চট্টগ্রামে মা ও তার প্রেমিকের বিরুদ্ধে ছেলের সংবাদ সম্মেলন
মায়ের প্রেমিকের হুমকি প্রেক্ষিতে সংবাদ সম্মেলন করে জীবনের নিরাপত্তা চেয়েছেন গণিত অলিম্পিয়ার্ড ২০১৫ এর চ্যাম্পিয়ন “অব দ্য চ্যাম্পিয়নস্” মেধাবী শিক্ষার্থী তারেক আবরার।
সোমবার বিকালে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলনে নিজের মা এবং মায়ের নতুন প্রেমিকের বিরুদ্ধ তার জীবন হুমকি এবং নিরাপত্তাহীনতার অভিযোগ ছাড়া শিক্ষা জীবন ধ্বংসের অভিযোগ তোলেন মেধাবী এ শিক্ষাথী।
তারেক আবরার বলেন, পুলিশের পক্ষপাতমূলক তদন্তের কারণে নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছি আমরা। সে বলে, ২০১০ সালে মার্চ মাসে তার মা তার বাবাকে ডিভোর্স দেয় এবং একই বছরের এপ্রিল মাসে তার মা-বাবার মধ্যে আপোষ চুক্তির প্রেক্ষিতে নানার বাড়িতে অবস্থান নেয় তার মা। এই সুযোগে আমার বাবা ও মায়ের মধ্যে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক বহাল থাকা অবস্থায় ফরিদুল আলম নামে এক যুবক আমার মায়ের সাথে অবৈধ ও বেআইনীভাবে ভাবে সংসার জীবন গড়ে তোলে।
আমাকে প্রলোভন দিয়ে তাদের নিজেদের আয়ত্বে নেয়ার জন্য অপচেষ্টা করে। তাদের কাছে থাকা আমার বোনকে আমাদের ৭ বছর ধরে দেখতে দিচ্ছে না। উপরন্তু আমাদেরকে প্রাণনাশের হুমকী দেয়। সেই প্রেক্ষিতে আমি ও আমার পিতা বাদী হয়ে কোতোয়ালী থানায় একটি জিডি (জিডি নং-৪৭) করি।
সংবাদ সম্মেলনে তার বাবা মো. বেলায়েত হোসেন উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলে স্ত্রী আমার সংসারে থাকাবস্থায় বহদ্দারহাট এলাকার আমার এক অধিনস্থ কর্মচারী ফরিদুল আলমের সাথে অবৈধ সংম্পর্ক গড়ে তোলে। এসব কারণে আমাদের ডিভোস হয়ে গেলেও পরে আপোষের (স্ট্যাম্পের মাধ্যমে) আমরা সংসার শুরু করি। কিন্তু আমার সংসারে আসার পর আমার স্ত্রী অন্য একজনকে বিয়ে করে চলে যায়।
ছেলে তারেক আবরার বলেন, দু:খের বিষয়, পুলিশের মিথ্যা-বানোয়াট ও পক্ষপাতমূলক তদন্তের কারণে আসামীগণ আরও চড়াও হয়ে আমাদেরকে নানারকম ভয়ভীতি প্রদর্শন করছে।
যেকারণে আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছি। তারা আমাকে এক মাস যাবৎ আটক করে রেখে স্কুলে যেতে দেয়নি। যেকারণে স্কুলের নিয়মিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারিনি বিধায় এ শিক্ষা বর্ষে আমাকে ৭ম শ্রেণীতেই থাকতে হবে। এভাবে তারা আমার শিক্ষাজীবনের অপূরণীয় ক্ষতিসাধন করে। আমি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ভাবে ৭০টিরও বেশি কৃতিত্বের রেকর্ড অর্জন করেছি। কিন্তু পুলিশের এই পক্ষপাতমূলক আচরণ আমাকে ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে নিয়ে এসেছে। আমি এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবী করছি।
কিছু বলার নাই
কি যে হলো! দুনিয়া কি শেষ হয়ে আসছে নাকি?
নারীর অধিকার নিয়ে যেসব সংস্তা কাজ করে তাদের উদ্দেশ্য বলছি যে ছেলে মায়ের দুঃশ্চরিত্রের কথা সংবাদ সম্মেলন করে এমনকি ঐ ছেলের জীবনেরও কোন নিরাপত্তা নাই এখন বিভিন্ন সংস্তার নারী নেত্রিরা দেখাযাক এই বহুগামিনি মহিলার কি বিচার করে অপেক্ষায় রইলাম
খানকি মাইয়ালা এনা
Er tak e r katin ki hotee pare akti caler janno.
পারিবারিক বিষয়ে বাচ্চাদের ব্যাবহার না করাই ভাল,
হুমকির সম্মুখীন- সে কথা জানানোর ব্যাপারটা আপনার কাছে “ব্যবহৃত হওয়া” মনে হলো কেন জানিনা। তবে মায়ের বিরুদ্ধে বাচ্চাটার ক্ষোভও নিশ্চয়ই আছে, থাকাই স্বাভাবিক
Ok
বাবারে তুই আমার কাছে এসে পর। এখানে তোর মা আসবে না, তোর ক্ষতিও করতে পারবে না।
Sadlife of Tareq Abrar