কাজীর দেউড়ি থেকে ৫৪ রোহিঙ্গা নারী শিশু আটক
চট্টগ্রাম মহানগরীর কোতোয়ালী থানার কাজীর দেউড়ি এলাকা থেকে ভাসমান অর্ধশতাধিক রোহিঙ্গা-নারী পুরুষ ও শিশুকে আটক করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার রাত দেড়টার আড়াইটা পর্যন্ত কোতোয়ালী থানা পুলিশ এই অভিযান চালায়।
কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মহসীন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, কাজীর দেউড়ির সার্কিট হাউজ ও শিশুপার্কের আশপাশ থেকে ৫৪ জন নাগরিককে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের মধ্যে ৮ জন পুরুষ, ১৪ জন মহিলা এবং ৩২ জন শিশু রয়েছে।
তাদের কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রেরণের জন্য যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলে জানান ওসি মহসীন।
উল্লেখ্য দীর্ঘদিন কাজীর দেউড়ি, আউটার স্টেডিয়ামও আশেপাশে রোহিঙ্গা জনগোষ্টির বিচরণ বেড়েছে। বিশেষ করে রমযান মাসে যাকাতের উদ্দেশ্যে রোহিঙ্গারা চট্টগ্রামে ভীড় করে।
জি ই সি মোড়ে গিজগিজ করছে রোহিঙ্গা ভিখেরির দল।এদের উৎপাতে রাস্তায় চলাও কস্টের।
Sultan Suraim এর সাথে তো আমার তারাবীর পর দেখা হইসে sir.
O Allah,, Shakil Ahamed
এদের কে বিচার আওতায় আনা হোক।
রোহিঙ্গারা এই দেশে একদিন দেশ চলাবে
এরা ও যাবে কোথায় অভাব যখন দরজায় দাড়াই মানুষ তখন জীবন মৃত্যুর ন্যায় অন্যায় এর বিচার করেনা বাচতে সকলে চাই বিদেশ বাড়িতে যাদের ভিসা নাই বাংঙ্গালী তারা ও ঠিক এদের মত রোহিঙ্গা.
Kno bepostha na nile.Akdin ovishap hay darabe bangladesh e
Very very good job..Kotowali branch police
এতো গুচেক পোষ্ট
থাকতে মহানগৱ
প্রজন্ত ৱহিঙ্গা অাসলো
কিবাবে পুলিশ গুলো
কি ডিউটিৱ ফাকে
বাবা বাছ্যিলো নাকি
নয়তো গুমিয়ে ছিলো
Jovan Farhad II MD Rahim
Md Jonayed ভাই আমি নিরীহ মানুষ,,এর সাথে আমার সম্পৃক্ততা নেই
Md Jonayed ভাইয়া আর হন হাম আছেনে?
কি অদ্ভুত রেশিও!
পুরুষ শুধু ৮ জন। নারীও কম,১৪ জন। কিন্তু শিশু ৩২ জন!!!
জানিনা কি হারে বাড়ছে তাদের সংখ্যা!
যখনই কাজীর দেউরী, আউটার স্টেডিয়ামে বসি এই শিশুগুলো গা ঘেঁষে এসে টাকা চায়। এত ছোট শিশু, দেখলে আপনি বিশ্বাসই করতে পারবেন না! মনে হয় তারা কথা বলতে শুরু করেছে এই টাকা চাওয়া দিয়েই! অনেকে কথাও বলতে পারেনা,শুধু সামনে বাটি ধরে দাড়াই থাকবে। কার কাছে থাকে জিজ্ঞেস করলে প্রায় সবারই একটাই উত্তর, নানির সাথে থাকে।
ক্যাম্পের বাইরে,এরকম গুরুত্বপূর্ণ শহরে এদের অবাধ বিচরণে চিন্তিত ছিলাম। কিন্তু আজ একটু শান্তি লাগছে,ধন্যবাদ মহসীন স্যারকে।
আশা করবো,সারা দেশে এমন অভিযান অভ্যাহত থাকবে,নয়তো নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।
বিঃদ্রঃ মানুষ হিসেবে তাদের জন্য ঠিকই মায়া হয়। কিন্তু আগে আমার সবকিছু ঠিক রাখতে হবে,তারপর অন্যের চিন্তা।
চিটাং কাজীর দেউরী এত রোহিঙ্গা আসলো কি করে?
পুলিশ শালা বাুবুরা একটু জানতে পারি?
নন্দনকানন সন্দিপ বোডিংয়ে খোঁজ নেন বাংলা পাসপোর্ট সহ রোহিঙ্গ পাবেন
এখানে ফুল অভাব অাছে।
ওদের ফেরত না পাঠানো পর্যন্ত কোন শান্তি আসবেনা সেটা হলফ করে বলতে পারি।
বৌদ্ধদের মত শান্তি প্রিয় মানুষেরা এমনিতেই ওদের কচুকাটা করেনি, নিতান্তই বাধ্য হয়েছিল তাই
রোহিংগা কুকুরের বাচ্চারা আসলে জাতিটাই ওরকম
ওরা এই পৃথিবীর ক্যান্সার।
বাংলাদেশ কে ওদের কারনে একদিন চরম মুল্য দিতে হবে।
রোহিঙ্গা ফটিকছড়িতেও আছে বিয়ে করে অনেক
চট্টগ্রামের কাজিরদৌড়িতে যত বড় লোক প্রায় সব মায়ানমারের নাগরিক, তাদের যোগসাজিশ ও সহযোগিতায় এই সব রুহিঙ্গাদের আনার হাত সহ প্রচারের বা অন্য কোন উদ্দেশ্য আছে কিনা সেটা খাতিয়ে দেখা দরকার আছে! সে সব বড় লোকদের নাম উল্লেখ্য না করলে ও চলে কারন তারা এমন অবস্থানে আছে প্রশাসন চাইলে ও তাদের কিছু করতে পারবে না।