অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

১০ মে শিল্পকলায় অনুষ্ঠিত হবে “ক্লিক ঈদ ফ্যাশন শো”

1
.

চট্টগ্রামসহ দেশের ১৩টি ফ্যাশন হাউজের বাহারি পোশাকে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ক্লিক ঈদ ফ্যাশন-২০১৮।  বিন্দু এ্যাড অ্যান্ড ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর ব্যবস্থাপনায় বর্ণাঢ্য এই ফ্যাশন শো আয়োজন করতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম থেকে নিয়মিত প্রকাশিত লাইফস্টাইল অ্যান্ড বিজনেস ম্যাগাজিন ‘ক্লিক’।

আগামী ১০ মে, বৃহস্পতিবার,সন্ধ্যা ছয়টায় নগরীর জেলা শিল্পকলা একাডেমির অনিরুদ্ধ মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠিতব্য এই আয়োজনে ফ্যাশন শো ছাড়াও থাকবে সৃজনশীল নৃত্য, জাদুসহ নানান আয়োজন। একই সাথে উক্ত অনুষ্ঠানে মোড়ক উম্মোচন করা হবে ‘ক্লিক’ ম্যাগাজিনের সপ্তম সংখ্যার।

ক্লিক ম্যাগাজিনের সম্পাদক জালালউদ্দিন সাগর জানান, ক্লিক চট্টগ্রাম থেকে নিয়মিত প্রকাশিত একমাত্র লাইফস্টাইল এ্যান্ড বিজনেস ম্যাগাজিন। গত প্রায় তিন বছর ধরে এই ম্যাগাজিনের প্রতিটি সংখ্যায় আমরা চেষ্টা করেছি এই চট্টগ্রামকে যারা নিজ-নিজ জায়গা থেকে প্রতিনিধিত্ব করেছেন তাঁদের জীবনের অদম্য গল্প পাঠকদের কাছে তুলে ধরতে। চেষ্টা করেছি, সাফল্যের জয়গাঁথার সেসব গল্প নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে। এই বিষয়টি মাথায় রেখে সাজানো হয় ক্লিকের প্রতিটি সংখ্যা।

.

সেই সাথে উৎসব ও দিবসকে সামনে রেখে নিয়মিত ভাবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করি আমরা। তারই ধারাবাহিকতায় আসছে ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে চট্টগ্রামের বুটিক শিল্প ও ফ্যাশন ডিজাইনারদের উৎসাহিত করতে তাঁদের তৈরী করা পোশাকে ঈদ ফ্যাশন-২০১৮ আয়োজন করেত যাচ্ছে ক্লিক।

অনুষ্ঠানে চট্টগ্রামের উদ্যোক্তা ও ফ্যাশন ডিজাইনারদের তৈরী করা পোশাকসহ ইদের বর্ণীল পোশাকে থাকবে বর্ণাঢ্য ফ্যাশন শো। সেই সাথে সৃজনশীল নৃত্যসহ থাকবে জাদু এবং আরও নানান আয়োজন। ফ্যাশন শোতে চট্টগ্রামের উদীয়মান ৪০জন ফ্যাশন মডেল অংশগ্রহন করবে বলেও জানান তিনি।

তিনি আরও জানান, ১৫ জুন, ২০১৫ সালে প্রকাশিত হয় ক্লিক। ক্লিক প্রকাশনার পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে নানান অনুষ্ঠানের আয়োজন করছি আমরা। চট্টলার বীর ও তারুণ্যের কান্ডারি শিরোনামে ক্লিক প্রতিবছর ডিসেম্বর মাসে চট্টগ্রামের ৭জন সফল প্রবীণ ব্যক্তি ও ৭জন তরুণ উদ্যোক্তাকে সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে। সেই সাথে চট্টগ্রামের ফ্যাশন ডিজাইনারদের উৎসাহিত করতে ২০১৫ সাল থেকে নিয়মিত ভাবে ঈদ ফ্যাশন অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে ক্লিক পরিবার।

সাধারণ দর্শকদের কথা বিবেচনা করে ক্লিক পরিবার প্রতিটি অনুষ্ঠানই শিল্পকলার মুক্তমঞ্চে করে থাকেন বলেও জানান ক্লিকের সম্পাদক জালালউদ্দিন সাগর।

