চট্টগ্রামে দুপক্ষের সংঘর্ষে ৬ জন আহত, গুলি বিনিময়
চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার দোহাজারী ইউনিয়ন সদরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় উভয় পক্ষ বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি বর্ষণেরও খবর পাওয়া গেছে।
সংঘর্ষের সময় উভয় পক্ষের লোকজন ধারালো অস্ত্র ও লাটিসোটা ব্যবহার করে। কমপক্ষে ৫/৬ জন আহত হয়েছে বলে পুলিশ জানায়।
বুধবার রাত ৯টার দিকে এই সংঘর্ষের খবর পেয়ে চন্দনাইশ থানা পুলিশের পাশাপাশি দোহাজারী হাইওয়ে থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেড় ঘন্টা চেষ্টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
চন্দনাইশ থানার ওসি (তদন্ত) দীপংকর রায় ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন- এব্যাপারে কোন পক্ষই থানায় কোন অভিযোগ দায়ের করেনি।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, দোহাজারী সদর এলাকার দু’টি পাড়ার পুর্ব শত্রুতার জের ধরে গতকাল রাতে দুইপক্ষ মিছিল বের করলে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। ঘটনার সময় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের দোহাজারী অংশের উভয়দিকে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। মহাসড়কের উভয় দিকে শত শত যাত্রীবাহী, মালবাহীসহ নানা ধরনের যানবাহন আটকা পড়ে।
প্রায় দেড়ঘন্টব্যাপী কয়েক হাজার যাত্রীকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। পরে খবর পেয়ে চন্দনাইশ থানার পুলিশ ও দোহাজারী হাইওয়ে থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আজ সকাল পর্যন্ত সেখানে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে এবং ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
এদুই পক্ষ গ্রামবাসি, নাকি দুই পরিবার না রাজনৈতিক দল
ভাই, পুরো নিউজটা পড়েন।
ধন্যবাদ ভাই, পুরো নিউজ পড়ে পেয়েছি দুই পাড়ার অাধিপত্য
সাংবাদিকতা ববিষয়ে যযারা পড়াশোনা করেছেন তারা জানেন – কিছু পাঠক শিরোনাম পড়েন। কিছু পাঠক সূচনা পড়েন, বাকিরা বিস্তারিত পড়েন। এই শিরোনামে কিছু পাঠক বঞ্চিত হয়েছেন বলে আমার মনে হয়েছে।
ভাই, আপনি কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতা করেছেন..,? অন্যকে জ্ঞান দেয়ার আগে নিজে কিছু জ্ঞান অর্জন করা দরকার।
ঠিক বলেছেন। আমি সিইউ থেকে যে ডিগ্রী নিয়েছি তা সাংবাদিকতা বিষয়ে নয়। ভুল বোঝার সুযোগ নেই, আমার মন্তব্যে পাঠকের ক্ষুধা বা আকাঙ্খার কথা ব্যক্ত হয়েছে মাত্র।
আপনার মন্তব্যবের সাথে আমার দ্বিমত আছে। কারণ স্ংবাদপত্র এবং সাংবাদিকতা যারা করে তারা নিশ্চয় এক বাক্যে স্বীকার করবে একটা নিউজের হেডলাইন যে যত ছোট দিতে পারবে তত তার দক্ষতা। হেডলাইন কখনো বড় করা যায় না। কয়েক শব্দের হেডলাইন দিয়ে পুরো নিউজকে আন্ধাজ করতে হবে। আর হেডলাইন পড়ে কেউ ফেসবুকে নিউজ নিয়ে মন্তব্য করাও ঠিক নয়। মন্তব্য করতে হলে হলে তাকে অবশ্যই পুরো নিউজটি পড়তে হবে।