অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল পূনঃ খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

7
.

চট্টগ্রাম মহানগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন কল্পে খাল পূনঃ খননের কাজ শুরু করবে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোর। শীঘ্রই এ কাজ শুরু হবে। বর্ষা মৌসুমের আগেই এ কাজ সম্পন্ন হবে বলে আশা প্রকাশ করছেন সংশ্লিষ্টরা।

এদিকে বর্ষায় নগরীর জলাবদ্ধতা সহনীয় পর্যায়ে আনার নির্দেশনা দিয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন।

আজ রবিবার চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ‘চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে খাল পুনঃখনন, সম্প্রসারণ, সংস্কার ও উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্পের মনিটরিং কমিটির প্রথম সভায় তিনি এ নির্দেশনা দেন।

ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘বর্ষা মৌসুম আসতে আরও দুই-তিন মাস সময় আছে। এ সময়ের মধ্যেই নগরীর যেসব খাল রয়েছে, সেগুলো চিহ্নিত করে উদ্ধার করতে হবে।  জলাবদ্ধতা নিরসনের তাগিদ দিয়ে পূর্তমন্ত্রী বলেন, ‘৩৬টি খালের মধ্যে এ মৌসুমে ১৬টি খালের ডিজাইন দেখে কনসালটেন্ট প্রকল্পের কাজে হাত দেবেন। ইতিমধ্যে একনেক থেকে চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের জন্য ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ নিয়েছি। চট্টগ্রামের উন্নয়নে এ প্রকল্পের গুরুত্ব অনেক বেশি।

চউক চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম বলেন, চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে সিডিএ’র নেয়া এ বৃহৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক), বন্দর, ওয়াসা, পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট সব দফতরের সহযোগিতা প্রয়োজন। শুরুতেই আমরা ৩৬টি খালের মধ্যে ১৬টি খালের কাদা পরিষ্কার ও খননে নামবো।

এ সময় আরএস জরিপ অনুযায়ী খাল পুনরুদ্ধারে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন সিডিএ চেয়ারম্যান।

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (চউক) সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রেজাউল মজিদ, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়েরর সচিব মো. শহীদ উল্লাহ খন্দকার, চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী একেএম ফজলুল্লাহ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (প্রশাসন ও পরিকল্পনা) মো. জাফর আলম, চসিকের প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্নেল মহিউদ্দিন আহমেদ, চট্টগ্রাম বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী প্রবীর কুমার সেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী একেএম সামশুল করিম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মাসুদ উল হাসান, কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলী মো. আল মামুন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

৭ মন্তব্য
  1. M.a. Kader বলেছেন

    স্বাগতম জানাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে। জনগুরুত্বপূর্ন্য কাজটির দায়িত্ব দেওয়ার জন্য।

    1. ঘর থেকেও আমি যাযাবর বলেছেন

      রহস্যময় বাক্য হি হি হি

    2. Atowar Polash বলেছেন

      আমাদের একেক জিনিস একেক ভাবে ভুলিয়ে দেওয়া হয় । হি হি,,,,,,,

  2. Mohammad Mahabub Alahi বলেছেন

    শিলপি ভাই সালাম নিবেন,খুশির সংবাদ খাল খনন ততাবধানে সেনা বাহিনীকে শুভেচছা সবাগতম,সাথে সাথে দখল কৃতঋণ খাল উদবারের আশা করতে পারে আমজনতা।আমাদের এলাকা ই,পি,জেড, যেখানে কয়েকটি খালের মধ্যো, ৭ (সাত)নং খাল টি খুবই গুরুতব পুন,যাহার কিয়দ অংশ রুবী সিমেনট কারখানা ভিতর আছে এর পর থেকে ই,পি,জেড কতৃপখক সমপুন ভরাট করে ছোট একটা ডেন করে দেওয়া হয়েছে,কোন যৌকতিক কারন ছাড়া পকৃতিকভাবে সৃষটি পশচিমে বে অপ বেংগল, পুবে কনফুলী,এলাকা পরিবেশ রখকাকারী যেখানে এক বিরল মনোরম পরিবেশ সৃষটি করা যেত,বিমান বনদর থেকে আগত যাএী সাধারন অন্যন্য সুনদর একটি দৃশ্য দেখত, ওয়ান এলেভেনের সময় কিছু শিকখিত লোক নিজের নাম হওয়ার জন্য জাতীয় সাথ না দেখে একটি সবায়ীতব সাশাসিত কতৃপকখের বাউনডারী ওয়াল দিয়ে সহাপনা তৈরী করে ফেলা কোন সব্য দেশে এধরনের আছে কিনা জানি না কারন এই ৭নং) সাত নং খাল ততকালীন ষটীলমিল বতমান কনফুলী ইপিজেড।এবং রুবী সিমেনট মিল সহাপনের সময় এখালটিকে সমপুন উনমুও রাখা হয়েছিল এবং এরক রাখার অংগিকার ছিল,না বেপজা কতৃপকখ যখন ষটীলমিল বুঝে নেয় তখন এ কাজ করতে চেয়ে ছিল,সাবেক সফল পয়াত মেয়র মহিউদদীন চৌঃ সাহেব একাজ করতে দেয়নি যেটা আমি নিজের চোখে দেখেছি ওনার লোকজন বেপজার ঠিকাদার এবং তাদের মাল সামানা সবকিছু গুড়িয়ে দেয়,এখানে পরিবেশ এবং পকৃতি আগে সেখানে বেপজা কতৃপকখ কোন আইনি পদকখেপ নিতে পারেনি।এরকম বে আইনি কাজ নিশচয় সেনা বাহিনী সহ কেহ সমতন করবেন না,আমরা আপনার মাধ্যমে সবাইকে জানিয়ে দিতে চায় পরিবেশের ভারসাম্য রকখাকারী সাত নং খাল উদবার করে সুনদর একটি বিনোদন ষপট, জনগন খোলামেলা পরিবেশের দাবীদার কারন নতুন খাল চাচছি না আমাদের খাল আমাদের ফেরত পাওয়ার অধিকার আমাদের আছে সুতরাং এসময়ে আমাদের খাল ফেরত নিয়ে দেওয়া দায়িতব পাপত কমকতাদের আকুল আবেদন জানাচচি।

  3. সাইফুল ইসলাম শিল্পী বলেছেন

    আপনার তথ্যভিক্তিক মতামত খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সংশ্লিস্ট কর্তৃপক্ষকে জানানোর চেষ্টা করবো।

  4. Mohammed Abdul Mannant বলেছেন

    এ চট্টগ্রাম আপনার আমার সবার, এ চট্টগ্রাম,আজ যুদ্ধবিধস্ত নগরীতে হয়েছে, আপনি এর অভিবাভক হিসেবে রক্ষা করার দায়িত্ব পালন করছেন, মাননীয় মন্ত্রী আপনাকে অভিনন্দন।

  5. Mohammad Anwar Lal বলেছেন

    wel comr