অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

সাদেক হোসেন খোকার মৃত্যুতে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির দোয়া মাহফিল

1
.

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান, অবিভক্ত ঢাকার সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা সাদেক হোসেন খোকার মৃত্যুতে কেন্দ্রীয় বিএনপির ঘোষিত সারাদেশ ব্যাপি শোক কর্মসূচির অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির উদ্যোগে কালো ব্যাজ ধারণ, দলীয় কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলন, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ (৬ নভেম্বর) বুধবার বাদে মাগরিব নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয় সংলগ্ন জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হয় এই দোয়া মাহফিল।

দোয়া মাহফিলে উপস্থিত মুসল্লীদের উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, মরহুম সাদেক হোসেন খোকা দেশের একজন জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নীতি ও আদর্শের বলিষ্ট অনুসারী হিসেবে তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে অত্যন্ত প্রিয় ছিলেন। বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী দর্শনই ছিল তার রাজনৈতিক কর্মকান্ডের চালিকা শক্তি। তৃণমূল বিএনপিকে শক্তিশালী করতে তিনি আমৃত্যু কাজ করে গেছেন। বীরমুক্তিযোদ্ধা সাদেক হোসেন খোকা জীবনবাজী রেখে যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করেছেন। অথচ বর্তমান সরকার তার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে তাকে দেশত্যাগে বাধ্য করেছেন। যেই দেশের জন্য তিনি যুদ্ধ করে স্বাধীন করেছেন, সেই দেশে তিনি মৃত্যুবরণ করতে পারেননি। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এটা তার প্রতি অসম্মানজনক আচরণ।

এ সময় চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেম বক্কর বলেন, মরহুম সাদেক হোসেন খোকা শহীদ জিয়ার বহুদলীয় গণতন্ত্রের চেতনাকে বুকে ধারণ করে প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছে। অবিভক্ত ঢাকার মেয়র হিসেবে তিনি দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছেন। একজন ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে ক্রীড়াঙ্গনে তার ভূমিকা ছিল অপরিসীম। দেশের এই দুর্দিনে তার মত একজন আদর্শ নিষ্ঠ রাজনীতিবীদের শূন্যতা তীব্রভাবে অনুভূত হবে। তার এই চলে যাওয়া সহজে পূরণ হওয়ার নয়। তিনি মরহুম সাদেক হোসেন খোকার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে। দোয়া ও মিলাদ পরিচালনা করেন জামে মসজিদের খতীব মাওলানা এহসানুল হক। দোয়া মাহফিলে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি আলহাজ্ব এম এ আজিজ, মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, এড. আবদুস সাত্তার, নাজিমুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক কাজী বেলাল উদ্দিন, ইসকান্দর মির্জা, ইয়াসিন চৌধুরী লিটন, জাহাঙ্গির আলম দুলাল, শাহেদ বক্স, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামরুল ইসলাম, সহসাধারণ সম্পাদক শাহ আলম, প্রচার সম্পাদক শিহাব উদ্দিন মুবিন, সম্পাদকবৃন্দ মাঈন উদ্দিন মো. শহীদ, এইচ এম রাশেদ খান, মোহাম্মদ আলী, শেখ নুরুল্লাহ বাহার, কোতোয়ালী থানা বিএনপির সভাপতি মনজুর রহমান চৌধুরী, নগর বিএনপির সহসম্পাদকবৃন্দ আবদুল হালিম স্বপন, রফিকুল ইসলাম, মো. ইদ্রিস আলী, খোরশেদ আলম কুতুবী, বেলায়েত হোসেন বুলু, আবু মুসা, শফিক আহমদ, হাসেম সওদাগর, আলী আজম, সালাহ উদ্দিন লাতু, কোতোয়ালী থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ¦ জাকির হোসেন, নগর সদস্য ইউসুফ সিকদার, নগর জাসাসের সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশিদ শিপন, আ.খ.ম. জাহাঙ্গির, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি এস এম মফিজ উল্লাহ, আলাউদ্দিন আলী নূর, এস এম ফরিদুল আলম, হাজী মো. মহসিন, রাসেল পারভেজ সুজন, ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাদেকুর রহমান রিপন, জাহিদ উল্লাহ রাশেদ, হাসান ওসমান, কামরুল ইসলাম, নূর হোসেন নুরু, মনজুর কাদের, অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ ইকবাল হোসেন সংগ্রাম, এম এ রাজ্জাক, মো. মুসা, জসিম উদ্দিন চৌধুরী, আমান উল্লাহ আমান, এরশাদ হোসেন, ইদ্রিস আলম, জিয়াউর রহমান জিয়া, মো. আলাউদ্দিন, মো. সালাহ উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন আনু, মো. ইদ্রিস প্রমুখ।

১ টি মন্তব্য
  1. Md Mamun বলেছেন

    আমিন