অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

গণতন্ত্রের দুশমনরা পরাজিত হলেও তারা চুপ করে বসে নেই-আবু সুফিয়ান

0
.

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবু সুফিয়ান বলেছেন, ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর স্বৈরাচার পতনের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয়েছিল গণতন্ত্রের পথচলা। শুরু হয় সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা। এইদিনে গণতন্ত্রের দুশমনরা পরাজিত হলেও তারা চুপ করে বসে নেই। তাই সেই উত্তাল আন্দোলনের আপসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে চক্রান্তমূলকভাবে কারাগারে অন্তরীণ করে রেখেছে। আমাদের চলমান সংগ্রামের এখন মূল লক্ষ্য গণতন্ত্র ও দেশনেত্রীর মুক্তির আন্দোলনকে বেগবান করা। গণতন্ত্রের দুশমনদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিজয় অর্জন করা।

তিনি ৬ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বিকালে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির উদ্যোগে স্বৈরাচার পতন দিবস উপলক্ষে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ে এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

এতে আবু সুফিয়ান আরো বলেন, আমাদের গণতন্ত্র আজও নামে বেনামে একদলীয় ফ্যাসিবাদের আক্রমণে আক্রান্ত। ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার জন্য আজ গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভেঙে ফেলা হয়েছে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে তাদের সে আয়োজন নস্যাৎ করে দিতে হবে। গণতন্ত্রের হেফাজতকারী দেশবাসীকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের দীপ্ত শপথ নিতে হবে।

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ইয়াসিন চৌধুরী লিটনের পরিচালনায় আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি এডভোকেট আবদুস সাত্তার, উপদেষ্টা জাহিদুল করিম কচি, যুগ্ম সম্পাদক কাজী বেলাল উদ্দিন, আবদুল মান্নান, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, জাহাঙ্গির আলম দুলাল, কোতোয়ালী থানা বিএনপির সভাপতি মঞ্জুর রহমান চৌধুরী, চকবাজার থানা বিএনপির সভাপতি সাইফুর রহমান বাবুল, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি মো. ইদ্রিস আলী, সদস্য ইউসুফ সিকদার, চট্টগ্রাম মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক জেলী চৌধুরী, বিএনপি নেতা মো. রফিক, হাসানুল করিম, কামাল হোসেন, কফিল উদ্দিন, মো. সাহাবুদ্দিন, মো. বাচ্চু মিয়া, সাইফুল ইসলাম, মীর মোবারক হোসেন, মোর্শেদ কামাল প্রমুখ।