আসলাম ও গিকা গ্রুপের সংঘর্ষে উত্তর জেলা বিএনপি’র কর্মী সভা পণ্ড
মঞ্চ দখল নিয়ে দুই গ্রুপের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চেয়ার মারামারির মধ্য দিয়ে পণ্ড হয়ে গেছে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপি’র কর্মী সভা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম মহানগরীর নাসিমন ভবনস্থ নগর বিএনপি’র কার্যালয়ে কেন্দ্র ঘোষিত উত্তর জেলা বিএনপি’র কর্মী সভা চলছিল। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন।
এ ঘটনা উভয় পক্ষের ০৮ থেকে ১০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে বলে প্রদক্ষ্যদর্শীরা জানান। এর মধ্যে ৪ জনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বিএনপি নেতারা জানান, আজ সোমবার বিকালে পূর্ব ঘোষিত কর্মসুচী সফল করতে দুপুর থেকে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে কর্মী সমর্থকরা আসতে থাকে। বিশাল মঞ্চ এবং প্যান্ডেল এবং নাসিমন ভবনের আশপাশ এলাকা পরিপূর্ণ হয়ে যায়।
কিন্তু দুপুর দুইটার দিকে হঠাৎ করে সীতাকুন্ডের আসলাম গ্রুপের কর্মীরা শ্লোগান দিয়ে মঞ্চ দখলে নেয়। এসময় তারা উত্তর বিএনপি’র (কারান্তরীন) আহবায়ক আসলাম চৌধুরীর নামে শ্লোগান দিতে থাকে ।
উত্তর জেলা বিএনপি’র কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি গিয়াস কাদের চৌধুরীর সমর্থকরা তাদেরকে বাধা দিলে এবং মঞ্চ থেকে সরাতে গেলেই দেখা দেয় বিপত্তি। এসময় উভয় পক্ষের মধ্যে চেয়ার মারামারি, ধাক্কাধাক্কি, ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এক পর্যায়ে বন্ধ হয়ে যায় কর্মী সভার কার্যক্রম।
এর কিছুক্ষন পর বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন, সহ সভাপতি মীর মো. নাসির উদ্দিন, সহ সভাপতি গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী, সহ সভাপতি গোলাম আকবর খন্দকারসহ অন্যান্য নেতারা এসে উভয় পক্ষকে কিছুটা শান্ত করেন। বিশৃংখল পরিবেশের মধ্যে বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন একটি হ্যাণ্ড মাইকের মাধ্যমে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিয়ে কর্মী সভা সমাপ্ত করে চলে যান।
উত্তর জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব কাজী আবদুল্লাহ আল হাসান জানান, আড়াইটায় কর্মী সভা শুরু করার পরিকল্পনা ছিল। এর মধ্যে আসলাম গ্রুপের কিছু উছৃংখল কর্মী এসে মঞ্চ দখল করে সেখানে অবস্থান নেয়। তাদেরকে মঞ্চ থেকে সরাতে গেলে কিছু ভূল বোঝাবুঝি হয়। এর পরিস্থিতি বিবেচনা করে কর্মী সভা সংক্ষিপ্ত করা হয়।
কোতোয়ালি থানার ওসি জসিম উদ্দিন জানান, মঞ্চ দখল নিয়ে বিএনপি’র দু গ্রুপের নেতাকর্মীদের মাঝে ভিতরে চেয়ার মারামারিসহ হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাটি তাদের অফিসের ভিতরে বিধায় পুলিশ সেখানে হস্তক্ষেপ করেনি। বাইরের পরিবেশ শান্ত ছিল।
ঐতিহ্য
মরার উপর কারার ঘা এমনিতেই চার পাশে শধু
গোরুপিং ছাড়া কিচু দেখি না বিএন পির নেতাদের
শুভ বুদ্বির উদ্বয় হউক
এই হলো অবস্থা,
বড় বড় জায়গায় ছোট খাটো দুই একটা সমস্যা হতেই পারে।
It’s not a big deal. ?
হে গ্রুপিং আপনারা আসলে কি চান?