অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

তারেক রহমান আওয়ামী সরকারের ষড়যন্ত্রের শিকার: ডা. শাহাদাত

0
.

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডাঃ শাহাদাত হোসেন বলেছেন, সমকালীন রাজনীতির সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা তারেক রহমান। ২০০৭ সালের ৭ মার্চ তারেক রহমানকে মইনুদ্দিন ফখরুদ্দিনের অসাংবিধানিক সরকারের নির্দেশে গ্রেফতারের পর থেকে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো শুরু হয়। তারা গণতন্ত্র ও ভিন্নমত প্রকাশের স্বাধীনতাকে বাধা দিয়ে তারেক রহমানকে নিয়ে নানা চক্রান্তের জাল ছড়ায়। মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দিয়ে তাকে হেয় করার জন্য রাষ্ট্রশক্তিকে ব্যবহার করা হয়। অথচ দেশের কোথাও তার বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ বা মামলা ছিল না।আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন হওয়ার পর ১/১১ সরকারের দায়ের করা মামলায় সম্পূরক চার্জশিট দিয়ে তারেক রহমানের নাম দেওয়া হয়েছে। এই নাম দেওয়া সরকারের প্রতিহিংসা চরিতার্থের নামান্তর। নির্দোষ তারেক রহমান আওয়ামী সরকারের ষড়যন্ত্রের শিকার।

তিনি আজ শুক্রবার (৩ সেপ্টেম্বর) বাদে জুমা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ১৪তম কারামুক্তি দিবস উপলক্ষে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয় সংলগ্ন জামে মসজিদে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির দোয়া মাহফিল শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

দোয়া মাহফিলে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের দীর্ঘায়ু ও সুস্থতা কামনা এবং শহীদ জিয়া ও আরাফাত রহমান কোকোসহ মৃত্যুবরণকারী নেতৃবৃন্দের আত্বার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মুনাজাত করা হয়।

এসময় চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেন, ২০০৭ সালে তৎকালীন সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার তারেক রহমানকে গ্রেফতার করে ১২ দফায় রিমান্ডে নিয়ে তাকে শারীরিকভাবে ব্যাপক নির্যাতন করা হয়। বর্তমানে শেখ হাসিনার সরকারও তারেক রহমানকে আগামী দিনের প্রধান প্রতিপক্ষ ভেবে রাজনীতি থেকে তাকে মাইনাস করার গভীর ষড়যন্ত্রে নেমেছে। তার বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ আনা হলেও এখন পর্যন্ত একটিরও প্রমাণ করতে পারেনি কোন সরকার।

দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সি. যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজ, যুগ্ম আহবায়ক মো. মিয়া ভোলা, কাজী বেলাল উদ্দীন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, শাহ আলম, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, সদস্য হারুন জামান, মাহবুবুল আলম, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, মঞ্জুরুল আলম চৌধুরী মঞ্জু, মো. কামরুল ইসলাম, কোতোয়ালি থানা বিএনপির সভাপতি মনজুর রহমান চৌধুরী, ডবলমুরিং থানা বিএনপির সভাপতি মো. সেকান্দর, নগর বিএনপির নেতা শিহাব উদ্দীন মুবিন, একেএম ফেয়ারু, মো. ইদ্রিস আলী, আজাদ বাঙালী, খোরশেদ আলম কুতুবী, সালাউদ্দীন লাথু, ইউসুফ শিকদার, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি এস এম মফিজ উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম মুন্সী, মনজুর কাদের, নগর মৎস্যজীবি দলের আহবায়ক হাজী নুরুল হক, তাতী দলের আহবায়ক মনিরুজ্জামান টিটু, বিএনপি নেতা হাজী মো. হোসেন, মো. সালাউদ্দিন, শহিদুল ইসলাম বাপ্পী, অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ আমান উল্লাহ আমান, আসাদুর রহমান টিপু, আবদুল জলিল, আবদুল্লাহ আল মামুন, আবদুল্লা মামুন জিতু, শফিউল আলম শফি, কিং আবদুল মোতালেব, কামরুল ইসলাম কুতুবী, এন মো. রিমন, সামিয়াত আমিন জিসান, মোবারক হোসেন প্রমূখ।