দলের চেয়ারপারসন কারাবন্দি খালেদা জিয়ার ইফতারের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সম্মানে ইফতার মাহফিল করেছে বিএনপি। রাজধানীর লেডিস ক্লাবে এই ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
কারাবিধি অনুযায়ী প্রত্যেক কয়েদিকে ৩০ টাকার ইফতার দেয়া হয় এবং সে মানের ইফতারিই পাচ্ছেন খালেদা জিয়া। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি সম্মান দেখিয়ে তাই জনপ্রতি ৩০ টাকার ইফতার আয়োজন করে বিএনপি। এই ইফতারে দামি কোনো খাবার রাখা হয়নি। ৩০টাকা মূল্যমানের ইফতারে আইটেম ছিল ছোট একটি পানির বোতল, দুই পিস খেজুর, এক পিস পেয়াজু, এক পিস বেগুনি, এক পিস ছোট জিলাপি, এক মুঠো মুড়ি ও সামান্য কিছু ছোলা।
ইফতারে ২০ দলীয় জোট নেতাদের মধ্যে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান, নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও প্রচার সম্পাদক অধ্যাপক মো. তাসনীম আলম, মাওলানা আবদুল হালিম, হামিদুর রহমান আজাদ, ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির সেলিম উদ্দীন, দক্ষিণের সেক্রেটারি জেনারেল মঞ্জুরুল ইসলাম ভূইয়া, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক, মহাসচিব এমএম আমিনুর রহমান, জাতীয় পার্টি (জাফর) মহাসচিব মোস্তফা জামাল হায়দার, ডেমোক্রেটিক লীগের সভাপতি সাইফুদ্দিন মানিক, খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মদ ইছাহাক, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জাগপার সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, মুসলিম লীগের জুলফিকার বুলবুল প্রমুখ অংশ নেন।
বিএনপির ইফতারে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের মধ্যে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অধ্যাপক আবু সাইয়ীদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য আবু সাঈদ, জগলুল হায়দার আফ্রিক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মোহসিন মন্টু অংশ নেন।
ইফতারে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ, ব্যারিস্টার জমিরউদ্দীন সরকার, ড.আবদুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, বরকত উল্লাহ বুলু, আবদুল আউয়াল মিন্টু, শামসুজ্জামান দুদু, ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, আহমেদ আযম খান, শওকত মাহমুদ, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান, মিজানুর রহমান মিনু, হাবিবুর রহমান হাবিব, কবি আবদুল হাই সিকদার, নাজমুল হক নান্নু, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, প্রচার সম্পাদক শহীদউদ্দীন চৌধুরী এ্যানী, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মোহাম্মাদ রহমাতুল্লাহ প্রমুখ অংশ নেন।
দেশের জনগনকে তো দেখাইলেন ৩০ টাকার ইফতার, ক্লাব ভাড়া নিতে কত টাকা লাগছে তাও কি ৩০ টাকার ভিতর।আর দেশ বিরোধী কোন কাজ করবেন না, দেশটাকে মাথা উঁচু করে দাড়াইতে দেন।আগামী প্রজন্মকে উৎসাহ দেন যাতে দেশপ্রেমিক হয়ে বড় হতে পারে মিথ্যার উপর ভিত্তি করা রাজনীতি দয়া করে বন্ধ করেন।যারা আজ পর্যন্ত আমাদের জাতির কাছে মাথা নত করে নাই তাদের প্রেমে আর হাবুডুবু খাইয়েন না।পাকি প্রেম বন্ধ করেন, দেশটাকে ভালোবাসেন আপনাদের দলের কেউ তো দেশের জন্য প্রান দেয় নাই।আপনাদের দলে খোঁজ নিন কত গুলি রাজাকার পরিবার আছে তৃনমূল পর্যন্ত সৎ সাহস থাকলে জাতির সামনে তুলে ধরেন।আর নিচু করে রাখবেন না দেশটাকে
দেশের জনগনকে তো দেখাইলেন ৩০ টাকার ইফতার, ক্লাব ভাড়া নিতে কত টাকা লাগছে তাও কি ৩০ টাকার ভিতর।আর দেশ বিরোধী কোন কাজ করবেন না, দেশটাকে মাথা উঁচু করে দাড়াইতে দেন।আগামী প্রজন্মকে উৎসাহ দেন যাতে দেশপ্রেমিক হয়ে বড় হতে পারে মিথ্যার উপর ভিত্তি করা রাজনীতি দয়া করে বন্ধ করেন।যারা আজ পর্যন্ত আমাদের জাতির কাছে মাথা নত করে নাই তাদের প্রেমে আর হাবুডুবু খাইয়েন না।পাকি প্রেম বন্ধ করেন, দেশটাকে ভালোবাসেন আপনাদের দলের কেউ তো দেশের জন্য প্রান দেয় নাই।আপনাদের দলে খোঁজ নিন কত গুলি রাজাকার পরিবার আছে তৃনমূল পর্যন্ত সৎ সাহস থাকলে জাতির সামনে তুলে ধরেন।আর নিচু করে রাখবেন না দেশটাকে
আপনারা এইসব ভাওতাবাজি গুলো বাদ দিন।দেশের মানুষ এখন বিএনপির কাছ থেকে বিনোদন নেয়।খালেদা জিয়ার অপরাধে তারাও নিজেদের অপরাধী মনে করে।খালেদা জিয়াকে নাকি ৩০টাকার ইফতারি দিচ্ছন বলে বিএনপি নেতারা ও ৩০টাকার ইফতারি খাচ্ছেন।ইফতার নিয়ে ও শেষ পর্যন্ত এই মূর্খ দল রাজনীতি করছে।তাদের কাছে জাতি আর কিবা আশা করবে।দুর্নীতি করে করে দেশটাকে ধ্বংস করেছে।এতিমদের অনুদানের অর্থ লুট করে খেয়েছেন এই খালেদা