১৪ বছরের কাছাকাছি জেলা খানায় বন্ধ থেকেও সংগ্রাম থেকে এক পাও পিছু হঠেননি। আমরা জাতি হিসেবে লজ্জিত, কারণ যার হাত ধরে এদেশের স্বাধীনতা রচিত হয়েছে তার স্বপরিবারকে হত্যা করে এদেশের একাত্তরের পরাজিত দোসররা।
তিনি উপস্থিত নারী সমাজকে তাদের সন্তানদের বাংলাদেশের সঠিক ইতিহাস শেখানোর জন্য আহ্বান জানানোর পাশাপাশি জাতির জনকের জীবন সংগ্রাম সম্বন্ধে আগামী প্রজন্মকে জানানোর অনুরোধ করেন। আলোচনা সভায় চট্টগ্রামের বিভিন্ন নারী সংস্থা প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

২ মন্তব্য
  1. আল হেলাল ইমন বলেছেন

    ষেখ সাভ দাড়ায় আছে কেন?

  2. Mohammed Zubair Alim Shuvo বলেছেন

    Lotifer shei chobi