১ টি মন্তব্য
  1. মো:ফিরোজ খান বলেছেন

    গরমের হাত থেকে কিছুটা স্বস্তি পেতে সবসময় পরুন সাদা রংয়ের টি শার্ট।

    অতি গরমের সময় ছেলেদের সাদা রংঙের টি সার্ট অথবা হালকা সুতি কাপড়ের মান সম্পূর্ণ পোষাক পরিধান করা প্রয়োজন।তাই আমি ও বেছে নিলাম এই গরমে সাদা টি সার্ট।এবারের ঈদের ছুটিতে ব‍্যস্ত হয়ে পড়লাম নানা পোষাকের মডেলিং করতে এর ই মধ্যে দুটি পোষাকের উপরে মডেলিং করা হয়েছে, ঈদের আগে দিন রাতে, প্রথমবারের মতোই মডেলিং এর খাতায় নিজের ছোট নামটি সংযুক্ত করলাম।এর পরে আজকে ঈদের পরের দিন করলাম ধানমন্ডির একটি অভিজাত মার্কেটে একটি শোরুমে সত্যিই আমার খুবই ভালো লাগছে এই পোষাক শিল্পের সাথে মডেলিং করতে, তবে সময়রেখা জানিনা কোন পর্যায়ে নিয়ে যায় আমাকে, আমি সকলের কাছে দোয়া কামনা করছি যেন আমি আমার কাজে সফল হতে পারি,এবং নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হ‌ই।

    গরম যেন দিনে দিনে আতিষ্ট করে ফেলছে এই জন জীবনে, তবে কিছু কিছু পোষাকের মাধ্যমে কিছুটা গরমের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে সেই বিষয়ে কিছুটা লেখার চেষ্টা আমার।সত্যিই সময়টা এখন গরমের তীব্রতা গরমের কারণে শরীরের মধ্যে বিভিন্ন রোগের লক্ষণ দেখা দিয়ে থাকে।তাই বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে গরম। এই গরমে আরাম পাওয়ার জন্য পোশাক পরিধান নির্বাচনও জরুরি। তবে গরমে পোশাক নির্বাচনে স্বস্তির পাশাপাশি সৌন্দর্যও খেয়াল রাখতে হয় আমাদের। জেনে নিন গরমে আরামের পোশাক-পরিচ্ছদ।

    গরমে পোশাকের রঙের চেয়ে বেশি প্রাধান্য দিন কাপড়ের ওপর। ছেলেরা যেহেতু দিনের বেশিরভাগ সময় বাইরে কাটায় তাই আরামদায়ক ফ্রেবিকের কথা মাথায় রাখা উচিত। সেক্ষেত্রে সুতির চেয়ে আরামদায়ক আর কিছুই হতে পারে না। সুতি বা তাঁতে তৈরি কাপড়ের পোশাক হতে পারে আপনার গরমের স্বস্তিদায়ক সঙ্গী।

    আমাদের গরমের সময়ে টি শার্ট পড়া জরুরী:

    বর্তমানে এই গরম ছাড়াও অন‍্যন‍্য গরমের সময় ছেলেদের জন্য সবচেয়ে আরামদায়ক পোশাক হচ্ছে সাদা সুতি কাপড়ের টি শার্ট। বিশেষ করে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছেলেদের এই পোশাকের কোনো বিকল্প নেই। কারণ টি-শার্ট জিন্স, গ্যাবাডিন কিংবা অন্য প্যান্টের সঙ্গে বেশ মানিয়ে যায়। আর সব বয়সের মানুষ স্বাচ্ছন্দে তাদের পোশাকের তালিকায় রাখতে পারে এই পোশাক। ফ্যাশানে এখন গোল গলা ও কলারসহ দুই ধরনের টি-শার্টই বেশ চলছে। সেগুলো ফ্যাশানেবল বটে। টি-শার্টের কাপড় সম্পূর্ণ সুতি হলে তা বেশ আরামদায়ক হবে। তবে টি-শার্টেও এসেছে নতুন ডিজাইন। হাফ হাতার নিচের দিকে ও কলারে ভিন্ন কাপড়ের ব্যবহার চলছে।

