অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

খাদ্য আসক্তি, একটি নিরব ঘাটক

0

খাদ্য আসক্তিঃ
সম্প্রতি কিছু ব্রেইন ইমেজিং এবং অতিভোজনের প্রভাব সম্পর্কিত গবেষণায় মানুষের খাদ্যের প্রতি আসক্তি বিষয়টি পরিলক্ষিত হচ্ছে। বিভিন্ন মাদকদ্রব্যে যেমন ব্রেইন এর বিভিন্ন অংশ উদ্দিপিত হয়, ঠিক তেমনি অতি সুস্বাদু খাদ্দের ক্ষেত্রে ও এই আলোড়ন সৃষ্টি হতে পারে। যেমনঃ অতিরিক্ত লবন, চিনি ও চর্বিযুক্ত খাবার। খাদ্যের এই আসক্তি স্থুলতা ও অস্বাভাবিক ওজনের একটি কারন।

খাদ্য আসক্তির লক্ষনঃ

ইয়েল ইউনিভার্সিটির ফুড সায়েন্স অ্যান্ড পলিসি অনুষদ একটি প্রশ্নপত্রের সেট তৈরি করেছেন যা থেকে বোঝা যাবে যে আপনি কি খাদ্য আসক্তি তে ভুগছেন কিনা?

আপনি কিঃ
# খেতে বসলে নির্দিষ্ট কিছু খাবারের ক্ষেত্রে পরিকল্পিত পরিমানের চেয়ে বেশি খেয়ে ফেলেন?
# ক্ষুধার্ত না থাকা সত্ত্বেও নির্দিষ্ট কিছু খাবার গ্রহন করতেই থাকেন?
# অসুবিধা অনুভব না হওয়া পর্যন্ত খাদ্য গ্রহন করতেই থাকেন?
# নির্দিষ্ট কিছু খাবার না খেতে পারার বা কমিয়ে দেবার ক্ষেত্রে উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠেন?
# নির্দিষ্ট কোন খাবার সহজলভ্য না হলে যে কোন উপায়ে সেটা সংগ্রহ করার চেষ্টা করেন?

আপনার ক্ষেত্রে কি নিম্নোক্ত পরিস্থিতি প্রযোজ্যঃ
# আপনি কি কোন খাবার এত মাত্রায় গ্রহন করেন যাতে করে আপনার কাজ, পারিবারিক সময় অথবা বিনোদনমূলক কাজ এ ও তা ব্যাঘাত ঘটায়?
# আপনি কি অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার ভয়ে সেসব পেশাগত ও সামাজিক পরিবেশ এড়িয়ে চলেন যেখানে উক্ত খাবারের সহজলভ্যতা আছে?
# আপনার খাবার এবং খাদ্যাভ্যাসের জন্য কি বিদ্যালয়ে অথবা অফিস এ কার্যকরীভাবে কাজ করতে অসুবিধা হয়?

আপনি কি নির্দিষ্ট কোন খাবার গ্রহন করা থেকে বিরত থাকলে নিম্নোক্ত উপসর্গ দেখা দেয়?
# উদ্বেগ/ উৎকণ্ঠা
# উত্তেজনা/ অশান্তি
# অন্যান্য শারীরিক লক্ষন/ উপসর্গ।

প্রশ্নাবলীর মধ্যে নিম্নোক্ত পরিস্থিতি/ প্রশ্নগুলি ও অন্তর্ভুক্ত যা আপনার খাদ্যাভ্যাসের সাথে আপনার আবেগ/ অনুভূতির পরিবর্তনের মানদণ্ড হিসেবে কাজ করেঃ
# খাদ্য গ্রহন কি কখনো আপনার বিষণ্ণতা, উদ্বেগ, আত্ম ঘৃণা বা অপরাধবোধ এর কারন হয়ে দাড়ায়?
# আপনার কি নেতিবাচক অনুভূতি কমাতে বা পরিতোষ বৃদ্ধি করতে বার বার ও প্রচুর পরিমানে খাদ্য গ্রহন করতে হয়?
# প্রতিদিনের মত সমপরিমাণ খাদ্য গ্রহন কি এখন আর নেতিবাচক অনুভূতি কমাতে বা পরিতোষ বৃদ্ধিকরণে যথেষ্ট হয় না?

