চার পরিবহন শ্রমিক মিলে কলেজ ছাত্রীকে গণধর্ষণ
চার বাস শ্রমিক মিলে এক কলেজ ছাত্রীকে গণধর্ষণ করেছে। শরিয়তপুরের জাজিরা উপজেলার এ কলেজছাত্রী গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার রাতে চার বাস শ্রমিকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। তাদের মধ্যে একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গ্রেফতার রাকিব মণ্ডল (২২) সদর উপজেলার উত্তর মধ্যপাড়া গ্রামের সামাদ মণ্ডলের ছেলে। তিনজনের বাড়িও একই গ্রামে।
গত রবিবার রাতে ওই ছাত্রীকে উত্তর মধ্যপাড়া গ্রামের একটি বাড়িতে ধর্ষণ করা হয়। পরে এলাকাবাসী শরীয়তপুর বনবিভাগের পুকুরঘাট থেকে তাকে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে পৌঁছে দেয়।
পালং মডেল থানা ও স্থানীয় সূত্র জানায়, একাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রী রবিবার বিকালে আত্মীয়ের বাড়ি যাওয়ার জন্য জেলা শহরের বাস টার্মিনালে আসে। সেখানে তার সাথে পূর্ব পরিচিত পরিবহন শ্রমিক ইসলাম ফকিরের দেখা হয়।
ইসলাম ওই ছাত্রীকে আত্মীয়ের বাড়িতে পৌঁছে দেয়ার কথা বলে তার বন্ধু রাকিব, সবুজ রাড়ী (২২) ও ইকবালের (২৪) সাথে অটোরিকশায় তুলে দেয়। পরে মেয়েটিকে রাকিবের বাড়িতে এনে ধর্ষণ করা হয়।
এ ঘটনায় প্রথমে পরিবহন শ্রমিকরা অপরাধীদের বিচার করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে মেয়েটির পরিবারকে থানায় যেতে দেননি।
তবে, মঙ্গলবার শরীয়তপুর আন্তজেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ফারুক চৌকিদার অভিযুক্ত রাকিবকে বাস টার্মিনালে দেখতে পেয়ে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন। পরে রাতে ছাত্রীর বাবা পালং মডেল থানায় মামলা করেন।
পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম উদ্দিন বলেন, মেয়েটির বাবা চারজনকে আসামি করে মামলা করেছেন। বাকি আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
এখন বিচার ধরলে,বিচার করল জুতা শাহাজাহান গং দিবে পরিবহন ধর্মঘট
বিচার চাইলে তো জুতা শাহাজান গাড়ী চলাচল বন্ধ করে দিবে