প্রথম ইয়াবা আমদানীকারক সেই “সাইফুল করিম” বন্দুকযুদ্ধে নিহত
দেশে প্রথম ইয়াবা আমদানীকারক ইয়াবা সম্রাট সাইফুল করিম অবশেষে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতির(৩১ মে) দিবাগত রাত ১টার দিকে
কক্সবাজারের টেকনাফ সদর ইউনিয়নের মেরিন ড্রাইভ সড়কে মধ্যরাতে এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে।
ঘটনাস্থলের আশপাশের এলাকায় তল্লাশি করে ৯টি এলজি, ৪২ রাউন্ড শর্টগানের তাজা কার্তুজ, ৩৩ রাউন্ড কার্তুজের খোসা এবং এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার করার কথাও জানানো হয়।
টেকনাফ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানায়,টেকনাফ সদর ইউনিয়নের কেরুনতলী এলাকায় মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে। সেখানে সাইফুল করিম মারা গেছে। সাইফুল করিম টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের শিলবনিয়াপাড়া গ্রামের ডা. হানিফের ছেলে।
এসময় পুলিশের তিন সদস্য আহত হয়েছে এবং ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার করা
জানা গেছে, বন্দুকযুদ্ধে নিহত হাজী সাইফুল করিম (৪০) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত দ্বিতীয় শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী। বন্দুকযুদ্ধের পর ঘটনাস্থল থেকে ইয়াবা, আগ্নেয়াস্ত্র এবং গুলির খোসা উদ্ধার করা হয়েছে।
জানাগেছে, ১৯৯৭ সালে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে ইয়াবার চালান ঢোকে। সেই চালানটি এনেছিলেন সাইফুল। বিভিন্ন আসামির জবানবন্দি ও নানা তথ্য ঘেঁটে পুলিশ এ ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছে।
২০১৮ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ১ হাজার ১৫১ মাদক জন ব্যবসায়ীর তালিকায় প্রথম নামটি ছিল এই সাইফুলের। এবারের ঈদের পর কক্সবাজারের ইয়াবা ব্যবসায়ীদের দ্বিতীয় দফায় আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে তিনি আত্মসমর্পণ করার কথা ছিল।
স্থানীয় ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্র জানায়, টেকনাফের বাসিন্দা সাইফুল করিম ইয়াবা ব্যবসার আড়ালে রাতারাতি ধনাঢ্য ব্যক্তি হিসেবে পরিচিতি পেয়ে যান। তিনি কক্সবাজার জেলায় সর্বোচ্চ কর দিয়ে লাভ করেন সিআইপি মর্যাদা। গুরুত্বপূর্ণ অনেক ব্যক্তির সঙ্গেও তার সখ্যতা ছিল। গেল বছরের ৪ এপ্রিল চট্টগ্রামে একসঙ্গে ১৩ লাখ ইয়াবা বড়ির একটি চালান জব্দ হওয়ার পর আলোচনায় আসেন সাইফুল। এরপর তিনি আড়ালে চলে যান।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র জানায়, সাইফুল দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিল। কক্সবাজারের ১০২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে আত্মসমর্পণ করাতে স্থানীয় যে মাধ্যমটি ভূমিকা রেখেছিল তারা সাইফুলকে আত্মসমর্পণ করানোর নেপথ্যে কাজ করছিল। তার আগেই আজ বন্দুকযুদ্ধে মারা গেল এই ইয়াবা গড় ফাদার।
বদি বদ্দা কি ধোঁয়া তুলসী পাতা????
প্রতি শুক্রবার বাদ আসর মিরপুর-১,শাহ আলী দরগাহ জামে মসজিদ-এ পবিত্র কুরআন এর তাফসির করেন খতিব হাফেজ মাওলানা আব্দুল মোমেন, বাদ মাগরিব মসজিদুল আকবর কমপ্লেক্স জামে মসজিদ,মিরপুর-১,তাফসির করেন দেশ বরেন্য খতিব মাওলানা দিলওয়ার হোসেন এবং বাদ এশা আন নূরী জামে মসজিদ, মিরপুর-১ এ তাফসির করেন খতিব হাফেজ মাওলানা নূরুল ইসলাম আতিকী। এছাড়া কাঁঠাল বাগ জামে মসজিদ, মিরপুর-২ এ বাদ এশা ধারাবাহিক তাফসির এ অংশগ্রহণ করুন।
একনাম্বার আসামীর নাম কি?
কোন মামলার এক নম্বর আসামী..?
Paathok.News
দুঃখিত.. প্রথম শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী কে?
এই সাইফুল…
খুসি হলাম
আলহামদুলিল্লাহ
He was second, First is Bodi !!
একবারে ভালো হইছে আবার দাড়িও রাখছে।
মারহাবা
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের তালিকাভুক্ত ১ম শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী কে ?
প্রাক্তন এম.পি সাহেব-কে টেক্কা দিয়ে আলাদা সিন্ডিকেটে ব্যবসা করেছিলেন, এখন এম.পি সাহেব সরকারের লিষ্টে নাই….মানে ইবা’বাবা এখনো বেচে আছেন, ক্রস ফায়ারে ছেলে নাই আর কি !!
আলহামদুলিল্লাহ।
Chyhara dykly mny hoy jano valo manus
বদির বেলায় ভিন্ন আইন কেন?
ইয়াবা নিয়ে পুলিশ বা সরকারের দলীয় লোক হলে মামলা, আর অন্য লোক হলে বন্দুক যুদ্ধ,দারুণ বাংলাদেশের আইনকানুন
বাংলাদেশে সাধারণ মানুষের জন্যে আইন আছে,সরকারি আইনের লোক বা সরকারি দলীয় লোকদের জন্য আলাদা আইন
ঠিক আছে
একন বদির পালা! এক নং ইয়াবা সম্রাট /ইয়াবা ডন /কুখ্যাত বদির ক্রস ফায়ার চাই আম জনতা!
গড় ফাদার কে এনকাউনটার করলে বিষ দাঁত বেঙে যায় তুনুপুটি মারলে লাভ হবে না
তারে ভালো করে বাবা খাবাইদেন কবরের বাবার কথা মনে থাকে