অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

ডিআইজি মিজান থেকে ঘুষ নেয়া দুদক কর্মকর্তা বাছির বরখাস্ত

0
.

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তদন্তের মুখে থাকা পুলিশের ডিআইজি মিজানুর রহমানের কাছে তথ্য ফাঁস করায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তদন্ত করছিলেন দুদকের এই কর্মকর্তা।

আজ সোমবার বিকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় প্রধান কার্যালয়ে দুদকের চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ এ তথ্য জানান।

ইকবাল মাহমুদ জানান, ডিআইজি মিজানের দুর্নীতি তদন্তে নতুন কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পুলিশের বিতর্কিত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের কাছ থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে এনামুল বাছিরকে বরখাস্ত করা হয়নি বলেও জানান চেয়ারম্যান।

দুদক পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন পুলিশের বিতর্কিত উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান। ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলাটি তদন্ত করছিলেন এনামুল বাছির। রবিবার গণমাধ্যমে প্রচারিত খবরে দুজনের কথপোকথনের একটি অডিও রেকর্ড ফাঁস হয়েছে। এই অভিযোগ ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই ডিআইজি মিজানের অভিযোগের ভিত্তিতে দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে সংস্থাটি।

রবিবার দুদক সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখতকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির বাকি দুই সদস্য করা হয় দুদক মহাপরিচালক (প্রশাসন) সাঈদ মাহবুব খান ও মহাপরিচালক (লিগ্যাল) মফিজুল ইসলাম ভূইয়া। একদিনের মধ্যে এ বিষয়ে কমিশনে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময় বেঁধে দেয়া হয়।

দুদকের অনুসন্ধান ও তদন্ত-২ অনুবিভাগের দায়িত্বে থাকা অভিযুক্ত দুদক পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির ১৯৯১ সালে অ্যান্টি করাপশন অফিসার (এসিও) হিসেবে তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোতে যোগ দেন। পরে তিনি সহকারী পরিচালক, উপপরিচালক ও পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি পান।

এনামুল বাছিরকে বরখাস্ত করার পর দুদক চেয়ারম্যানের কাছে জানতে চাওয় হয়, এ ঘটনায় দুদক সম্পর্কে মানুষের আস্থা সংকট দেখা দেবে কি না? জবাবে সংস্থাটির চেয়ারম্যান বলেন, ‘কমিশনে ৮৭৪ জন কর্মকর্তা রয়েছে। সবার বা

*ডিআইজি মিজান থেকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে আলোচিত দুদক পরিচালক