অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

খালেদা জিয়ার মুক্তির মাধ্যমে দুর্নীতিমুক্ত, অসম্প্রদায়িক ও সমৃদ্ধিশালী বাংলাদেশ গড়তে হবে

1
.

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, অশুরের অশভ শক্তি থেকে দেশকে রক্ষা করতে হবে। দেশ আজ দুর্নীতির অভায়রণ্যে পরিণত হয়েছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে দুর্নীতি আর দুর্নীতি। একটি গণতান্ত্রিক সরকার না থাকার কারণে আজ দেশ ক্যাসিনিউ শহরে পরিণত হয়েছে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির মাধ্যমে দুর্নীতিমুক্ত, অসম্প্রদায়িক ও সমৃদ্ধিশালী বাংলাদেশ গড়তে হবে। বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আজ কারাবন্দি। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে আপনাদেরকে শারদ শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

তিনি আজ ৬ অক্টোবর রবিবার বিকাল ৫ টায় চট্টগ্রাম মহানগরীর ৯ নং ওয়ার্ড উত্তর পাহাড়তলী কৈবল্যাধাম আশ্রম পূজামন্ডপ পরিদর্শনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। মহাঅষ্টমীতে ডা. শাহাদাত হোসেন এনায়েত বাজার, গোপালপাড়া পূজামন্ডপ, জামাল খানা বিজলী বয়েস পূজামন্ডপ, চকবাজার নরসিংহ আখরা পূজামন্ডপ, লালচান্দ রোড, শিব মন্দির পূজামন্ডপ, পশ্চিম বাকলিয়া এন জে ক্লাব পূজামন্ডপ, পূর্ব বাকলিয়া বলির হাট জেলে পাড়া পূজামন্ডপ, বজ্রঘোনা কালিবাড়িী পূজামন্ডপ, পাঁলাইশ নাজির পাড়া পূজামন্ডপ পরিদর্শন করেন এবং পূজায় আগত সনাতনী ভাইবোনদের শুভেচ্ছা জানান।

অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেন, দুর্গাপূজা হিন্দু সমাজে সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব। দূর্গা পূজা ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সব শ্রেণীর মানুষের অংশগ্রহণের মাধ্যমে হিংসা-বিদ্বেষের ঊর্ধ্বে উঠে প্রীতির মেলবন্ধন রচনার করে। তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত আজকের মিলনমেলা। দেবী দূর্গার আগমন অসুরের বিনাশ করে সত্য ও শুভর জয় করতে উল্লেখ করে তিনি বলেন আজ দেশ ও জাতির উপর অশুভ অসুর ভর করেছে। আমাদেরকে অশুভ অসুরের শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয় করতে হচ্ছে। গণতন্ত্রহীন দেশে অধিকারহীন মানুষ রাষ্ট্রীয় অন্যায় অবিচারের শিকার। আজ আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সরকারী জুলুমের শিকার হয়ে মিথ্যা মামলায় কারান্তরিন রয়েছে। দেবী দূর্গার আগমনে দেশ থেকে অশুভ শক্তি বিতাড়িত হবে। বেগম খালেদা জিয়া মুক্তি পাবে এবং দেশে শান্তি ফিরে আসবে।

পুজো কমিটির সভাপতি তপন মল্লিকের সভাপতিত্বে ও কৈবল্যধাম মন্দিরের অন্যতম সমন্বয়ক সৌরভ প্রিয় পালের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম সম্পাদক ইয়াসিন চৌধুরী লিটন, সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম, নগর যুবদলের সভাপতি মোশরারফ হোসেন দিপ্তী, আকবর শাহ থানা বিএনপির সভাপতি আবদুস সাত্তার সেলিম, সাধারণ সম্পাদক মাঈন উদ্দিন চৌধুরী মাঈনু, নগর বিএনপির সহসম্পাদক আবদুল হাই, রায়হান উদ্দিন প্রধান, শহীদুল্লাহ বাহার, নগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি জমির আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান চৌধুরী, মহিলা দল নেত্রী সকিনা বেগম, জহুরা আকতার, সোহেল ভান্ডারী, জাতীয়তাবাদী হিন্দু ছাত্র ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি রাজীব ধর তমাল, সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব চৌধুরী বিল্লু, আকবরশাহ থানার পুজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক দীপক দাশ, পুজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক কাজল চন্দ্র দাশ, অপু চৌধুরী আকাশ, তপন সরকার, দীপক চৌধুরী কালু, বাপ্পা দে, জীবন মিত্র রাজ, প্রান্থ বাসক, সজীব দত্ত, সীমান্ত ধর, রাজু দাশ, রিপন কান্তি নাথ, সজল মল্লিক, খোকন মল্লিক, বাবুল মল্লিক, প্রবীর মল্লিক, অজিত দাশ, রতন মালী প্রমুখ।

১ টি মন্তব্য
  1. Md Liyon Hasan বলেছেন

    চোরের আবার কিসের মুক্তি। খালেদা জিয়া কে এখন জনগন চোর বলেই জানে। সে এতিমের টাকা মেরে খেয়েছে। দেশের বিপুল পরিমান অর্থ সে বিদেশে প্রাচার করেছে।