অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

মীর নাসির ও মীর হেলালের বিরুদ্ধে রায় বহাল রাখায় চট্টগ্রাম বিএনপির নিন্দা

0
.

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন এবং কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ব্যারিষ্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনের বিরুদ্ধে সরকারের দায়ের করা মিথ্যা বানোয়াট ও সাজানো মামলার রায় বহাল রাখার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডাঃ শাহাদাত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, সিঃ সহ সভাপতি আবু সুফিয়ান, মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশারফ হোসেন দিপ্তী, সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ শাহেদ, মহানগর মহিলাদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফাতেমা বাদশা, সাধারণ সম্পাদক জেলী চৌধুরী, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান, সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু, মহানগর জাসাসের সভাপতি কণ্ঠশিল্পী আবদুল মান্নান রানা, সাধারন সম্পাদক মামুনুর রশীদ শিপন।

আজ ২৫ নভেম্বর সোমবার এক যৌথ বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, ২০০৭ সালে ১/১১ সরকার সম্পূর্ণ রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে দুদককে ব্যবহার করে এই মিথ্যা মামলাগুলো দায়ের করেছিল।

অথচ একই সময় আওয়ামী লীগের নেতাদের নামে যে মামলা দেওয়া হয়েছিল সবগুলো মামলা তুলে নেওয়া হয়েছে। বর্তমান ভোটার বিহীন সরকার শুধুমাত্র রাজনৈতিক কারনে আদালতকে ব্যবহার করে হয়রানী করার উদ্দেশ্যে এই মামলায় সাজা দিয়েছে। নেতৃবৃন্দ বলেন, এই সরকার জনগনের নির্বাচিত সরকার না।

জনগনের সমর্থন ছাড়া তারা অবৈধভাবে জোর করে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে। চিরদিন রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকার জন্য দেশব্যাপী বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলায় সাজা দিয়ে, গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করছে। সরকার পরিকল্পিতভাবে বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করার গভীর চক্রান্তে লিপ্ত।

নেতৃবৃন্দ বলেন, নির্দোষ বেগম খালেদা জিয়াকে সাজানো মামলায় দোষী বানিয়ে ২০ মাস অন্যায়ভাবে কারাগারে বন্দি রেখেছে সরকার। তারা বেগম খালেদা জিয়া ও গণতন্ত্র মুক্তির আন্দোলন থেকে নেতাকর্মীদের দুরে রাখতেই এই ঘ্রণ্য পথ বেছে নিয়েছে।

বিএনপি নেতা মীর নাছির ও মীর হেলালকে যেসব ভিত্তিহীন অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছে তার সাথে বিন্দু পরিমানও সম্পর্ক নেই তাদের। নেতৃবৃন্দ মীর নাছির ও মীর হেলালের বিরুদ্ধে সাজানো মামলার রায়ের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের দাবী জানান।