    গরমের সময়ে কটকটে বা গাঢ় কোনো রং অবশ্যই অসহ্য মনে হয়ে থাকে। তাই অধিকাংশ ছেলেরা গরমে বেছে নেন সাদা রঙের পোশাক। এছাড়া ঘিয়া, আকাশী, হালকা সবুজ, বাদামি, পার্পলসহ যেকোনো সহনশীল রং বেছে নিতে পারেন পোশাকে। আবার গরমে গাঢ় রং যে পরাই যাবে না, এমনটা নয়। কালো এবং কালচে শেডের রংগুলো বাদে যেকোনো রঙেই রাঙাতে পারেন নিজের গরমকাল!

    সবসময় ঢিলেঢালা পোশাক পড়তে হবে:

    টাইট প্যান্ট ফিটিং শার্ট আর যাই হোক গরমের পোশাক হতে পারে না। ট্রেন্ডি ওয়ার্ল্ডের ছেলেরা গরমের ট্রেন্ড হিসেবে বেছে নিতে পারেন ঢিলেঢালা কার্গো বা থ্রি-কোয়ার্টার এবং সাথে হাফ হাতা শার্ট বা টিশার্ট। ব্লক, বাটিক বা টাইডাই করা সুতির হাফ হাতা শার্ট চলতে পারে ফ্যাশনের ট্রেন্ডে। পরতে পারেন ফতুয়াও। জিন্সের ক্ষেত্রে ন্যারো কাটের বদলে স্ট্রেইট কাটের জিন্স হোক এবার আপনার নিউ লুক! আরামের জন্য বেছে নিতে পারেন গ্যাবাডিন প্যান্টও।

    যারা চাকরী করেন এই গরমে পোশাকে ব্যাপারে তাদের মাথায় রাখতে হবে অনেক কিছুই! পোশাক হতে হবে এমন যাতে আপনিও স্বাচ্ছন্দে থাকেন আবার ক্লায়েন্টও অস্বস্তিবোধ না করে। পরতে পারেন হাফহাতা সুতি বা ব্লকের শার্ট, পোলো শার্ট অথবা ফতুয়ার সাথে স্ট্রেইট কাটের জিন্স। কিন্তু, অফিস যদি আপনার এই ক্যাজুয়াল লুক মানতে না চায়, তাহলে আর কী করা! পরতে হবে সেই ফরমাল পোশাকই! তবে খেয়াল রাখুন শার্টের কাটিং যেন আপনার জন্য আরামদায়ক হয়। এক্সক্লুসিভ বা বেশি দামের শার্ট যত সুন্দরই হোক না কেন, এই গরমে তা স্বস্তি দেবে না মোটেও। প্যান্টের বেলায় বেছে নিতে পারেন গাঢ় ধূসর, হালকা ধূসর, অফহোয়াইট, বাদামি বা বিস্কিট রং। এই রঙের প্যান্টগুলো পরতে পারবেন যেকোনো শার্টের সাথে। শার্ট পরতে পারেন একরঙা বা সুতির চেক।

    বিভিন্ন উৎসবের সময়ের পোশাক:

    গরমের সময় উত্সোবের পোশাক বলতে ফতুয়া বা পাঞ্জাবীই প্রাধান্য পায় বেশি। হাতের কাজ করা সাদা পাতলা ফতুয়া বা পাঞ্জাবী হতে পারে আপনার উৎসবের ভালো পোশাক। সাথে সবসময় পরতে চেষ্টা করুন জিন্স বা একরঙা ট্রাউজার। এতে গরমে যেমন আরাম পাবেন, তেমনি আপনাকে দেখে চোখ জুড়াবে সবার।
    তাইতো কথা না বাড়িয়ে “রংয়ের মেলা”পোষাক ও ফ‍্যাশন হাউজের সঙ্গে যুক্ত করলাম নিজেকে মডেলিং করতে তবে আমি বেছে নিয়েছি সাদা রংয়ের টি শার্ট আর আমার সাথে ছিলেন মডেল ইফরান।দুজনে খুবই আনন্দের সাথেই এই মডেলিং কাজটি সম্পূর্ণ করলাম।ধন্যবাদ সবাইকে।

    লেখক সাংবাদিক
    ও মডেল
    মো:ফিরোজ খান