সমাধানঃ খাদ্য আসক্তি থেকে মুক্তির জন্য বেশ কিছু চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে। আপনি নিজেও আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা থেকে অতিরিক্ত চিনি, গম, আটা ও মশলাযুক্ত খাবার পরিহার করে এই আসক্তি থেকে বের হওয়ার উদ্যোগ এর সূচনা করতে পারেন। অবশ্যই আপনি আপনার চিকিৎসক, সাইকোলজিস্ট বা নিউট্রিশনিস্ট এর সাহায্য নিতে পারেন।

খাদ্য আসক্তিঃ
সম্প্রতি কিছু ব্রেইন ইমেজিং এবং অতিভোজনের প্রভাব সম্পর্কিত গবেষণায় মানুষের খাদ্যের প্রতি আসক্তি বিষয়টি পরিলক্ষিত হচ্ছে। বিভিন্ন মাদকদ্রব্যে যেমন ব্রেইন এর বিভিন্ন অংশ উদ্দিপিত হয়, ঠিক তেমনি অতি সুস্বাদু খাদ্দের ক্ষেত্রে ও এই আলোড়ন সৃষ্টি হতে পারে। যেমনঃ অতিরিক্ত লবন, চিনি ও চর্বিযুক্ত খাবার। খাদ্যের এই আসক্তি স্থুলতা ও অস্বাভাবিক ওজনের একটি কারন।

খাদ্য আসক্তির লক্ষনঃ

ইয়েল ইউনিভার্সিটির ফুড সায়েন্স অ্যান্ড পলিসি অনুষদ একটি প্রশ্নপত্রের সেট তৈরি করেছেন যা থেকে বোঝা যাবে যে আপনি কি খাদ্য আসক্তি তে ভুগছেন কিনা?

আপনি কিঃ
# খেতে বসলে নির্দিষ্ট কিছু খাবারের ক্ষেত্রে পরিকল্পিত পরিমানের চেয়ে বেশি খেয়ে ফেলেন?
# ক্ষুধার্ত না থাকা সত্ত্বেও নির্দিষ্ট কিছু খাবার গ্রহন করতেই থাকেন?
# অসুবিধা অনুভব না হওয়া পর্যন্ত খাদ্য গ্রহন করতেই থাকেন?
# নির্দিষ্ট কিছু খাবার না খেতে পারার বা কমিয়ে দেবার ক্ষেত্রে উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠেন?
# নির্দিষ্ট কোন খাবার সহজলভ্য না হলে যে কোন উপায়ে সেটা সংগ্রহ করার চেষ্টা করেন?

আপনার ক্ষেত্রে কি নিম্নোক্ত পরিস্থিতি প্রযোজ্যঃ
# আপনি কি কোন খাবার এত মাত্রায় গ্রহন করেন যাতে করে আপনার কাজ, পারিবারিক সময় অথবা বিনোদনমূলক কাজ এ ও তা ব্যাঘাত ঘটায়?
# আপনি কি অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার ভয়ে সেসব পেশাগত ও সামাজিক পরিবেশ এড়িয়ে চলেন যেখানে উক্ত খাবারের সহজলভ্যতা আছে?
# আপনার খাবার এবং খাদ্যাভ্যাসের জন্য কি বিদ্যালয়ে অথবা অফিস এ কার্যকরীভাবে কাজ করতে অসুবিধা হয়?

আপনি কি নির্দিষ্ট কোন খাবার গ্রহন করা থেকে বিরত থাকলে নিম্নোক্ত উপসর্গ দেখা দেয়?
# উদ্বেগ/ উৎকণ্ঠা
# উত্তেজনা/ অশান্তি
# অন্যান্য শারীরিক লক্ষন/ উপসর্গ।

প্রশ্নাবলীর মধ্যে নিম্নোক্ত পরিস্থিতি/ প্রশ্নগুলি ও অন্তর্ভুক্ত যা আপনার খাদ্যাভ্যাসের সাথে আপনার আবেগ/ অনুভূতির পরিবর্তনের মানদণ্ড হিসেবে কাজ করেঃ
# খাদ্য গ্রহন কি কখনো আপনার বিষণ্ণতা, উদ্বেগ, আত্ম ঘৃণা বা অপরাধবোধ এর কারন হয়ে দাড়ায়?
# আপনার কি নেতিবাচক অনুভূতি কমাতে বা পরিতোষ বৃদ্ধি করতে বার বার ও প্রচুর পরিমানে খাদ্য গ্রহন করতে হয়?
# প্রতিদিনের মত সমপরিমাণ খাদ্য গ্রহন কি এখন আর নেতিবাচক অনুভূতি কমাতে বা পরিতোষ বৃদ্ধিকরণে যথেষ্ট হয় না?

সমাধানঃ খাদ্য আসক্তি থেকে মুক্তির জন্য বেশ কিছু চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে। আপনি নিজেও আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা থেকে অতিরিক্ত চিনি, গম, আটা ও মশলাযুক্ত খাবার পরিহার করে এই আসক্তি থেকে বের হওয়ার উদ্যোগ এর সূচনা করতে পারেন। অবশ্যই আপনি আপনার চিকিৎসক, সাইকোলজিস্ট বা নিউট্রিশনিস্ট এর সাহায্য নিতে পারেন।