শিগগিরই দেশে আরেকটি সংসদ নির্বাচন হবে : রেজা কিবরিয়া
শিগগিরই দেশে আরেকটি সংসদ নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ড. রেজা কিবরিয়া। তিনি বলেন, ‘সরকার বুঝতে পেরেছে যে তারা দেশ পরিচালনায় সব ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছে। জনগণ তাদের সহ্য করতে পারছে না। এখন তাদের চলে যাওয়ার সময় এসেছে।’
আজ শুক্রবার হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় গ্রামবাসীদের সাথে এক সংক্ষিপ্ত মতবিনিময়ে তিনি এসব কথা বলেন।
দেশের হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচারকারী ও ঋণখেলাপিদের বিচারের আওতায় আনা হলে জনগণ খুশি হবে উল্লেখ করে ঐক্যফ্রন্টের এ নেতা বলেন, ‘সরকার গদি ছাড়ার আগে চতুর্থ ও পঞ্চম সারির লুটেরাদের ধরে জনগণকে বোকা বানানোর চেষ্টা করছে। আসল অর্থ ও সম্পদ লুটেরাদের গ্রেপ্তার না করে তাদের চ্যালার চ্যাল্যাদের ধরে সরকার বাহবা নেয়ার চেষ্টা করছে।’
ঐক্যফ্রন্ট এ ‘অবৈধ’ সরকারের বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে কথা বলছে জানিয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগকে জনগণ পছন্দ করছে না। ইতিমধ্যে তারা ঘৃণিত দল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। রেজা কিবরিয়া দাবি করেন, সরকার পরিবর্তন হবে। দেশে নতুন হাওয়া বইতে শুরু করেছে।
সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়ার ছেলে আরও বলেন, ‘১৫ বছরেও বাবার হত্যার বিচার পায়নি আমাদের পরিবার। আমার মা আসমা কিবরিয়া ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েও এ বিচার দেখে যেতে চেয়েছিলেন, কিন্তু পারেননি।’
জনগণ রাতের আধারে ভোট চুরি করে রাষ্ট্র পরিচালনার গণতন্ত্র চায় না উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে কোনো কিছু বললে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। সরকার যেখানে জনগণকে ভয় পাওয়ার কথা সেখানে জনগণই সরকারকে ভয় পাচ্ছে।
পাগলের প্রলাপ মাএ
মনে হয় রেজা কিবরিয়া সাহেবের ব্রেন ক্যান্সার হয়েছে তাকে জরুরি মুম্বাইয়ের টাটা মেমোরিয়াল হসপিটালে পাঠানো দরকার।
sobno deka valo
২৯-১২-১৮রাতে যেমন হয়েছে সেই রকম না কি?
রেজা কিবরিয়া আপনারা জগৎ পাপী আপন বাবার রক্তের সাথে বেঈমানী করে যেই বেইমানের সঙ্গে হাত মেলাতেই পারে তাদের মতো নেতা বা সন্তান দুনিয়ায় থাকা না থাকাই সমান তারা কি ভাবে সমাজের কাছে এবং দেশের মানুষের সামনে দাঁড়ই লজ্জা লাগেনা কিভাবে মুখ দেখাই ছি,,,,ছি,,তারাই পৃথিবীর শেশঠ মুনাফেক,,,,,,তারা আবার মানুষ কে উপদেশ দেয়,,,?
রেজা কিবরিয়া সাহেব, দেশে আরেকটি সংসদ নির্বাচন হবে ঠিক তবে সেটি শিগ্রই না।বর্তমান সরকারের মেয়াদ পূর্ণ হলে তবেই সেই নির্বাচন অনুষ্টিত হবে।আপনারা নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান।অতচ নির্বাচনে অংশ নিতে চান না কারণ আপনাদের জনসমর্থন নেই।আপনারা চাইছেন উড়ে এসে জুড়ে বসার মত ক্ষমতায় বসতে
আপনারা আগে জনসমর্থন আদায় করুন, তারপর পুনরায় নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানাতে আসবেন।বর্তমান সরকার যদি দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ হতেন তাহলে দেশে পুনরায় আরেকটি নির্বাচন হতো।কিন্তু বর্তমান সরকার দেশ থেকে দুর্নীতি, সন্ত্রাস, জঙ্গি, মাদক নির্মূল করে বাংলাদেশকে একটি উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা এনে দিয়েছেন।সুতরাং বর্তমান সরকারের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগে নিজেদের ভাল মানুষ হিসেবে জনগণের সামনে উপস্থাপন করুন
আপনারা যেভাবে নির্বাচন দাবি করে বসেন এবং যেভাবে বলেন বাংলাদেশে আরেকটি নির্বাচন হবে তাতে মনে হয় এই নির্বাচন করার ক্ষেত্রে সরকারের কোন ধরনের খরচ নেই। বাংলাদেশে প্রতিটি নির্বাচনে কমপক্ষে কয়েক হাজার কোটি টাকার মতো খরচ হয়েছে আর তাই এটি নিশ্চিত করে বলা যায় আপনারা চাইলেই বাংলাদেশে কোন ধরনের নির্বাচন এখন অনুষ্ঠিত হবে না কারণ তার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ প্রস্তুতির প্রয়োজন রয়েছে আর ওই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে তখনই যখন বাংলাদেশে নির্বাচনের সময় হবে।
এমনভাবে বলছেন যাতে মনে হচ্ছে আপনারা নির্বাচন চাইলেন আর বাংলাদেশ একটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে যাবে। আপনারা সেই ঐক্যফ্রন্টের নেতা যারা কিনা নির্বাচনের দিন কেন্দ্রগুলোতে অবস্থান করার মাধ্যমে জনগণ যাতে আপনাদের ভোট দিয়ে যেতে পারে সেজন্য তাদের পাশে থাকার কথা বলেছেন কিন্তু আপনারা থাকেননি। নির্বাচন শেষ হওয়ার পরে নির্বাচনকে মধ্যরাতের ভোট গ্রহণে নির্বাচন কিংবা অবৈধ নির্বাচন বলে আপনারা আপনাদের রাজনৈতিক দায়িত্ব শেষ করেছেন। এখন বলছেন নির্বাচনে ভোট গ্রহণের কথা এবং আবারও নতুন করে নির্বাচনের কথা। কিন্তু জেনে রাখুন আপনারা চাইবেন বলে বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সেটি সম্পূর্ণভাবে একটি স্বপ্ন ছাড়া আর কিছু নয়।
শিগগিরই দেশে আরেকটি সংসদ নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ড. রেজা কিবরিয়া। তিনি বলেন, ‘সরকার বুঝতে পেরেছে যে তারা দেশ পরিচালনায় সব ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছে। এ কথাগুলো আপনার মুখে মানায় না কারণ এখন আপনারা যারা ঐক্যফ্রন্টের নেতারা রয়েছেন যারা কিনা আওয়ামী লীগের রাজনীতি থেকে সরে গিয়ে ঐক্যফ্রন্ট এর রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে খালেদা জিয়ার পক্ষ নিচ্ছেন এবং খালেদা জিয়ার দলের সাথে আতাত করছেন তারা ভালো করেই জানেন এই খালেদা জিয়ার সরকার দেশ পরিচালনায় সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ ছিলো।