অনুসন্ধান - অন্বেষন - আবিষ্কার

আবরারের ছোট ভাইকে পুলিশের মারধর, এলাকাবাসীর সঙ্গে সংঘর্ষ

2
.

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের ছোটভাই ফায়াজকে মারধর করেছে পুলিশ। আজ বুধবার কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় রায়ডাঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

এর আগে পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় রায়ডাঙ্গা গ্রামে যান বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম।

সেখানে ভিসিকে বাঁধা দেন এলাকাবাসী। পরে এলাকাবাসীর সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ বাঁধে। এ সময় আবরারের ছোট ভাই ফায়াজ, তার ফুপাতো ভাইয়ের স্ত্রী ও আরও একজন নারী আহত হন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, বুয়েট ভিসি আবরারের কবর জিয়ারত করতে পেরেছেন। তবে আবরারের বাড়িতে ঢুকতে পারেননি তিনি।

.

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় রায়ডাঙ্গা গ্রামে যান বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম।

কিন্তু গ্রামবাসীর তোপের মুখে তিনি সেখান থেকে পালিয়ে এসেছেন বলে জানা গেছে।

বুধবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে কুমারখালী উপজেলায় রায়ডাঙ্গা গ্রামে যান। তবে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কারও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এর আগে বুধবার বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে কুষ্টিয়া সার্কিট হাউসে পৌঁছান বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম। সেখান থেকে কুমারখালী উপজেলায় রায়ডাঙ্গা গ্রামে যান তিনি।

রায়ডাঙ্গা গ্রামে গিয়ে আবরারের কবর জিয়ারত ও তার পরিবারের সঙ্গে দেখা করার কথা ছিল ভিসির। এ খবরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুল পরিমাণ সদস্য মোতায়েন করা হয়। আবরারের বাড়ির পাশে ও কবরের আশপাশের এলাকায় অসংখ্য র‌্যাব ও পুলিশ অবস্থান নেয়।

গত রবিবার রাতে বুয়েটের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরার ফাহাদকে ডেকে নিয়ে যায় ছাত্রলীগের একদল নেতাকর্মী। এরপর তাকে শেরেবাংলা হলের ২০১১ নম্বর কক্ষে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।

২ মন্তব্য
  1. Mth Farhad Chowdhury বলেছেন

    kaj ta tik hoynai

  2. Antor Antor বলেছেন

    দেশে বিচার নাই ভাই দেশে বিচার নাই। বিচার জদি থাকতো তাইলে তো তাদের পরিবারে উপর আবার নতুন করে আতাচার করতো না