অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

ভালোবাসা দিবসের পোশাক

0

ভ্যালেন্টাইন ডের আসল নায়ক সেন্ট ভ্যালেন্টাইন। রোমের চিকিত্সক তরুণ যাজক সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের চিকিত্সায় দৃষ্টি ফিরে পেয়েছিল নগর জেলারের কন্যা। পরে দুজনের মধ্যে মন দেয়া-নেয়া হয়। ভালোবাসার অপরাধে সেন্ট ভ্যালেন্টাইনকে ফাঁসিতে ঝুলতে হয় ফেব্রুয়ারির ১৪ তারিখে। এই ভালোবাসার স্বীকৃতি দিতে দুই শতাব্দী নীরবে-নিভৃতে পালন করা হয়েছে ১৪ ফেব্রুয়ারি। ৪৯৬ খ্রিস্টাব্দে রোমের রাজা পপ জেলুসিয়াস এই দিনটিকে ভ্যালেন্টাইন দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। আর ভালোবাসা দিবসের গল্পটি শুরু হয়েছিল সেই ২৬৯ খ্রিস্টাব্দে। বিশ্বের অন্য দেশগুলোর মতো আমরাও সেন্ট ভ্যালেন্টাইনকে সম্মান জানাতে পালন করে থাকি ভালোবাসা দিবস। কাহিনী বা কারণ যেটাই হোক আমরা আমাদের প্রিয়জনের সাথে সময় কাটানোর জন্য একটা উপলক্ষ পেয়েছি এতেই আমরা খুশি। তাই সেদিনে জন্য কিছু সাজ পোশাকের প্ল্যান তো থাকবেই তাই না?

ওই দিন আপনার সারাদিনের প্ল্যানগুলো মাথায় রেখে পোশাক নির্বাচন করা ভালো। আর আপনার চেহারা গঠন ও সেদিনের আবহাওয়ার কথা চিন্তা করে পোশাক নির্বাচন করুন।

হালকা শীত, বসন্ত ও প্রেমকে মাথায় রেখে নির্বাচন করুন উজ্জ্বল রঙের পোশাকগুলো, আর অনুজ্জ্বল রংগুলো এই দিন এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।

ভালোবাসার দিনে ভালোবসার রঙে নিজেকে রাঙিয়ে তুলুন। অনেকেরই ধারণা ভালোবাসা দিবসে লাল রং ছাড়া অন্য রঙের পোশাক বেমানান। তবে এটা কিছুটা ভুল ধারণা। ভালোবসার রং বলতে শুধুই লাল নয়। যেকোনো উজ্জ্বল রং ভালোবাসা এবং ভালোবাসা দিবসের সাথে মানানসই।

তাই আপনার পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন নীল, হালকা বেগুনি, হলুদ, সাদা, হালকা গোলাপি কিংবা আপনার প্রিয়জনের পছন্দের কোনো রং। তবে আপনার পছন্দের তালিকায় যদি লাল থাকে, তাহলে লালই পরুন।

এ ক্ষেত্রে সবকিছু লালের সাথে কম্বিনেশন করে পরা ভালো। যদি এই দিনটাতে সারাদিনের জন্য বেরোনোর পরিকল্পনা করে থাকেন তাহলে ক্যাজুয়াল পোশাককেই বেশি প্রাধান্য দিন।

আর যদি বিকেল কিংবা সন্ধ্যায় বের হতে চান তাহলে পরতে পারেন শাড়ি। আর শাড়ি পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন জামদানি, সিল্ক, হাফ সিল্ক বা শিফন।